NewZclub

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যে কি বোঝালেন একা অভিষেক, তৃণমূলের নেতৃত্বের আসল চেহারা কি প্রকাশ পেল?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবস্থান যেন এক গড়পড়তা রাজনীতির মহাকাব্য, যেখানে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্লান্ত কণ্ঠস্বর অচিরেই নিদর্শন করে রাজনৈতিক নেতৃত্বের ভাঁড়ামি। ঝাড়খণ্ড থেকে ফিরে এসে কলকাতায় তিনি কেমন করে ‘বস’ শরীরে বার্তা দেন, তা বুঝতে কি সমাজের শৃঙ্খলাগুলো উন্মুক্ত হচ্ছে না? সঙ্গীতের মন্ত্রে বিভোর, সেই কর্তৃত্বের মায়াজাল ভাঙা হয় কি?

হাওড়ায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনার সংকট: নেতা ও প্রশাসনের প্রতিশ্রুতি, জনগণের অপেক্ষা!
হাওড়ার বাসিন্দারা যেন অন্ধকারে অপেক্ষামান, তাদের জীবনযাত্রা যখন সুখের সিংহদ্বার থেকে দূরে, তখন সরকার প্রতিধ্বনিত করে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা। বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা সাবস্টেশন তৈরির প্রক্রিয়ায় ব্যস্ত, অথচ প্রশ্ন থেকে যায়—এই বিদ্যুৎসঞ্চার কতটা বাস্তবে আসবে আর কতটা রাজনৈতিক আশ্বাস? পার্থপ্রতিম দত্তের অভিযানকে মনে হয়, বিষণ্ণ জনগণের লোভোল্টেজ থেকে মুক্তি দেওয়ার একটি নাটক, তবে সঠিক সমাধান কি আসবে এদের কষ্টের?

“আলুর দাম বৃদ্ধির পেছনে পাঞ্জাব নির্ভরতাঃ বাংলায় বীজ উৎপাদনে নতুন উদ্যোগ ও রাজনৈতিক আলোচনা”
বাংলার কৃষির স্বনির্ভরতার গর্বে ভাসতে হলেও, আলুর বীজের জন্য পঞ্জাবের শরণাপন্ন হওয়ার দুঃখজনক সত্য আমাদের সামনে। বিধানসভায় যখন দাম বৃদ্ধির প্রশ্ন তুলে হতাশার স্তব্ধতা গড়াচ্ছিল, তখন সরকার স্বপ্ন দেখাচ্ছে নিজস্ব বীজ উৎপাদনের। এই সদিচ্ছার মূলে কী আত্মবিশ্বাস, নাকি রাজনৈতিক আপ্তবাক্য? সময়ের দাবি কি প্রকৃত স্বাধীনতার, নাকি মাত্র হোঁচট খাওয়া আত্মমর্যাদার?

বিজ্ঞানী ও শিল্পপতিদের সম্মিলনে ২০২৪ জগতের বাংলা বাণিজ্য সম্মেলন বাতিল, রাজ্য সরকারের প্রকল্প নিয়ে তীব্র আলোচনা।
রাজ্য সরকারের পরিকল্পনাগুলি নিয়ে প্রস্তুতি বৈঠক হলেও, ২০২৪ সালে বিশ্ব বাংলা বাণিজ্য সম্মেলন বাতিল করা যেন বাণিজ্যিক স্বপ্নের শেষ। বিদেশী শিল্পপতিদের আদর যত্নের খোঁজে, প্রশ্ন উঠছে—প্রকল্পে সাফল্য না, অতিথি আপ্যায়নে বরং শ্রেষ্ঠত্বের প্রতিযোগিতা? রাজনীতি ও সমাজের জায়গায় ক্রমশ এই আইপিসি যেন এক অদ্ভুত নাটক।

“বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: এক বছরের অসন্তোষ, সরকারী নীতির বিভেদ ও জনগণের নিরাপত্তা সংকট”
রাজনীতির পটে রঙ বদলে গেছে, কিন্তু দুঃখের সুরগুলো যেন অতীতের আগুনের ছাঁই। বাংলাদেশ-বিষয়ক আলোচনায় আমাদের নেতারা কথা বলছেন, অথচ নাগরিকদের ভেতরে চলছে এক শূন্যতা। কেন্দ্র এবং রাজ্যের বিভাজনে বিভ্রান্তি, আর গণমাধ্যমের সৌন্দর্যবোধের কাছে সাধারণ মানুষের আর্তনাদ চাপা পড়ে যাচ্ছে। সমাজের এই পরিবর্তনশীল প্রেক্ষাপটে, নেতা হিসেবে তাঁদের পারফরম্যান্স কি শুধু আমাদের দুঃখের আধার?

