NewZclub
“বলিউডের গোপন কথা: ‘জুবেদা’র ভুল পরিচয়ে রূপকথার বিভ্রান্তি!”
কাউন বনেগা ক্রোড়পতি ১৬ অনুষ্ঠানে সম্প্রতি পরিচালক রাজ ও ডিকের সঙ্গে উপস্থিত হন অভিনেতা বরুণ ধাওয়ান, তাঁর আসন্ন ওয়েব সিরিজ সিটাডেল: হানি বানির প্রচারের জন্য। তবে একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে তাঁরা বিভ্রান্ত হন, যা সোশ্যাল মিডিয়ায় বিতর্কের সৃষ্টি করে। প্রশ্নটি ছিল, "যে অভিনেত্রী একটি বিমান দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছিলেন, তিনি কারা?" উত্তর হিসেবে যিনি জুবেিদা নির্বাচন করেন, তাঁর পরিচয় নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হয়। অভিনেত্রী জুবেিদা এবং মহারাজা হানওয়ান্ত সিংহের স্ত্রীর মধ্যে বিভ্রান্তি দেখা দেওয়ায় সাংবাদিক খালিদ মোহাম্মদ এ নিয়ে মন্তব্য করেন এবং KBC-এর গবেষণার সঠিকতার প্রশ্ন তোলেন। সিনেমার ইতিহাসে এমন বিভ্রান্তি চলচ্চিত্রের প্রেক্ষাপটকে নতুনভাবে তুলে ধরছে, দর্শকদের জন্য তা গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা।
“বড় প্যালেসে সালমানের জমকালো প্রত্যাবর্তন: সিনেমার নতুন রূপে উজ্জীবিত বলিউড!”
বলিউডের বর্তমান পরিস্থিতিতে সলমন খানের নতুন ছবি "সিকান্দর" এর শুটিং হায়দ্রাবাদের তাজ ফালাকনুমা প্যালেসে চলছে। নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ সত্ত্বেও, প্রাচীন স্থাপনার সঙ্গে সলমনের আবেগের সম্পর্ক তাকে ফের সেখানে নিয়ে এসেছে। ছবির দৃশ্যপট যেমন শৈল্পিক, তেমনি এতে ২০০ ব্যাকগ্রাউন্ড ড্যান্সার সহ ধর্মীয়-সাংস্কৃতিক উৎসবের উদযাপন ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। মিডিয়ার এই প্রতিনিধিত্ব এবং জনপ্রিয়তার পেছনে বিশেষভাবে দাঁড়িয়ে আছে বর্তমান দর্শকের পরিবর্তিত রুচির প্রতিফলন, যা চলচ্চিত্র শিল্পের গতি-প্রকৃতির এক নতুন রূপ ।
বিজেপির বর্ধমানে ভরাডুবি: অভিজিৎবাবুর পদত্যাগ নিয়ে পোস্টার, রাজনৈতিক অস্থিরতায় সমাজের পরিবর্তন কি?
বর্ধমানে বিজেপির বিধানসভা ও লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবির পরও দলটি সংগঠিত হতে পারেনি, আর এ পরিস্থিতিতে জেলা সভাপতির পদত্যাগ নিয়ে পোস্টার পড়ার ঘটনা গভীর প্রশ্ন তোলে। অভিজিৎ বাবুর নেতৃত্বে দলের ভেতরে সমস্যা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা স্পষ্টভাবে রাজনৈতিক ক্লান্তি ও নেতৃত্বের অপ্রাসঙ্গিকতার চিত্র তুলে ধরে। সমাজের প্রত্যাশা ও রাজনৈতিক বাস্তবতার মধ্যে যে এই দূরত্ব, তাতে হাস্যকরভাবে ইতিহাস নিজেকে পুনরাবৃত্তি করে যাচ্ছে।
রাজ্যে আরজি কর হাসপাতালের প্রভাব: ভোটের মাঠে তিন বিরোধী দলের চতুর্মুখী লড়াইয়ের নাটকীয়তা!
আরজি কর হাসপাতালের ঘটনায় যেন রাজনীতির মঞ্চে নতুন নাটকের সূচনা হয়েছে। প্রথম নির্বাচন সামনে, যেখানে প্রধান বিরোধী দলগুলি এই ঘটনার রেশ ধরে ভোটের বাক্স ভরতে চাচ্ছে। সিপিএম, কংগ্রেস, আর বিজেপির দ্বান্দ্বিকতায় মানুষের মনের গভীরে কোন আদর্শের প্রতিফলন ঘটবে, সে প্রশ্ন এখন গুরত্বপূর্ণ। তবে সমাজের চাহিদা আর নেতাদের শ্লথ গতির মধ্যে যে গাফিলতি, তা কি ভোটের কূটনৈতিক খেলায় প্রতিফলিত হবে? রাজনৈতিক কলাকৌশল ও মানুষের হতাশার মাঝে, ভাবুন তো—অবশেষে আমরা কি পাব এই নির্বাচনে?
“কালীপুজোর রাতে রেল নীতি: মেট্রোর উন্নয়ন নাকি ভোটের খেলা?”
