NewZclub

পতি-বন্ধুরা প্রকাশ্যে স্ত্রীকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা, পুলিশের তল্লাশি জারি!
এক গৃহবধূর পুড়ে যাওয়া দুঃখজনক ঘটনা আবারো সমাজের অন্ধকার দিক উন্মোচন করেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কতটা ব্যর্থ আমরা, যখন একটি নারী প্রকাশ্যে দগ্ধ হন স্বামী ও বন্ধুদের হাতে! এ কাহিনী যেন গল্প-কথার রঙিন টেলিভিশন পর্দায়, কিন্তু বাস্তবে আমাদের সমাজের গভীর অস্থিরতার চিত্র হাজির করছে। প্রশাসনের তৎবিরোধক মুল্যায়ন কি কখনো হবে?

“বিক্রান্ত মাশির চমকপ্রদ ক্যারিয়ার বিদায়: পরিবারের জন্য আত্মনিবেদন ও চলচ্চিত্র জগতে নতুন দিগন্ত”
কাল্পনিক বলিউডের চিত্রে এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে, যখন খ্যাতনামা অভিনেতা বিক্রান্ত মেসি ৩৭ বছর বয়সে অভিনয় থেকে অবসর নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তাঁর সিদ্ধান্তে ভক্তরা হতবাক, কারণ তিনি পরিবারে ফোকাস করার কথা জানিয়েছেন। শিল্পের পরিবেশনাগত পরিবর্তনে, মনে হচ্ছে, অভিনেতারা তাঁদের ব্যক্তিগত জীবনকেও প্রথমে গুরুত্ব দিচ্ছেন। এই পরিবর্তনের ফলশ্রুতিতে, সিনেমার গল্প এবং অভিনেতাদের মনোভাবের ওপর নতুন আলো পড়ছে, যা দর্শকদের কাছে আরো গভীরতা নিয়ে আসছে।

কলকাতা টেক পার্ক: পূর্ব ভারতের বৃহত্তম আইটি পার্কের উন্নয়ন কি নতুন রাজনৈতিক বিতর্কের জন্ম দেবে?
কলকাতা টেক পার্কের ১.৪৯ মিলিয়ন বর্গফুটের প্রান্তরে এখন প্রযুক্তির অগ্রগতির চেয়ে রাজনৈতিক মেরুকরণের আলোচনাই বেশি। আধুনিকতার প্রতীক এই পার্ক, যেখানে উদ্ভাবনী চিন্তা নাটকের নায়ক, অথচ নেতারা সমাজের প্রকৃত চাহিদাকে অবহেলা করে যাচ্ছেন। অদ্ভুত এখানেও, মিডিয়া প্রতিফলিত করছে উনতি আর অবনতির পাশাপাশি, যে সরল মানুষের কণ্ঠস্বর হারিয়ে যাচ্ছে উচুঁ সুমদ্রের মাঝে।

বলিউডের ‘পেয়ার কা পাঞ্চনামা’ তারকা সোনালী সেয়গলের কন্যার নাম ‘শুকর’, পিতৃত্বের আনন্দ উদযাপন!
বলিউড অভিনেত্রী সন্নালি সেগালের নতুন অভিভাবক হওয়ার খবরে ভাসছে ইন্ডাস্ট্রি। তিনি সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে তাদের কন্যার নাম "শুকর" ঘোষণা করেন, যা তাদের হৃদয়ে কৃতজ্ঞতার প্রতীক। এই আনন্দের মুহূর্ত তাদের জীবনের বিশেষ দিন হিসেবে অভিহিত করেছে এবং সঙ্গী আশেশের প্রেমময় নাচের ভিডিও শেয়ারের মাধ্যমে তার আনন্দ প্রকাশ পেয়েছে। নতুন প্রজন্মের গল্প বলার আঙ্গিকের এই পরিবর্তনগুলো সমাজে কিভাবে কৃতজ্ঞতার গুরুত্বকে তুলে ধরছে, তা ভাবতে বাধ্য করে।

“পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন: ডাকাত ধরেও কড়া হাতে কেন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি?”
বাংলাদেশের রাজনীতিতে আবারও প্রশ্ন উঠেছে পুলিশের কার্যকলাপ নিয়ে, যখন ডাকাত মানিককে কড়া হাতের পরিবর্তে অতি সাধারণভাবে আদালতে হাজির করা হলো। সরকারী শৃঙ্খলা ও নৈতিকতার পতন রীতিমতো নাটকীয়, আর জনগণের মধ্যে নিরাপত্তার অভাবের অনুভূতি ক্রমশ বাড়ছে। প্রশাসনের এই দ্বিচারিতা শুধু নজির হয়ে থাকবে, নাকি বিবেকের তোলোয় পরিণত হবে?

