NewZclub
“কলকাতা হাইকোর্টে ৫ জনের বিচারযাত্রা: প্রকল্প সুবিধায় দুর্বৃত্তায়নের গল্পে সরকারের মানসিকতার চিত্র”
কলকাতা হাইকোর্টে পাঁচজন নাগরিক সরকার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন যে প্রকল্পের সুবিধা থেকে তাঁদের অনৈতিকভাবে বঞ্চিত করা হয়েছে। আদালতে রাজ্য সরকারের রিপোর্টের পর এই মামলার শুনানি চলাকালীন, প্রশ্ন ওঠে—গভীর দুর্ভাগ্যের মাঝে সরকার শুধু নিজস্ব আভিজাত্যই দেখায়, নাকি সত্যিকার অর্থে জনতার কল্যাণে কিছু করার চেষ্টা করে? সমাজের যন্ত্রণাকে কেন্দ্র করে এই বিচারবিভাগীয় নাটক আমাদের রাজনৈতিক দৃশ্যপটের অন্ধকার দিকগুলোকে আরও স্পষ্ট করে তোলে।
“রাজনৈতিক অস্বস্তির বেলাভূমিতে অনুপমের ফেসবুক পোস্ট: বুথ প্রস্তুতি আর সাফল্যের সন্ধানে বিজেপির কাল্পনিক পথচলা”
রাজ্য বিজেপিতে অস্বস্তির রেশ দেখা যাচ্ছে, যেখানে অনুপম হাজরার ফেসবুক পোস্ট রাজনীতির অন্ধকার কোণে আলো ফেলে। বুথ প্রস্তুতির ভাষ্য যেন শোনাচ্ছে, কিন্তু সাফল্যের পথে হাঁটার মানে কি শুধুই কথা, না কী কাজের কার্যকারিতা? দিলীপ ঘোষের বার্তা তো গ্রহণযোগ্য, কিন্তু বাস্তবতায় কবে মিলবে সেই সাফল্য, প্রকৃতপক্ষে তা কি কখনোই হবে?
“কলকাতা পুরসভা: প্রাকৃতিক গ্যাসের স্বপ্নে পেট্রল-ডিজেলের দূষণ, রাজনীতির প্রহসনে পরিবেশের দারুণ খেলা!”
কলকাতা পুরসভা শহরের যানবাহনকে প্রাকৃতিক গ্যাসে চালানোর পরিকল্পনা নিয়ে উৎসাহ তো অবশ্যই, কিন্তু বায়ুদূষণ কমানোর নামে আসল জটিলতা মিটবে তো? পেট্রল ও ডিডেলের দাম বাড়ছে, আর নেতারা নতুন প্রকল্পের সুরে সুর মিলাচ্ছেন। বায়ো গ্যাসের সপক্ষে যা কিছু বলার, তা মনে হচ্ছে যেন নক্ষত্রমণ্ডলে নয়া আলোর আশায় নিমগ্ন। সমাজের নাগরিক সচেতনতা কি আর একবার সত্যিকার পরিবর্তন আনতে পারবে?
“পাহাড়ের সফরে মমতা: রাজনীতির খোলসে গোপন বিরোধ ও নির্বাচনের পূর্বাভাস!”
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে পাহাড় তৃণমূলকে আশানুরূপ সাফল্য না দিলেও, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম সফর তাতে ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা তৈরী করতে পারে। শৈলশহরের পুরসভা নির্বাচনের নিয়ে আলোচনা চলবে, যেখানে রাজনৈতিক নাটক আর উন্নয়নের সমাজতন্ত্রের মেলবন্ধন ঘটছে। তাহলে কি এবার জয়ের দীপাবলি দেখা যাবে, নাকি রাজনীতির আঁধারে আরও অন্ধকার নেমে আসবে? নাটকীয়তার আবরণে জনতার সত্যের প্রতিফলন প্রতীক্ষায়।
“যুবকের রহস্যময় মৃত্যু: সিঙুরের রাজনীতিতে আবারও প্রশ্নের ঝড়, সরকারের দায়িত্বের সঙ্কট তুলে ধরা!”
ঘটনার মাঝে রাজনৈতিক নাটকের এক নতুন পর্বে, যুবকের রহস্যজনক মৃত্যুতে সিঙুরের সিডরবিভাগে প্রশাসনের অনীহা স্পষ্ট। গলায় কাটা দাগের চিহ্ন বলতে কি বোঝায়—আবর্জনার ভিতরে মানবিকতার ক্রমহাসন? পুলিশের দ্রুত পদক্ষেপ, কিন্তু সমাজের অসুখের তীব্রতা কি স্থানান্তরিত করবে এক অন্য রূপে? কবে থামবে এই অদেখা পঙক্তির খেলা?
