রোগীর মৃত্যুর পর দেহ হস্তান্তরে ১০-১৫% বিমা দাবি, বাস্তবে কি লুকিয়ে আছে হাসপাতালের অন্ধকার দিক?

NewZclub

রোগীর মৃত্যুর পর দেহ হস্তান্তরে ১০-১৫% বিমা দাবি, বাস্তবে কি লুকিয়ে আছে হাসপাতালের অন্ধকার দিক?

রাজনৈতিক গতিশীলতায় নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে আরজি কর হাসপাতালের কালো শিক্ষা—মোট টাকার জীবনবিমার লোভে রোগীর মরদেহ আটকে রাখা! এমন অন্ধকার আকাঙ্ক্ষার মাঝে মানবিকতা কতোটা বিভ্রান্ত, তা চিন্তা করে দেখুন। সরকারের দুর্বল প্রয়াস এবং সমাজের নিষ্ক্রিয়তা, দু’টোই কি আমাদের মানবাধিকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে?

রোগীর মৃত্যুর পর দেহ হস্তান্তরে ১০-১৫% বিমা দাবি, বাস্তবে কি লুকিয়ে আছে হাসপাতালের অন্ধকার দিক?

  • “রাজনীতির পটভূমিতে আদিত্য গোলের ভূমিকা: বিদ্যুৎ বণ্টনে গণতন্ত্রের নতুন দিগন্ত” – Read more…
  • বিশ্বভারতীতে শ্রীবিদ্যুত চক্রবর্তী যুগে ফের বিক্ষোভ, বিজেপি-আরএসএসের আলোচনায় রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ছে! – Read more…
  • “মহিলা মেট্রোতে ভাষা বিতর্ক: ‘বাংলা বলতে পারেন, হিন্দি নয়’ মন্তব্যের পর উঠেছে রাজনৈতিক আলোচনার ঝড়!” – Read more…
  • “গেরুয়া শিবিরের ছাত্র সংগঠনের লাইভ সম্প্রচারে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা: নতুন রাজনৈতিক উত্তেজনা ও জনমত পরিবর্তন?” – Read more…
  • ছোটদের মাথার সুরক্ষায় হেলমেট জরুরি, কলকাতা পুলিশের প্রচারণা সত্ত্বেও অবহেলার চিত্র স্পষ্ট! – Read more…
  • রোগীর মৃত্যু ও বিমার লোভ: সমাজের অন্ধকার দিক

    খুব দরকারি সময়ের মধ্যে, যখন দেশের গণতন্ত্রের আলো জ্বলছে, তখন একটি অন্ধকার দিক উন্মোচিত হয়েছে। সম্প্রতি, আরজি কর হাসপাতালে রোগীদের মৃত্যুর পর তাদের আত্মীয়দের কাছে হৃদয়বিদারক কিছু অভিযোগ উঠে এসেছে। এই মৃত্যুর পিছনে, লোভী কিছু কর্মীদের মুখোশ রয়েছে। অভিযোগ রয়েছে যে, হাসপাতালের কর্মীরা মৃতদেহকে মর্গে আটকে রাখার জন্য টাকা দাবি করছেন।

    মৃত্যুর পর টাকা দাবি: একজন রোগীর আত্মীয়ের অভিজ্ঞতা

    রোগীর আত্মীয়রা জানিয়েছেন, হাসপাতালের মৃত্যুর পর মর্গে মৃতদেহ আটকে রাখা হয়, যদি সেটি বিনা খরচে উদ্ধার করতে চান। তারা অভিযোগ করেছেন যে, আরজি কর হাসপাতালের কিছু কর্মী ১০ থেকে ১৫ শতাংশ বিমার টাকা দাবি করছেন। স্থানীয় বুদ্ধিজীবীদের মতে, এ ঘটনাটি শুধু চিকিৎসার সমস্যা নয়, বরং সমাজের অন্ধকার প্রশাসনের একটি চিত্রও তুলে ধরে।

    সমাজের উপর এর প্রভাব: নতুন আতঙ্ক

    এখন প্রশ্ন হলো, আমাদের সমাজ এবং সরকারের জন্য কি এটা কর্তব্য? চিকিৎসা ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও কেন মানুষ মৃত্যুর পরও চাঁদাবাজির শিকার হয়? রাজনৈতিক নেতাদের কি কখনও এই বিষয়গুলোর দিকে নজর দেওয়ার প্রয়োজন নেই? তারা সব সময় রাজনৈতিক কর্মসূচিতে ব্যস্ত থাকেন, অথচ মানুষ মারা গেলে মৃতদেহের দাম নিয়ে আলোচনা হয়।

    মিডিয়া ও জনসাধারণের প্রতিক্রিয়া

    এই ভয়াবহ চিত্র নিয়ে স্থানীয় এবং জাতীয় মিডিয়া সরব হয়েছে। তারা এই ঘটনার প্রতি কি প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে? এই ঘটনাটি খুবই সমালোচনামূলক দৃষ্টিতে দেখা হচ্ছে। সরকারের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ‘জনগণের জন্য’ স্লোগান উঠছে, তবে মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসলে জনগণ কি আসলেই প্রভাবশালী?

    জনমতের পরিবর্তন: সত্যিই কি পরিবর্তন আসছে?

    বর্তমানে মানুষের অসন্তোষ ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারা প্রশ্ন তুলছেন, “বড় জীবনের বিমা এবং কবরের ব্যবসা কি দায়িত্বশীল?” এটা কি সবার জন্য উদ্বেগের বিষয় নয়? রাজনৈতিক নেতাদের কাছে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি সাধারণত নির্বাচনের ফলের দিকে। কিন্তু মানুষ বুঝতে পারছে, রোগীর জীবন বয়সের প্রতিবন্ধকতা কি? এ অবস্থায় কি সত্যি কোনো পরিবর্তন সম্ভব?

    মন্তব্য করুন