“সমীর জানার প্রশ্ন: লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে महिलाओंর সুবিধা ও সরকারের খরচ, কী বলছে জনমানুষ?”
শুক্রবার বিধানসভায় বিধায়ক সমীর জানা যে প্রশ্ন তুললেন, তা যেন চিরকালীন বক্তব্যের প্রতিধ্বনি—রাজ্যে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের নাম ভাঙা হল কি? মহিলাদের জন্য এই সুবিধা, আর রাজ্য সরকারের খরচ, তা কি কেবল অঙ্কের খেলা? সমাজের অন্ধকারে কি সত্যিই আলোর কিরণ ফুটছে, নাকি নীতির নাট্যমঞ্চে পালাবদল হচ্ছে? বাউল গানের মতোই, জনতার কণ্ঠের সুর এখন আর খুঁজে পাওয়া যায় না।

মাদারিহাট উপনির্বাচনে বিজেপির হারের পরবর্তী প্রশাসনিক চ্যালেঞ্জ ও জনমতের পরিবর্তন: নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতা!
মাদারিহাট উপনির্বাচনে বিজেপির পয়সা ও প্রচারণার বুদবুদ ফুটিয়ে ওঠেছে তাদের জনবিচ্ছিন্নতা। ভোটের আসরে তারা কার্যত কুপোকাত, আর জনগণের মন থেকে দুর্বলতা বুঝতে পেরে ভাবছি, সত্যি কি এই রাজনৈতিক নাটকের চরিত্র নিয়ে মানুষ কষ্ট পাচ্ছে, নাকি তাদের ভুলে যাওয়ার অভ্যাসটাই সবার অন্ধকারে ঢেকে রেখেছে?

ভারতের পতাকা অবমাননায় বাংলাদেশে রোগী পরিষেবা বন্ধের সিদ্ধান্ত, শুভ্রাংশু ভক্তের প্রতিবাদে ওঠেছে নতুন রাজনৈতিক আলোচনা
শুভ্রাংশু ভক্তের এই ঘোষণায়, বাংলাদেশের পেশাদারিতে নতুন এক রাজনৈতিক নাটক উন্মোচিত হলো; উপমহাদেশের সমর্থন আর বিরোধীতার তোলপাড়ে রোগীদের সেবা বন্ধ রেখে তাঁরা কি শুধুই রাজনৈতিক বহিস্কার বা মানবিক বাঁধার আওয়াজ তুললেন? ভারতীয় পতাকার অবমাননা এখন হাসপাতালের বিছানায় অনিশ্চিত রোগের মতো, সংকটে পড়েছে দুই দেশের সম্পর্কের সূক্ষ্ম তন্তুরা। সত্যিই কি হৃদয়ের অনুভূতি বা বিজ্ঞানের অগ্রগতির সন্ধান পাবে জনগণ, নাকি এক নতুন বাব্বনের অপেক্ষায় প্রতীক্ষায় রয়েছে?

দিঘা-মন্দারমণির হোটেলগুলোতে চলছিল মধুচক্র, স্থানীয়দের পুলিশের কাছে বারবার অভিযোগ, সরকারের নজরদারি প্রশ্নবিদ্ধ!
দিঘা-মন্দারমণির হোটেলে চলছে মধুচক্র, এই ঘটনা যেন আমাদের সমাজের একটি দুর্বল আয়নায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রশাসন এতদিন অন্ধকারে, প্রশ্ন জাগছে—শুধুমাত্র টাকার লোভে কি সত্যি চোখের সামনেই নৈতিকতা নষ্ট হচ্ছে? নিজেদের চোখে কি শুধুই দর্শক, না কি সমাজের এই অবক্ষয়ের সাক্ষী হতে চায়?

“হাসপাতাল টেন্ডার কেলেঙ্কারিতে সিবিআইয়ের গ্রেফতার, governance-এর প্রতি জনজনের আস্থা প্রশ্নবিদ্ধ!”
স্বরবিজ্ঞানের এই যুগে, স্বাস্থ্যের সুরক্ষকরা যখন নিজেই সন্দেহের তীরে, তখন সিবিআই-এর হাতে ধরা পড়া হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও তার সহযোগী চিকিৎসকের মতো চিত্রকল্প যেন একটা নারীদের স্বপ্নে রূপান্তরিত হচ্ছে। কোথায় গেল সরকারের নিয়ম কানুন, যখন টেন্ডারের বিলি চলছিল দিনের আলোতে? সমাজের এই অতলার্থে প্রশ্ন তো উঠবেই, কোথায় শেষ হবে এই দায়িত্বহীনতার খেলা?