NewZclub
“ডিউটির অজুহাতে সই চাওয়া: সৌরভবাবুর মন্তব্যে সরকারের প্রতি জনগণের অসন্তোষে নতুন রূপ!”
সৌরভবাবুর ভাষ্য, কর্তব্যে অনিহার পরও বকেয়া স্লিপে সই করাতে চাপ সৃষ্টি হচ্ছে, যেন সরকারের রোস্টার অশিক্ষা ও অদক্ষতার পক্ষে স্বাক্ষর করা হয়। অদ্ভুত এই রাজনৈতিক নাটক, যেখানে দায়িত্বের বদলাও মাধ্যমের দিকে তাকানোর প্রয়োজন মনে হয় না, আমাদের সমাজের অস্থিরতায় নতুন মাত্রা যোগ করছে। জনতার ভাবনা, কি ছলনায় আটকে গেছে!
এখনকার বলিউডের আওয়াজে, চলচ্চিত্র প্রেমীদের কান্নার কাহিনী: “কাংলুয়া” ফিল্মের উচ্চতার কাছে দাঁড়িয়ে!
বলিউডের নতুন সিনেমা 'কাঙ্গুভা'র অতি উচ্চ শব্দের কারণে দর্শকরা ব্যাপক অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন, যা দেখার অভিজ্ঞতাকে মুহূর্তেই নষ্ট করে দিচ্ছে। সিনেমা হলের মালিকরা অভিযোগ করছেন যে, একাধিক দর্শক দর্শন শেষে মাথাব্যথার শিকার হচ্ছেন। এমনকি অস্কার বিজয়ী শব্দ ডিজাইনার রিসুল পুকুট্টি এই সমস্যা সমাধানের জন্য প্রযোজকদের প্রতি আহ্বান জানান। উচ্চ শব্দের প্রভাবে সমাজে রক্তচাপ ও মাইগ্রেন রোগীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে, যা সিনেমার বিষয়বস্তু ছাড়াও, সেন্সরশিপ এবং চলচ্চিত্রের শিল্পের মানসিকতাকে বোঝায়। সিনেমাপ্রেমীরাও এখন মানসম্পন্ন এবং সুস্থ অভিজ্ঞতার খোঁজে।
নির্যাতিতার বাবার বিবৃতি: সঞ্জয়কে চিনতে না পারায় প্রশ্নে Governance ও বিচার ব্যবস্থার প্রতিবন্ধকতা!
নির্যাতিতার বাবার মুখে সঞ্জয়কে চিনতে না পারার ঘটনাটি বিচারকের গম্ভীর আসনের নিচে যে কতটা অন্ধকারের আবরণ ফেলেছে, সে ভাবনা আমাদের আত্মাকে নাড়া দেয়। এর মধ্য দিয়ে গবর্নেন্সের অক্ষমতা, নেতাদের দায়বদ্ধতা আর সমাজের এ বিপন্ন দশা প্রতিফলিত হয়। রাজনৈতিক নাটকের এসব ক্রীড়ানক, একদিকে জনগণের যন্ত্রণা, অন্যদিকে ক্ষমতার খেলার সীমাহীন হাস্যরস, যেন পুরো প্রেক্ষাপটটাই এক ভোঁতা কৌতুক।
পুলিশের বিরুদ্ধে ক্লাবের বিক্ষোভ: শাসনের অস্থিরতা ও জনমানসের প্রতিফলন!
এখন রাজনীতির মাঠ বেশ উত্তাল। ক্লাব সদস্যরা পুলিশের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে লিপ্ত হলে, যে উত্তেজনা ছড়ায় তা যেন বর্তমান শাসন ব্যবস্থার প্রতিফলন। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও, প্রশ্ন রয়ে যায়—আসলেই তারা কি রক্ষা করতে পারে সমাজের ন্যায়বিচারের কাতার? পরিবর্তিত জনমনের কাহিনি হয়তো এখানেই।
শাসক শিবিরে অস্বস্তি: তৃণমূল নেতার দুর্নীতির অভিযোগে, সাধারণ মানুষের ভাতা কীভাবে বিলম্বিত?
তৃণমূলের এক নেতার গুরুতর অভিযোগে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি, সাধারণ মানুষের ভাতার ক্ষেত্রে দুর্নীতির হাওয়া। দলেরই কাউন্সিলরের টুইটিটে শাসক শিবিরের জন্য যেন নতুন বিপদ—গভীর রাতের অসম্ভব স্বপ্নের মতো। রণবীর প্রস্তুতি নিচ্ছেন ১৩ নভেম্বরের বোর্ড মিটিংয়ে প্রশ্ন করবার, কিন্তু কারা উত্তর দেবেন? যেন নির্লিপ্ত দণ্ডকারণ্যের মূর্তিতে বিরাজ করছে জনতার অসন্তোষ।
“পড়ুয়াদের ট্যাবের বরাদ্দ টাকা পাচার: তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য, প্রশাসনের চোখে ধুলো!”
