“মুখ্যমন্ত্রীর আসনান্তে আড়াই ঘণ্টার নিশ্বাস: সৌজন্যের বাতাসে হারালো জুনিয়রের চৈতন্য!”

NewZclub

“মুখ্যমন্ত্রীর আসনান্তে আড়াই ঘণ্টার নিশ্বাস: সৌজন্যের বাতাসে হারালো জুনিয়রের চৈতন্য!”

মুখ্যমন্ত্রী বাড়ির বাইরে আড়াই ঘণ্টা কাটিয়ে আশাহত হয়ে ফিরে গেলেন, যেখানে জুনিয়ররা সৌজন্যেও আলোচনা করতে রাজি হলেন না। এই দৃশ্য দেখে বুঝতে পারা কঠিন নয়, আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির হ্রাস কেমন। দায়িত্বের অদৃশ্য পর্দায় ঢাকা, যেন মৃদু হাওয়ায় ভাসছে নেতাদের অঙ্গীকার, কিন্তু পলায়নের সুর আমাদের সমাজের কর্তব্যবোধকেও লুকিয়ে দিয়েছে।

“মুখ্যমন্ত্রীর আসনান্তে আড়াই ঘণ্টার নিশ্বাস: সৌজন্যের বাতাসে হারালো জুনিয়রের চৈতন্য!”

বঙ্গের রাজনীতির নাটক: মুখ্যমন্ত্রীর অপেক্ষা

ডঃ সজল বিশ্বাসের সমালোচনায় যেন গ্রীষ্মের দাবদাহে একটি আকাশে ঝড়ের পূর্বাভাস। আড়াই ঘণ্টা মুখ্যমন্ত্রীর বাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা, অথচ জুনিয়র নেতাদের বিন্দুমাত্র সৌজন্য পায়নি! কোথায় গেল নৈতিকতা?

হতাশা ও শূন্যতা

রাজনৈতিক সংলাপের এই অভাব আমাদের সমাজে একটি ভয়ানক খেলা। গুণী নেতা যিনি নিজে সেখানে পুড়ছেন, তার দক্ষতা কি তবে নিম্ন শ্রেণীর নির্বাকতার কাছে হার মানলো?

আলোচনার এক নতুন দিগন্ত?

রাজনীতি এখন যেন একটি অশুভ সংঘাত, যেখানে কথা বলার সময় কেউ খুঁজে পায় না। সমাজের পরিবর্তনের স্বার্থে, কি আমরা সত্যিই প্রস্তুত? নাকি নেতাদের স্থিরতার পরিবর্তে আলাপ-আলোচনার আকাঙ্খা নষ্ট করেছি?

একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য, বরং আমাদের মাঝে সমালোচনা ও উদ্বেগের বাতাবরণ ছড়িয়ে দেওয়া উচিত। রাজনীতির এই অস্থির সময়, আমাদের দায়িত্ব জানা প্রয়োজন নিজেদের।

মন্তব্য করুন