NewZclub
“গো নোনি গো’-তে ত্বinkles খন্নার শিল্পজ্ঞানের আলোয়, বলিউডের নতুন স্বপ্নের পথচলা!”
অকষ্য কুমার, স্ত্রী টুংক্ল খন্না ও শাশুড়ি ডিম্পল কাপাডিয়া ‘গো নোনি গো’ সিনেমার প্রিমিয়ারে হাজির হয়ে পারিবারিক বন্ধনের চিত্র দেখিয়েছেন। টুংক্লের লেখা এবং প্রযোজিত এই চলচ্চিত্রের কেন্দ্রবিন্দুতে প্রবীণ নায়িকার অভিনয়। সামাজিক পরিবর্তন এবং প্রজন্মের সম্পর্কের দৃষ্টান্ত হিসেবে এটি চলচ্চিত্রের নতুন কাহিনী বলার ধরণকে তুলে ধরছে, যেখানে কৃতিত্ব দেওয়া হচ্ছে নতুন প্রজন্মের চলচ্চিত্র নির্মাতাদের।
“তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষের পোস্টে উঠে এলো বর্তমান রাজনৈতিক বিতর্ক আর গণমানসে পরিবর্তনের সুর”
সোমবার, তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ ফেসবুক ও এক্সে দু'টি পোস্ট করে বর্তমান পত্রিকার প্রতিবেদনকে কেন্দ্র করে আবারও রাজনীতির মঞ্চে আলো ফেলে দিলেন। তিনি যা বলছেন, তাতে governance dynamics এবং নেতাদের কার্যকলাপের প্রতি জনগণের সাড়া স্পষ্ট। সমাজের প্রতি এই রাজনৈতিক তরঙ্গের প্রভাব নতুন আলোচনার জন্ম দিচ্ছে, যেন রবীন্দ্রনাথের কাব্যে সমাজের রেশমি জালে সেরা উত্তেজনার সুর। তবে, কি আদৌ পরিবর্তন আসবে, নাকি একই সার্কাসের অঙ্গনে রাত কাটাব?
“বলিউডের নতুন সফর: পরিবার একত্রে, অভিনয়ে নতুন মুখ, ও গল্পে বৈচিত্র্য”
অক্টোবর ২০২৪-এ মুম্বাই ফিল্ম ফেস্টিভালে "গো ননি গো" নামক ছবির প্রিমিয়ারে এ বার সক্রিয় উপস্থিতি জানালেন অক্ষয় কুমার, স্ত্রী টুইঙ্কল খান্না এবং শাশুড়ি ডিম্পল কাপাডিয়া। এই সিনেমা টুইঙ্কলের গল্প অবলম্বনে তৈরি, যেখানে অভিনয় করেছেন ডিম্পল এবং করণ জোহর গাড়ির কণ্ঠস্বর. ভিদ্যা বালানের বাবা পি রি বালান পেশার দায়িত্ব পালন করতে এসে সকলকে অবাক করলেন। বলিউডের গতিপ্রকৃতি এবং দর্শকের পরিবর্তিত দৃষ্টি মনে করিয়ে দিল এই দিনে!
“পার্ক সার্কাস থেকে শিয়ালদা: যুবতীর অভিযোগে উত্তাল রাজনীতি, বয়ফ্রেন্ডের ওপর হামলা, পুলিশের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ”
এক যুবতীর অভিযোগে উঠে এসেছে বাস্তবতার এক কঠিন চিত্র—পার্ক সার্কাস থেকে শিয়ালদাগামী লোকাল ট্রেনে উঠে হুমকি দেওয়া হয়েছে স্বচ্ছন্দে। তাঁর বয়ফ্রেন্ডের ওপর সংঘাতের তীব্রতা, সমাজের অন্ধকার প্রান্ত দেখা দেয়। তিন যুবক গ্রেফতার হলেও, প্রশ্ন রয়ে যায়—এমন নৃশংসতার নেপথ্যে কী রাজনৈতিক অঙ্গনের দায়? সমাজের ক্ষতিগ্রস্ত আবেগের কি হবে?
বলিউডে ইউনিক ধারার গান পুনঃস্রোত: শিল্পীর মর্যাদায় ‘অশালীনতা’র ঝাক্কা, আদনানের ক্ষোভে সোশ্যাল মিডিয়া গরম!
