NewZclub
“পুজোর ম আনন্দে ছাড়াও কলকাতা পুলিশের নিষেধাজ্ঞা: ডাক্তারদের জলও আটকে, কোথায় মানবতা?”
কলকাতা পুলিশের ওই অনুমতি বাতিল আর ডাক্তারদের জল সরবরাহে বাধা দেওয়ার ঘটনায় যেন সমাজের গভীরে একটি অর্বাচীন ক্রোধের অর্চনা। পুজোর জমকালিকে নস্যাৎ করে, সরকার এখন স্বাস্থ্যের সম্মানে মিলিত ডাক্তারদের উপর কঠোর হাতে শাসন করছে। এ হেন শাসনকালে নাগরিকদের কল্যাণ কি আদৌ জরুরি, নাকি প্রতিক্রিয়ার গতি ধারাতে বাধা দেওয়া?
“সোশ্যাল মিডিয়ায় সিপিএমের সমালোচনায় গর্জে উঠেছে বাংলার নারী ক্ষমতায়ন, মমতার কন্যাশ্রী প্রকল্পের বিশ্বজোড়া স্বীকৃতি!”
বঙ্গের রাজনীতিতে এক পাঁক লাগাতে হয়েছে সিপিএমকে। মমতার সামাজিক প্রকল্পগুলি যেন বৃষ্টির পরের কিরণ। কন্যাশ্রী’র গুনগান হচ্ছে, অথচ নির্বাচনে ফিরে আসছে শূন্য হাতে। সোশ্যাল মিডিয়ার তীব্র লেখনীর মধ্যে সত্যি হল, কেমন করে জনসেবার ব্যাখ্যা গঠিত হয়, আর কিভাবে জনগণের মন বদলায় – এটাই তো আসল প্রশ্ন।
“সরকারি বাস পরিষেবার সুখে রজনী, বেসরকারি বাসের নিরাশায় আগ্রহী জনতার চিত্রণ: রাজনীতির নাটকে নতুন মোড়!”
আজ, সরকারি বাস পরিষেবার আগমনে মানুষ খুশি হলেও, শেষ পর্যন্ত সেই ইতিহাসের টানাপোড়েনে সাধারণ মানুষের শান্তি কেমন? ঘণ্টার পর ঘণ্টা মণ্ডপে দর্শন, আর রাতের ফেরার পথে গণপরিবহনের অভাব—শাসকদের প্রতিশ্রুতি আর বাস্তবতার মাঝে কি আদৌ শান্তির খোঁজ মিলবে? রাষ্ট্রের গতি, মানুষের আশা, যে রমণীয় নাটক—তাতেই দুর্দিনের আঁচড়।
“নির্যাতিতার ময়নাতদন্তে কাঁপছে ক্ষমতার বাগানে, রাজনীতির তলে লুকিয়ে আছে মানবিকতার প্রশ্ন!”
কল্যাণীর জওহরলাল নেহেরু হাসপাতালে নির্যাতিতার ময়নাতদন্ত শেষে পুলিশ দেহ নিয়ে চলে গেছে বারুইপুরে, অথচ ক্ষমতার দম্ভে সমাজের নৈতিকতা আজ যেন চরম সংকটে। নেতাদের ভাষণগুলো এখন নিয়মিতভাবেই মিডিয়ায় ঝলমল করে, কিন্তু আদৌ কি প্রতিকার পাবে নিগৃহীতার কষ্ট? এ কেমন সভ্যতা, যেখানে মানবতার নিদর্শন হয়ে উঠছে ব্যবস্থার অনিবার্য ব্যর্থতা।
লোহাদহ ফেরিঘাটের টেন্ডারে ‘ঘোষিত’ ১৪ লক্ষ টাকার দাবি: শাসনের নতুন নাটক নাকি সমাজের দিকে আঙুল?
মূয়রাক্ষী নদীর লোহাদহ ফেরিঘাটের টেন্ডার নিয়ে যখন পঞ্চায়েতের নিয়মাবলী প্রশ্নবিদ্ধ, তখন সদ্যকার এক আধিকারিকের ১৪ লক্ষ টাকার দাবিতে রাজনীতির ময়দানে আবারও এক নতুন নাটক unfolding হলো। governance-র এই নাটুকে স্রষ্টা এবং সৃষ্টি, দুই-ই যেন একাধিক মুখোশ পরে রয়েছে; জনতার সন্দেহ ও অসন্তোষের ঢেউ এই অভিনয়ের প্রেক্ষাপট। জনগণের চোখে রাজনীতির এই সাজ-সজ্জা সদা দেখার।
রাজ্যের রোগী রেফারেল সিস্টেম: নতুন প্রকল্পের নামেই নতুন প্রতিশ্রুতি, রাজনীতি কি সাজবে নতুন করে?
