NewZclub
“পুরনো প্রেমের জাদু ফিরে আসছে: ‘কাল হো না হো’-র রি-রিলিজে নস্টালজিয়ার ঢেউ!”
বলিউডের কাল হো না হো সিনেমাটি আবার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে ১৫ নভেম্বর, যা দর্শকদের মধ্যে পুরনো স্মৃতি ও আবেগের ঢেউ তুলেছে। শাহরুখ খান, প্রীতি জিন্তা এবং সাইফ আলি খানের অভিনয় এখনও হৃদয় স্পর্শ করে, কিন্তু মাঝে মাঝে প্রশ্ন উঠে—তথ্যপ্রযুক্তির যুগে কি আরও নতুন গল্প তৈরি করার প্রয়োজন নেই? এই পুনঃমুক্তির মাধ্যমে সিনেমা প্রেমীরা আবারও প্রেম, বন্ধুত্ব এবং ত্যাগের জাদু আবিষ্কার করবেন, কিন্তু শিল্পীরাও কি সেই চ্যালেঞ্জটি গ্রহণ করবেন?
“বোলিউডের আলোচনায় মৃত্যুর হুমকির নাটক: আইনজীবীর দাবি এক স্বাধীনতার রূপকথা!”
মুম্বাই পুলিশ চত্তিসগড়ের আইনজীবী ফাইজান খানকে আটক করেছে শাহরুখ খানের বিরুদ্ধে মৃত্যু ও চাঁদা দাবি সংক্রান্ত অভিযোগের ভিত্তিতে। ফাইজান শাহরুখের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অশান্তি সৃষ্টি করার অভিযোগ এনেছেন, কিন্তু এখন দাবি করছেন, তার ফোন হারিয়ে গেছে এবং তাকে ষড়যন্ত্রের স্বীকার হতে হতে হতে পারে। বলিউড তারকাদের উপর এই ধরনের হুমকি বেড়ে যাওয়ায়, শিল্পের নিরাপত্তা এবং সামাজিক কারণে সিনেমার প্রভাব নিয়ে নতুন এক আলোচনা শুরু হয়েছে।
“খাগড়াগড়ে বিস্ফোরণে জঙ্গিরা, শাসন ব্যবস্থার ধূসর ছায়া: নিরাপত্তার নামে সামাজিক বিশ্বাসের ভিত্তি কি ভেঙে গেছে?”
খাগড়াগড়ের বিস্ফোরণ শুধু একটি আতঙ্কের ঘটনা নয়, বরং আমাদের শাসনের অন্ধকার দিক উন্মোচন করে। জামাতুল মুজাহিদের সাক্ষাৎকারে উঠে এসেছে এক ভয়াবহ নাশকতার পরিকল্পনা, আর এ নিয়ে জনসাধারণের উদ্বেগ ক্রমেই বাড়ছে। প্রশাসনের নজরদারির গাফিলতি কিংবা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জবাবদিহির অভাব—এ যেন আমাদের রাজনৈতিক নাটকের নতুন দৃশ্যপট। প্রশ্ন ওঠে, এতগুলো বছর পরে কি আমরা নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারবো, না কি শঙ্কার প্রহরের পালা আরও দীর্ঘায়িত হবে?
এখনও কি সেলুলয়েডের দুনিয়ায় সততার ঠুনকো তাল? ইরোসের সুনীল লুল্লার জরিমানা আমাদের কী শিখায়?
ইরোস ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়ার সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুনীল লুল্লার বিরুদ্ধে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া (SEBI) ৫০ লাখ রুপি জরিমানা করেছে। জুন ২০২৩ থেকে সিকিউরিটিজ মার্কেট থেকে নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও, লুল্লা নির্দেশনা উপেক্ষা করায় সমস্যায় পড়েছেন। বর্তমানে ইন্ডাস্ট্রি একটি গুরুতর পর্যায় অতিক্রম করছে, যেখানে বিনোদন ও নৈতিকতার মধ্যে সংঘাত স্পষ্ট হচ্ছে। এই ঘটনাগুলি আমাদের দেখায় কিভাবে ক্ষমতা এবং সৎ ব্যবসা থিয়েটার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে।
“ময়দানের রাজনীতির শুদ্ধতার আকাঙ্ক্ষায়: সিপিএম-বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়া আন্দোলন কি আসলে ‘অরাজনৈতিক’?”
নৈহাটির তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সনৎ দে’র সমর্থনে ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান ও মহামেডানের কর্মকর্তাদের মন্তব্যের পর সিপিএম এবং বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়ায় 'ময়দান রাজনীতিমুক্ত' করার আহ্বান যেন রাজনৈতিক জগতে ক্ষণিকের হাস্যরস। অরাজনৈতিক ব্যানার নিয়ে উঠেছে পুরনো গল্প, যেখানে চলমান সমাজের পরিবর্তে ক্রীড়ার অঙ্গনে রাজনীতির কৈকুমারি যাত্রা – সকলেই নিজেদের মহৎ উদ্দেশ্যে সরব, কিন্তু প্রশ্ন তোলা হয়, এ কি সত্যিই ন্যায়ের সুরে?