অভিনেতা অক্ষয় খাড়োডিয়ার এক হৃদয়বিদারক ঘোষণায় বিবাহবিচ্ছেদ, তবে কন্যার যত্নে অটল প্রতিশ্রুতি!
পান্ড্যা স্টোরের অভিনেতা আকshay খড়োড়িয়া এবং তার স্ত্রী দি্ব্যা তাঁদের তিন বছরের বিবাহিত জীবন শেষে আলাদা হওয়ার ঘোষণা করেছেন। সামাজিক মাধ্যমে একটি হৃদয়গ্রাহী পোস্টে আকshay উল্লেখ করেছেন যে, তাঁদের একমাত্র মেয়ে রুহির সুস্থতা ও সুখের জন্য তারা একসাথে কো-প্যারেন্টিং চালিয়ে যাবেন। চলচ্চিত্র শিল্পে ব্যক্তিস্বাধীনতা এবং সম্পর্কের জটিলতা নিয়ে আলোচনা নতুনভাবে সামনে এসেছে, যা সমাজের দর্শনের প্রতিফলন ঘটাচ্ছে। কখনো কখনো খ্যাতি ও প্রদর্শনীর পেছনে মানবিক সম্পর্কের গভীরতা হারিয়ে যায়, এবং এই বিচ্ছেদ সেই সত্যেরই এক উদাহরণ।

বলিউডে নবীন অভিনেতাদের সাথে প্রেম ও ঐতিহ্যের চিত্রায়ন, “আজাদ” সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে ১৭ জানুয়ারি!
অভিষেক কাপূর পরিচালিত 'আজাদ' চলচ্চিত্রে নতুন মুখ আয়মান দেবগন ও রাসা থাদানি আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে, যা প্রেম ও ইতিহাসের সুন্দর মিশ্রণ। ছবির টিজার মুক্তির পর দর্শকের মাঝে উন্মাদনা সৃষ্টি হয়েছে। 17 জানুয়ারি মুক্তির দিন ঘোষণার সাথে, এবার পরিবার এবং অভিনেতাদের নতুন অংশগ্রহণের মাধ্যমে বলিউডের রূপান্তর এবং গল্প বলার পদ্ধতির পরিবর্তন চোখে পড়বে।

গজলডোবার পুলিশ ফাঁড়ি: সরকারের সিদ্ধান্তে নাগরিক নিরাপত্তা না রাজনৈতিক অঙ্গীকার?
গজনলডোবা পুলিশ ফাঁড়ির পুনঃপ্রতিষ্ঠা যেন কর্তৃপক্ষের এক অদ্ভুত নাটক; থানা সরিয়ে নিলেও অপরাধের অন্ধকার ছায়ায় নিরাপত্তা প্রদানের এই নতুন কৌশল প্রশ্ন তোলে প্রশাসন ও সমাজের এক বিপরীতমুখী বাস্তবতার। নেতাদের কার্যকলাপের মাঝে জনগণের কণ্ঠস্বর হারিয়ে যাওয়ার আতঙ্ক, মিডিয়ার পর্যবেক্ষণে সেদ্ধ কূটনীতির অসহায় প্রতিফলন। সরকারের সাফল্যের বাক্সে আরো একটি ব্যর্থতা!

“পূর্তমন্ত্রীর দাবি: ২০২৫-এর মধ্যে পূর্ণাঙ্গ জল সরবরাহ, অধ্যক্ষের নির্দেশনায় রাজনৈতিক সঙ্কটের আবহ!”
বিধায়ক ও পূর্তমন্ত্রীর মধ্যে কথোপকথনে স্বচ্ছতার আহ্বান, আর অধ্যক্ষ বিমানের আন্তরিক পরামর্শে প্রকল্পের সীমাবদ্ধতা ফুটে ওঠে। রাজ্য সরকারের জল সরবরাহ প্রকল্পে ৫৩ শতাংশ কাজ সম্পন্ন, কিন্তু ২০২৫ পর্যন্ত অপেক্ষা! যেন শূন্যে আবারও এক নতুন আশা, তবে জনগণের খরিদে কি এ জলের মূল্য কত? সভ্যতার স্রোতে রাজনীতির মিতুর আলোছায়া; প্রতিশ্রুতির রঙিন জালের মাঝে লুকিয়ে রইল জনপদের বাস্তবতা।

এআর রহমান ও সাইরা বানুর বিচ্ছেদ: সম্ভাব্য পুনর্মিলন ও সন্তানদের সুরক্ষায় নতুন আশার আলো!
মিউজিক মাস্টার AR রহমান ও সাইরা বানুর ২৯ বছরের বৈবাহিক সম্পর্কের বিচ্ছেদ ঘোষণা বিশ্বব্যাপী ভক্তদের স্তম্ভিত করেছে। আইনজীবী ভন্দরনা শাহের মতে, বিচ্ছেদের পেছনে 'গুরুতর আবেগগত চাপ' রয়েছে, তবে পুনর্মিলনের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া হয়নি। এই যুগল তিনটি সন্তানের অভিভাবকত্বের বিষয়েও এখনও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। সাইরা বানুকে 'অর্থলিপ্সু' না বলা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে, যা বাংলা সিনেমার সমাজে অর্থ ও সম্পর্কের জটিলতা এবং প্রেমের কাহিনির পুনর্মূল্যায়নের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।