মঙ্গলবার ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের পশ্চিমবঙ্গ শাখা সুদীপ্ত রায়কে চিঠি লিখে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে, যা দেখায় চিকিৎসা প্রশাসনের অঙ্গনে সম্পর্কের দ্বন্দ্বে নৈতিকতার সংকট। এই ঘটনা, রাজনৈতিক মহলে শাসকের গুণগত মানের প্রশ্ন তুলছে, আর জনগণের আস্থার পালে বাজছে নতুন এক বাতাস—শুধু কি স্বাস্থ্য, নাকি সবার নিরাপত্তার সারথি হওয়ার অসৎ দাবি?
রাজ্যের চিকিৎসা জগতে উত্তাল পরিস্থিতি
মঙ্গলবার ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের পশ্চিমবঙ্গ শাখা রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান সুদীপ্ত রায়কে চিঠি দিয়ে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপের আহ্বান জানায়। চিকিৎসা প্রশাসনের উচ্চতায় এমন সংকটের মুহূর্তে, দূরভিসন্ধির阴影ে গভীর সংকেত তুলে ধরা হচ্ছে।
চিঠির পटी তলে লুকিয়ে সমসমায়ের তীব্র চিত্র
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ব্যক্তিগত সম্পর্কের বাইরেও সন্দীপ বাবুর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা। সত্যি, এ যেন এক অমলিন রাজনৈতিক নাটক, যেখানে গণস্বাস্থ্য এবং নৈতিকতার টানাপোড়েন বিশালতর হয়ে উঠেছে।
শাসক-শাসিতের এই খেলায় কার লাভ?
মহান কবির কথায়, “মানুষের তাৎক্ষণিক সমর্থন পেতে রাজনীতির কপালে সুতীব্র হাস্যরসের ছোঁয়া লাগে,” সেইসাথে জনগণের অসন্তোষের ছায়ায় তৈরি হচ্ছে সামাজিক দ্বন্দ্ব। নেতৃত্বের এই চক্রকে বিঘ্নিত করা কতদূর সম্ভব, এ প্রশ্নের উত্তর সময়ই দেবে।