“বদলে যাওয়া বলিউড: তিন খান এবং প্রজন্মের গন্ডি ভেঙে নতুনের সম্ভাবনা খুঁজছে!”
বলিউডের সাম্প্রতিক আলোচনায় উঠে এসেছে শাহরুখ খান ও সালমান খানের শীর্ষস্থানীয় অভিনয়। সিনেমা 'পাঠান'-এর একটি দৃশ্যে তারা নিজেদের অদ্বিতীয়তাকে তুলে ধরেছেন, যা সমাজে তারকার স্টারডমকে নতুনভাবে দেখে। এদিকে, আমির খান বলেছেন, সামাজিক মিডিয়ার প্রভাবের কথা উল্লেখ করে, বর্তমান প্রজন্মের জন্য সিনেমা জগৎ কতটা বদলেছে তা ভাবিয়ে তোলে। যেভাবে দর্শকের পছন্দ ও সিনেমার গল্প বলার ধরন পরিবর্তিত হচ্ছে, তার মধ্যে এক নতুন দিগন্ত খুঁজে পাওয়া যায়।
সিবিআইয়ের হাতে সন্দীপ-অভিজিতের ফোনে চাঞ্চল্যকর তথ্য: রাজনীতির অন্ধকারে নতুন বিতর্কের জন্ম!
সিবিআইয়ের হাতেও ধরা পড়েছে সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলের রাজনৈতিক গোপনীয়তা, ভিডিও ও কল রেকর্ডিং-এর মাধ্যমে। এ যেন এক নতুন কাহিনী—ক্ষমতার অন্ধকার অঙ্গে অপরাধের বিকাশ! আমাদের সভ্যতা কি সত্যিই নৈতিকতা ও স্বচ্ছতার পথে? নাকি সকলেই খেলোয়াড়, ভদ্রতার নাটক মঞ্চস্থ করছে? বিদ্রূপের সুরে, আজকের সমাজে চিত্রিত হচ্ছে নেতাদের দূরবীক্ষণ—সত্যের চেয়ে নাটকীয়তা যেন থাকে প্রধান?
“ফ্র্যাঞ্চাইজির জাদু: কার্তিক আরিয়ানের সাহসী পদক্ষেপে ‘আশিকি 3’-এর নতুন যুগের সূচনা!”
কার্তिक আরিয়ান 'ভুল ভুলাইয়া ৩'-এর সফলতার পর 'আশিকী' ফ্রাঞ্চাইজি পুনঃজীবিত করতে চান। যদিও টিজ় সিরিজ এবং বিশেশ ফিল্মের মাঝে বিতর্কের কারণে 'আশিকী ৩' প্রকল্পের পরিবেশনা জটিল হচ্ছে, আরিয়ান বিশ্বাস করেন প্রেমের এই গল্প দর্শক হৃদয়ে অমলিন হবে। ভারতীয় সিনেমার পরিবর্তনশীল চাহিদা ও শিল্পের dynamics বোঝার এই প্রচেষ্টা সত্যিই উল্লেখযোগ্য।
শাসনের অন্ধকার: ২২০টি ভুয়ো অ্যাকাউন্টে সরকারের প্রকল্পের টাকা পাচারের ঘটনা, জনগণের আস্থা হারাতে শুরু করেছে কি ক্ষমতাসীনরা?
রাজ্যের শাসকদের এক অদ্ভুত নাটকে, সাম্প্রতিক তদন্তে জানা গেছে, হ্যাকাররা সরকারি পোর্টালের তথ্য পাল্টে ফেলেছে, ফলে ২২০টি ভুয়ো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করা হয়েছে। এই ঘটনায় সদ্য ফ্রিজ করা ৮৪টি অ্যাকাউন্ট যেন টাকার পাহাড়ের ওপর বসে থাকা শাসকদের জন্য এক নির্মম আয়নায়। বাহবা, সত্ত্বেও জনসাধারণের মুখোমুখি প্রশ্নগুলোর পত্তন কেন হচ্ছে, সে কথা তো আর কেউ শোনে না।
নৃত্যশিল্পীদের উদ্ধার: শিল্পী সংগঠন বিএসএফইউ’র দাবি, রাজনীতির অন্ধকারে মানবিকতার আলোর সন্ধান!
নৃত্যশিল্পীদের উদ্ধারের ঘটনাটি যেন সমাজের অবস্থা নিয়ে এক শ্লোকের মতো। প্রবীণ পট্টনায়কের মাধ্যমে পুলিশের হস্তক্ষেপ রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের বিষয় না হয়ে একটি মানবিক সঙ্কটকে সামনে এনেছে। দু’জনের গ্রেফতারি সেই চিরন্তন প্রশ্ন তুলে ধরে—আমরা কি সত্যিই সভ্য? রাজনীতির নাট্যদলে সমাজের নৃত্যশিল্পীদের সদা উপেক্ষার যুগে, কেবল ঘটনাবলি প্রতিপালনের পরিবর্তে মানবিক মূল্যবোধের অনুসন্ধানে একটি নতুন সূচনা কি হতে পারে?