অরূপ সংস্কৃতির প্রতি অশ্রদ্ধা: "ডু পাট্টির" নতুন রিমিক্স আলোচনার জন্ম দিয়েছে। আদনান সিদ্দিকি, পাকিস্তানি অভিনেতা, কৃতি সেননের নাচের প্রসঙ্গ তুলে বরাবরের মতো ক্লাসিক গান 'আখিয়াঁ দে খোল' এর প্রতি অভিযোগ তুলেছেন। তিনি বলেছেন, প্রথাবিরোধী ও অশ্লীল উপস্থাপনার মাধ্যমে শিল্পীদের সন্মানে বিঘ্ন ঘটানো হচ্ছে। এই বিতর্কের মাঝে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমর্থন ও বিরোধিতা, দুইই দেখা যাচ্ছে। চলচ্চিত্রের এমন পরিবর্তন সত্যিই ভাবনার খোরাক জোগায়—বাহিরের চুলকায়া সংস্কৃতির প্রতি আমাদের আস্থা কি সত্যিই পুনর্চিন্তন করা উচিত?
হুগলির পূজা মণ্ডপে ‘উটের’ আইনি জট: থিমের দাপট আর সাংস্কৃতিক কলহের তালে তালে যে অবস্থা!
হুগলির এক পুজো কমিটির উট রাখা থিম নিয়ে বিতর্ক চলছেই, যেন রাজনৈতিক মহলে এই 'বৈভব প্রদর্শনের' মাধ্যমে শাসকদের নৈতিকতার অভাবই আরও স্পষ্ট হচ্ছে। ধর্ম ও সংস্কৃতির রাজনীতির সরগমে, আমরা কী ভুলেই যাচ্ছি মানবিকতার মূল কথা? উট সেখানে, কিন্তু আমাদের বিবেক কোথায়?
‘ডাক্তারের ধর্মঘট: মানবতার নামে মৃত্যুর হুমকি, নেতাদের দ্বন্দ্বে কি পরিণতি হবে সমাজের?’
ডাক্তারদের ধর্মঘটের হুমকিতে রাজনীতির নাটকীয়তা আবারও উন্মোচিত হলো। দেবাংশু ভট্টাচার্যের মন্তব্যে মাওবাদী ও জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে পার্থক্য খুঁজে পাওয়া দায়; প্রতিবাদের ধরণে যে অসংগতি, তা সমাজের স্বাস্থ্য ও সভ্যতার প্রতি এক কঠিন প্রশ্ন। চিকিৎসকদের দায়বদ্ধতা কি শুধুই রাজনৈতিক খেলা?
কলকাতার ডেঙ্গি: শাসকের থেমে থাকা পদক্ষেপে জনগণের জীবন ঝুঁকির মুখে!
প্রতি বছর কলকাতা এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ডেঙ্গির প্রকোপে আক্রান্তদের সংখ্যা বাড়ছে, যা সরকারের অসহায়ত্বের একটি দৃষ্টান্ত। রাজনৈতিক নেতারা প্রতিশ্রুতি দেন, কিন্তু সাধারণ মানুষের জীবনধারণের জন্য একটি কার্যকরী পদক্ষেপ কবে আসবে, তা অজানা। নাগরিকদের ক্ষোভ সত্ত্বেও, রাজনীতির ক্রীড়নকরা যেন শুধুই পর্দার ওপরে নিজেদের নাচের তাল ধরছেন।
“তৃণমূলের তোপ: বৈঠক ভেস্তে গেলে রোগীদের ক্ষতির দায় দেবাশিস-অনিকেতের মাথায়!”
তৃণমূলের কুণাল ঘোষের হুঁশিয়ারি যেন এক মহাকাব্যের নাট্যমঞ্চে বিরতির প্রহর, যেখানে নেতৃত্বের ব্যর্থতা রোগীদের জীবনকে সিনেমার মত করে তাচ্ছিল্য করে। বৈঠক ভেস্তে গেলে দেবাশিস হালদার ও অনিকেত মাহাতো যেন কাল্পনিক নায়ক হয়ে উঠবেন, কিন্তু প্রশ্ন রয়ে যায়, সমাজের এই রাজনৈতিক নাটক কাদের জন্য?
“গহজিনি ২: বলিউডের পুনঃরুত্পাদনের মাঝে সৃষ্টিশীলতার নতুন বাতাবরণ”
এবারের বলিউডে একটা নতুন গল্পের জন্ম হতে যাচ্ছে, যেখানে আমির খান এবং সুরিয়া দুজনেই "ঘাজিনী ২" নিয়ে উত্তেজিত। প্রযোজক অল্লু অরবিন্দের সঙ্গে আলোচনা চলছে, কিন্তু তাঁরা রিমেক হিসাবে চিহ্নিত হতে চান না। দক্ষিণী সিনেমার সঙ্গে প্যান ইন্ডিয়ার কনফ্লুইন্সে, দুই তারকার মিলন নতুন গল্পের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা চলছে, যা দর্শকদের মনে স্থায়ী ছাপ ফেলতে পারে। ছবির সময়সূচি সঠিক করা এবং সংস্কৃতির খাদ্যতালিকা নিয়ে বিজনেসের এই নতুন দিগন্ত মানসিকতার পরিবর্তন আনতে পারে।