মনোজ পন্থের ঘোষণায় ১ নভেম্বর থেকে রোগী রেফারেল সিস্টেমের কার্যক্রম শুরু হচ্ছে—কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, কি পরিমাণ উন্নতি আসবে এই ব্যবস্থায়? একদিকে নেতাদের আশ্বাস, অন্যদিকে জনসাধারণের হতাশা। এই নতুন পাডবাইকটিতে প্রহেলিকাও কি মানবিকতার কিশোরী-ছলনা, নাকি একটি কর্মশক্তির নামেই সৃষ্টি হয়েছে!
“মদন মিত্রের তুলনা: চিকিৎসকদের ডিগ্রির মহিমা, রাজনীতির আড়ালে সমাজের বঞ্চিতেরা!”
মদন মিত্রের মন্তব্যে প্রতিফলিত হয়, একসময় চিকিৎসকরা মানবিকতার সেবা করেন, এখন তারা নিজেদের অধিকারে গড়ে তুলছেন একটি বাজার! আধার কার্ড ও ডিগ্রির অন্তরালে, নৈতিকতার আঁচল হারিয়ে যাচ্ছে। রাজনীতির এই পরিবর্তিত চিত্র দেখে মনে হয়, সমাজের ক্যানভাসে নতুন রংয়ের ছোঁয়া লাগাতে কেউ বাকি নেই।
“পুলিশের বাধার মুখে জুনিয়র ডাক্তারদের টেবিল-চেয়ারের মিছিল: সরকারী শাসনের নাটকীয়তা এবং জনতার ক্ষোভের প্রতিবিম্ব!”
সোমবার সন্ধ্যায় ধর্নামঞ্চে চেয়ার টেবিল নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ প্রকাশ পেলেই, পুলিশের হস্তক্ষেপে তা আটকে যায়। জুনিয়র ডাক্তারদের প্রতিবাদে বউবাজার থানার সামনে ভিড় জমে যায়। এসব ঘটনার মধ্য দিয়ে রাজনীতির নাট্যমঞ্চের করুণ কিংবা হাস্যকর রূপ পরিস্ফুট হয়, যেখানে শাসন ও প্রতিরোধের দ্বন্দ্ব প্রতিদিন নতুন করে উঁকি দেয়।
শ্রমিক মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে বিভাজন: সরকারের দায়িত্ব ও মধ্যবিত্তের নিরবতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে সমাজসচেতনরা
বিস্ফোরণের পর সাতজন শ্রমিকের মৃত্যু খবর শুনে নতজ্জলে প্রশ্ন ওঠে সরকারের খোঁজখবরের। কিন্তু সরকার জানায়, ছ'জনই গুরুতর, তাও তিনজনের অবস্থা এতটাই বিপজ্জনক যে জীবনের ফিসলে আছড়ে পড়ার অপেক্ষা। এই ঘটনার মাঝে উঠে আসে ক্ষমতার খাঁচায় বন্দি মানুষের যন্ত্রণা, যেন সরকারের নিয়ম ও গণতান্ত্রিক দায়বদ্ধতা এক বিরামহীন নাটক।
ফ্রান্সে সাড়া ফেলা ‘অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট’: ভারতীয় সিনেমার নতুন দিগন্ত উন্মোচন!
পায়েল কাপাডিয়ার "অল উই ইম্যাজিন অ্যাজ লাইট" ফ্রান্সের থিয়েটারে আলোড়ন সৃষ্টি করে। কানের গ্র্যান্ড প্রিক জয়ী এই ছবিটি মুম্বাইয়ের দুই নার্সের জীবন তুলে ধরে সমাজবাদের সাথে এক গভীর সংযোগ স্থাপন করেছে। বিভিন্ন চরিত্রের চিত্রায়ণের মাধ্যমে ফিল্মটি বৈশ্বিক দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ করছে, যা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র নির্মাতাদের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে এবং ভারতীয় সিনেমার ক্ষেত্রেও একটি উত্তরণ সৃষ্টি করছে।