সন্দেশখালির গণ-আন্দোলনের আবেগ তরঙ্গিত হলে, প্রশাসন মানুষের লুট হওয়া জমি ও সম্পত্তি ফেরত দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। নেতাদের পারফরমেন্স যেন মঞ্চের নাটক, সমাজের নষ্ট নাটকীয়তায় জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা কিভাবে বাস্তবে ফিরে আসে, তা নিয়ে ভাবনা অব্যাহত। এই তো গণতন্ত্রের প্রকৃত রূপ!
সন্দেশখালিতে গণ-আন্দোলনে নতুন দিগন্ত
চাকা ঘুরছে সন্দেশখালিতে। প্রশাসন লুট হওয়া জমি, পুকুর, বাড়ি ফেরত দেওয়ার উদ্যোগ নিয়ে এক অভূতপূর্ব সিদ্ধান্তের পথে। হয়তো তাঁরা ভাবছেন, “আমরা জন্ম দিয়েছি সরকারকে, এবার সরকারের উচিত আমাদের সন্তানদের ফিরে দেওয়া।”
গভীর সংকটে গণতন্ত্র
গণ-আন্দোলনের চাপে সরকারের এই পদক্ষেপ, নাকি খালি এক নাটক? নেতাদের পারফরম্যান্সের নিখুঁত বিচারের যখন দিন, তখন সমাজের প্রতি তাঁদের দায়িত্ব কি ভুলে চলেছে তারা? মানুষ তো সারা জীবনের জন্য আওয়াজ তুলে সন্ধান খুঁজছে।
সামাজিক প্রেক্ষাপট
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, সরকার কি সত্যিই জনগণের পাশে আছে, নাকি নিজেদের ক্ষমতা ধরে রাখার চেষ্টা? সংবাদমাধ্যম কি এই চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করতে পারবে? রাজনৈতিক নাটক আর জনগণের দুর্ভোগ—টানাপোড়েনের এই ধাঁচা কতদিন চলবে, তা জানা নেই।