“তালিকা থেকে বাদ পড়েছে ৩.৫ লক্ষ নাম, সরকারী গোলমাল ও জনমানসে ক্রমবর্ধমান অস্বস্তি!”

NewZclub

“তালিকা থেকে বাদ পড়েছে ৩.৫ লক্ষ নাম, সরকারী গোলমাল ও জনমানসে ক্রমবর্ধমান অস্বস্তি!”

নবাবদের দীনতা যেন সমাজে নতুন এক নাটক রচনা করেছে; তালিকা থেকে ৩.৫ লক্ষ নাম বাদ পড়লো, আর এ যেন শাসকের গা-গোছানোর অদ্ভুত খেলা। মালদা, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ার মতো জেলাগুলোতে কত মানুষের পরিচয় ভুলে গেছে প্রশাসন, সেই প্রশ্নে এখন সবার মুখে হাসি, আর হাসির আড়ালে লুকানো চিৎকার। রাজনীতি যেন নতুন ছক কষছে, কিন্তু জনগণের অনুসন্ধানের প্রতি কি তাদের অন্তর এই অন্ধকারে আলো জ্বালানোর সাহস পাবে?

“তালিকা থেকে বাদ পড়েছে ৩.৫ লক্ষ নাম, সরকারী গোলমাল ও জনমানসে ক্রমবর্ধমান অস্বস্তি!”

  • তৃণমূল বিধায়কের গাড়িতে ইটের আঘাত: রাজনৈতিক নাটকের পেছনে সমাজের আধুনিক কালীপুজোর সন্ধানের আড়াল! – Read more…
  • “রাজনীতির কালিকালে আবারও হামলা: বিধায়কের গাড়িতে ঝড় তুলল আবদুল খালেকের দল, গণতন্ত্রের সুরক্ষা কোথায়?” – Read more…
  • “সমুদ্রগড়ে হত্যাকাণ্ড: প্রশাসনের নীরবতা, সমাজে উত্তাল প্রতিবাদের স্বর!” – Read more…
  • “দিওয়ালিতে গ্যাসের দামে রক্ষা পেলেও কলকাতার গৃহস্থের পকেটে খোঁজ তলানি, Subsidy পেতে ব্যাংকেও মৃত্যু?” – Read more…
  • “দিওয়ালির ছুটির মাঝে সরকারের কর্মচারীদের আধুনিকতার ছোঁয়া: রাজনীতির পাণ্ডিত্য না কি নাগরিকের দুর্ভোগ?” – Read more…
  • রাজ্যে বাদ পড়েছে লাখ লাখ নাম: নতুন বিতর্কের উদ্ভব

    নবান্নের সদ্য প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় ১৬ লাখ মানুষের একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছে, কিন্তু ৩.৫ লাখ নাম এই তালিকা থেকে বাদ পড়েছে। বিশেষ করে মালদা, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া এবং উত্তর ২৪ পরগনার মতো জেলায় বাদ পড়া নামের সংখ্যা উদ্বেগজনক। এই তালিকা নিয়ে সাধারণ জনগণের মধ্যে ভয়াবহ বিতর্ক ও আলোচনার সূত্রপাত হয়েছে।

    শাসকদলের কার্যক্রম নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন

    এখন প্রশ্ন উঠছে, কেন এইভাবে নাম বাদ পড়ল? শাসক দলের পদক্ষেপ এখনও জনগণের সমস্যা সমাধানে উদাসীনতা প্রকাশ করছে। সরকার যখন কার্যক্রম শুরু করে, তখনই যেন মুখ্যমন্ত্রী এবং তার দলের নেতারা জনগণের সাথে সম্পর্ক গড়ার বিষয়টি ভুলে যান। এ যেন এক নাটকীয় চিত্র, যেখানে ঝলমলে প্রতিশ্রুতির মধ্যে সত্যতা হারিয়ে যাচ্ছে।

    জনতার প্রতিবাদ এবং সমর্থন

    কিছু সাধারণ মানুষ এই পরিস্থিতি নিয়ে বিস্ময় এবং ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। নদিয়ার একটি সভায় পুলিশের উপস্থিতিতে তারা এই তালিকার বিরোধিতা করছেন। “আমরা আমাদের অধিকার ছাড়বো না,” এমন স্লোগানে শহরের অলিগলিতে প্রতিবাদ হচ্ছে। তবে, প্রশ্ন উঠছে, এসব স্লোগান কি কেবল শোনা হবে, নাকি সরকারকে তাদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের জন্য বাধ্য করবে?

    মিডিয়ার ভূমিকা ও জনমত

    মিডিয়া কি এই ঘটনায় কার্যকরী কোন পদক্ষেপ নিয়েছে? বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এই নাম বাদ পড়ার ঘটনা জনমতের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভের উদ্দেশ্য নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় জনগণ মন্তব্য করছে, “নাম বাদ দেওয়া মানে আমাদের অস্তিত্ব ধ্বংস!” এটা কি নতুন রাজনৈতিক আন্দোলনের সূচনা করতে যাচ্ছে? মানুষের এই অভিব্যক্তি কি আগামী নির্বাচনে নতুন পালাবদল আনতে পারে?

    রাজনীতি এবং জনতার মাঝে দুর্বলতা

    অবশেষে, প্রশ্ন উঠছে, শাসকদল কি তাদের দায়িত্বে অবহেলিত হয়ে পড়েছে? রাজনীতির এই ভিন্ন দৃষ্টিতে মানবতার অবস্থা কি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে? জনগণের চাহিদা নিয়ে নতুনভাবে ভাবা প্রয়োজন, কারণ পরিস্থিতি যে কোন মুহূর্তে পরিবর্তিত হতে পারে।

    মন্তব্য করুন