হরিশ্চন্দ্রপুরের কনুয়া ভবানীপুর স্কুলে পড়ুয়াদের ট্যাব বরাদ্দের টাকা অন্য অ্যাকাউন্টে চলে যাওয়ার অভিযোগে এখন প্রশাসনের বিরুদ্ধে নতুন এক টলমলে। তদন্তের নামে 'জিনিস' সামনে আসায় মুখে হাসির ছায়া পড়ছে, কারণ এই অতিশয় চতুর হিসাবের খেলা যেন রাজনীতির আয়নার প্রতিফলন। মানুষ ভাবছে, কবে শেষ হবে এই নাটকের পর্ব, যখন সৎশাসনের জানালা থেকে আশাও হারিয়ে যাচ্ছে।
জগদ্ধাত্রী পুজোর আগের আগুন: নেতাদের ‘নীৰব সাহস’ বা জ্ঞানীর অদৃষ্টের খেলা? সমাজে সঙ্কটের আঁচ!
জগদ্ধাত্রী পুজোর ভাসনের মুহূর্তে বিরাট আগুনের তাণ্ডব যেন রাজনীতি ও সমাজের একটিমাত্র স্পর্শকাতর পাত্তা। গব্যনেতাদের উদাসীনতা দেখিয়ে দেয়, উৎসবের ঢলেও মানুষের জীবন কতটা মূল্যহীন। যখন অশান্তির দাবানল সমাজকে গ্রাস করে, তখন কি পান্ডাল সাজাতে জানলেও রাজনীতির দিশাহীনতা কি আমাদেরই জন্য?
“অভিষেক ডেপুটি সিএম? রাজনীতির নাট্যমঞ্চে নতুন চরিত্রের আগমন চিন্তার খোরাক!”
রাজনৈতিক পটভূমিতে এবার নতুন ফসল, যেখানে অভিষেকের ডেপুটি সিএম হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। দেবাংশু ভট্টাচার্য তাঁর সাফ কথা বললেন, তবে নাম না করে। যেন রাজনৈতিক নাটকের পর্দার আড়ালে চলছে সভ্যতার বিনিময়, যেখানে লোকের আশা-আকাঙ্ক্ষা মুখে ফুটে উঠলেও কর্মকাণ্ডের সূত্র ধরতে পারে না।
মুকেশ খান্নার ব্যঙ্গাত্মক স্বর: “অক্ষয় কুমার কেন রাজা হবেন, অভিনয়ের গতি তো থাকা চাই!”
বলিউডের সংসারে শিরোনাম কাড়ানো বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো মুকেশ খন্নার বিতর্কিত মন্তব্য। সম্প্রতি তিনি অক্ষয় কুমারের ‘সম্রাট পৃথ্বীরাজ’-এ অভিনয় নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন যে, শুধুমাত্র দাড়ি ও উইগ লাগিয়ে কেউ রাজা হতে পারে না। তার এই বক্তব্যে যেমন সমর্থন পেয়েছে, তেমনি তার বয়স নিয়ে সমালোচনাও হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার মন্তব্য নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। অভিনেতার অবস্থান এবং নতুন তারকাদের সাথে তুলনায় বৈরিতার এই পরিস্থিতি সিনেমা জগতে গুণগত পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়, যেখানে সমাজের আগ্রহের সাথে কাহিনীর গভীরতা অনুসরণে বাঁধা পড়ছে।
“গোভারগার মোড়ে মদ্যপ যুবকদের হাতে নিরীহ যুবকের দংশন: সমাজের শৃঙ্খলা কি হারাতে বসেছে?”
গত ৩ নভেম্বর রাতে কালীপুজোর ভাসান শেষে এক যুবক বাড়ি ফেরার সময় ফাঁকা রাস্তায় মদ্যপ যুবকদের মুখোমুখি হন। ক্ষমতার এ এক অদ্ভুত সমন্বয়, যেখানে আনন্দের রাত রূপ নেয় ভয়ের জালে। সমাজের এই কদর্য চিত্র কি সরকারের চোখে পড়ছে? কিংবা তারা কি কেবল উৎসবের আলো বাতাসে গা জুড়াতে অভ্যস্ত? মানবতানির্ভর রাষ্ট্রে আমরা যেন ভোলেনি উদর্ক নির্মাণে নিজেদের হাত থেকে বেঁচে থাকার শিক্ষা নিতে!