বিরোধী নেতার তীব্র আক্রমণে ফিরহাদের বক্তব্যে সৃষ্ট শোরগোল, মহিলা কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন।
বুধবার সন্ধ্যার এক বক্তৃতায় ফিরহাদের বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী তীব্র আক্রমণ শুরু করেন, জাতীয় মহিলা কমিশনকে ট্যাগ করে। এই ঘটনার পেছনে যেন এক রাজনৈতিক নাটকের কাহিনি লুকিয়ে আছে, যেখানে সমাজের বুভুক্ষা নিয়ে গৃহীত পদক্ষেপগুলি একে অপরের বিরুদ্ধে তীর ধনুক হয়ে ওঠে, আর জনগণের মনোভাবের উত্থান ও অবনতি চলমান। এসব দেখে মনে হয়, আমাদের নেতৃত্ব যেন চিত্রকলা, যেখানে সরল রেখার বদলে কণ্টকাকীর্ণ অবস্থান তৈরি হচ্ছে।
কর্মী বাহিনী ও প্রশাসনের ছত্রছায়ায় ঘটে গেল বর্বরতা, খালাসকালে মৃত্যু হল একজনের – রাজনীতির খেলা কি এটাই?
বাংলাদেশের একটি ঘটনায় শ্রমিকদের কাছে প্রতিরোধের চেষ্টা করে মৃত্যু হল কমলবাবুর। গাড়ির পিছনে চালের বস্তা খালাসের সময় ঘটে এই নির্মম হামলা, যা আজকের সমাজে নেতৃত্বের পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। ক্ষমতা আর আওয়াজের এই অদ্ভুত সমীকরণে, জনগণের ক্ষোভকে উপেক্ষা করে, কি এমন মানবতা? কি সত্যিই আমাদের গণতন্ত্রের ভিত্তি শক্তিশালী, নাকি তা কেবল ভাঁজে ঢাকা একটি লুকিয়ে থাকা বিপর্যয়?
“ট্রাম্পের জয়: নন্দীগ্রামের বিধায়কের খুশির পেছনে রাষ্ট্রের শুদ্ধ governance ও সমাজের হালচাল প্রসঙ্গে একটি ব্যঙ্গাত্মক বিশ্লেষণ”
ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয়ে নন্দীগ্রামের বিধায়ক বাহবা দিলেন, যেন রাজনীতির এদিকে অদৃশ্য কোনো সৌরজগতের দ্যুতি। governance-এর সততা আর সমাজের নৈতিকতা কোথায়, প্রশ্ন উঠছে, যখন নেতারা উল্টো দিকে, জনগণের আশা দমনে ব্যস্ত। রাজনীতির এই অদ্ভুত নাটকে সাধারণ মানুষের মনের দোলাচলে কি আদৌ কোনও পরিবর্তন আসবে?
“কৃতি স্যাননের সাফল্য ও দানুষের সঙ্গে ঝলক, বলিউডের নতুন গল্পের রচনা!”
কৃতি সানন ২০২৪ সালে বলিউডের একজন অন্যতম আলোচিত অভিনেত্রী, তার দুর্দান্ত পারফরমেন্সের মাধ্যমে জায়গা পাকা হয়ে গেছে। তার নতুন চলচ্চিত্র "তেরে ইশক মেইন"-এ দর্শকদের মধ্যে চিন্তা-ভাবনা বাড়িয়ে দিয়েছে, কারণ ধনুসের সঙ্গে তার রসায়ন নিয়ে আলোচনা চলছে। এই চলচ্চিত্রটি আমাদের সমাজ ও সংস্কৃতির প্রতিফলন হিসেবে কাহিনীর নতুন রূপায়ণের পথ তৈরি করতে পারে, যা দর্শকদের উদ্দীপিত করবে।
“মাংসের সংস্পর্শে অসুস্থ সমাজ: মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ বিতরণে রোগীর প্রতিবাদ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার টালমাটাল!”
বসুদেব ঘোষের অভিযোগে উন্মোচিত হলো স্বাস্থ্য কেন্দ্রের অযোগ্যতার কালো চিত্র; মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধের বিতরণ, যেন সরকারী সেবা প্রদানের মহানীতির হাস্যকর লেশ। প্রান্তিকের ব্যথা উপেক্ষা করে, আমরা কি কেবলমাত্র জনতার প্রতিরোধের সুর ফেলার জন্য অপেক্ষা করছি? ইতিহাস কি আবারও আমাদের বাড়ির পোষ্য গরুর কাছে নিয়ে যাবে?