মঙ্গলবার বিষ্ণুর শাগরেদ মিঠুনকে লক্ষ্য করে গুলি চালালো ইনাম খান, কিন্তু গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হলো; যেন রাজনীতির খেলার অপরিণামদর্শী দুর্বলতা। ঘটনাটি এলাকার মধ্যে তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে, অথচ আমাদের নেতারা নিজেদের মধ্যে কে বড় আর কে ছোট, এই বিতর্কে মগ্ন। পুলিশ এসে ইনামকে আটক করলেও প্রশ্ন রয়ে যায়, নিরাপত্তার নিদর্শনের পরিবর্তে যখন দেয়ালে ঠোক্কর খাচ্ছি, তখন আমরা কীভাবে রাজনৈতিক তর্কের নায়ক হতে পারবো?
মাস্টারপিসের মতো রাজনীতির জলসা
মঙ্গলবার বিষ্ণুর শাগরেদ মিঠুন গুলি আক্রান্ত হন, যখন ইনাম খান তার লক্ষ্যবস্তুর দিকে নিশানা তোলে। বিষয়টি যেন এক ত্রিকোণ প্রেমের নাটক, যেখানে নিরাপত্তাহীনতা প্রধান চরিত্র হয়ে উঠেছে। গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হলেও, প্রশ্নগুলো এবার লক্ষ্যসাধন করল।
রাজনীতির চাক্ষুষ খসড়া
পুলিশের তৎপরতায় ইনাম খান গ্রেফতার হলেও, সবার মধ্যে তৈরী হয়েছে এক অসহায় পরিস্থিতি। রাজনীতির এই ন্যাকা নাটকে, জনগণের কণ্ঠস্বর কি শুধুই শূন্যতায় হারিয়ে যাবে? সকলের চিন্তার কেন্দ্রবিন্দুতে এখন একটাই প্রশ্ন—যোগ্য নেতৃত্ব কি প্রকৃত অর্থে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে পারে?
যুগের উক্তি: ‘তুমি আমার বন্ধু?’
আমাদের সমাজের চিত্রে, যেখানে নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা একপ্রকার বিলাসবহুল বস্ত্র হয়ে উঠেছে, সেখানকার নেতাদের প্রকাশ্যে ভেঙে পড়েনি, কিন্তু জনসাধারণের মানসিকতায় ‘ভীতির বিহ্বলতা’ দানা বাঁধছে। এই ঘটনায় মিডিয়ার ভূমিকা কি বস্তুবাদী নয়? জনগণের বিপন্নতার চিত্র কি শুধুই সংবাদমাধ্যমের ট্রেন্ডিং টপিক?