কালীপুজোর রাতে কালীঘাট ও দক্ষিণেশ্বরের ভিড় বাড়াতে বিশেষ মেট্রোর ব্যবস্থা, যেন ধর্মের ফুলে ফুলে সাজানো এই রাজনীতির চাষবাসে আরও এক দানা যোগ হয়। জনগণের চাহিদা আর শাসকের উদ্যোগে যখন এমন খেলোয়াড়ি চলছে, তখন প্রশ্ন জাগে—পূজা বলতে কি শুধু বিশেষ টিকিটের ব্যবস্থা? সমাজের অন্তর্দৃষ্টি কি সত্যিই এই মন্দিরে পৌঁছাবে, নাকি স্রেফ মেট্রোর চাকা হেঁটেই ভিড় বাড়বে?
বৃষ্টি, নদী ভাঙন ও সবার নজরে লাপাত্তা ফল বিক্রেতারা: কি জানালো আমাদের শাসন ব্যবস্থা?
পাঁশকুড়ার ফল বিক্রেতাদের জীবনে ভিন্ন বৃষ্টি ভাসানোর বদলে এই সরকারের উন্নয়নের ঢাকের শব্দ শুধুমাত্র কথারই আবরণ। শিলাবতী নদীর জল বাড়ার খবরে, রাজনীতির আবহে যেন নির্বিকার গুণগুন। অথচ ফলের বাণিজ্যে তারা কল্পনাও করেনি, যে স্রোত তাদের নিয়মিত জীবনে এনে দেবে সংকটের ঢেউ। সত্যিই কি এই প্রতিকূলতার মাঝেও আমরা নিজেদের কূটনীতির সাজগোজে মাজা জঙ্গলে মগ্ন আছি?
“শিক্ষার নতুন মায়া: সরকারি স্কুলের সংখ্যা বাড়লেও, কেদ্র সরকারী নিয়মে ছোটদের ভবিষ্যৎ কি বিপন্ন?”
বাংলার প্রাথমিক স্কুলে নতুন নিয়ম চালুর ঘোষণা রাজনীতির অঙ্গনে সৃষ্টি করেছে এক অস্থিরতা; ৫০ হাজারেরও বেশি স্কুলে, শুধু দু'হাজার স্কুলেই এই পরিবর্তন আসছে। সরকারী পদক্ষেপের এই বিশাল পরিবর্তন, সমাজের বিচিত্র স্তরের শিক্ষার মান উন্নয়ন করবে কি না, তা নিয়ে চলছে বিতর্কের আবহ। আসল বিষয়টা হলো, সঠিক শিক্ষার অভাবে কি কেউ এখনও উচ্চ প্রাথমিকের অন্তর্ভুক্ত?
“কালীর প্রতিমার করুণ বীরত্ব: উৎসবের আগে দুর্ভোগের দাগ, রাজনীতির নাটকে পুজো উদ্যোক্তাদের হতাশা!”
কালীপুজোর প্রাক্কালে প্রতিমা পড়ে যাওয়াটা শুধু দুর্ঘটনা নয়, বরং একটি সমাজের অসংরক্ষিত আত্মার ক্রন্দন, যেখানে ধর্ম ও সংস্কৃতির বাণী রাজনৈতিক বাস্তবতা দ্বিধাবিভক্ত। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, পুজো বন্ধ হোক এ অপিৎ, কিন্তু প্রশ্ন করতেই হবে—কীভাবে চলছে আমাদের শাসনব্যবস্থা? এ এক নৈরাজ্য, যেখানে দেবীর সাথে আমরা নিজের মৌলিক অধিকারকেও চড়ে বলি, আমরা সব সহ্য করব।
“কালীপুজোয় আকাশের খবর এবং রাজনীতির আসরে, শঙ্কার মেঘ কি সরকারের ওপরেও থাকছে?”
কালীপুজোতে আবহাওয়ার পূর্বাভাস যেমন অস্পষ্ট, তেমনই রাজনৈতিক দৃশ্যপট। নেতাদের আগ্নেয়গিরির মতো অঙ্গভঙ্গি কিন্তু জনগণের মধ্যে শ্রীচৈতন্যের প্রেম, নাকি আতঙ্ক? বৃষ্টির ছাঁটাকেও যেন আর বিবেচনা করা হচ্ছে না। দুর্নীতির সুনামি আর স্বান্তনা ভাষণ—ভালোবাসা আর রাজনৈতিক নাটকের সুর যেন অবিরাম চলছেই।
“রাজনীতির আলো-বাতাসে বাজির শব্দ: পাটুলি থেকে ভবানীপুরে উচ্চারণশীল প্রতিবাদের ঢেউ!”
ঢাকার পরিপ্রেক্ষিতে, ইএম বাইপাস লাগোয়া বিভিন্ন এলাকা থেকে বাজি ফাটানোর অভিযোগের ঢেউ উঠেছে, যা গত রবিবারের পর ক্রমান্বয়ে বাড়তে শুরু করেছে। সমাজের এ পৃষ্ঠপোষকতা,Governance এর দুর্বলতা, এবং রাজনৈতিক নেতাদের ভাবমূর্তি নিয়ে প্রশ্ন তোলে। বাজির আওয়াজে কি জনগণের আসল সমস্যা চাপা পড়ছে, নাকি এই শব্দই সরকারের নীরবতার প্রতিবিম্ব?