NewZclub
মুখ্যমন্ত্রীর ‘দিদি’ অবতার, জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন এবং গ্রেফতার: রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্ব!
শনিবার স্বাস্থ্যভবনের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন সৃষ্টির মাঝে মুখ্যমন্ত্রীর হাজিরা, তাঁর দিদি সত্তার আবির্ভাব বুকে নিয়ে আন্দোলন তুলে নেওয়ার আবেদন একদিকে, অন্যদিকে কলতান দাশগুপ্ত ও সঞ্জীব দাসের গ্রেফতারি—এ যেন এক দ্বন্দ্ব মঞ্চ, যেখানে শাসকের মায়া আর গণমানুষের কণ্টকময় পথচলা প্যাঁচ পাকাচ্ছে। কত সহজেই নেতারা 'দিদি'র মুখোশে ঢেকে ফেলেন নিজেদের কর্তৃত্বের আভিজাত্য! তবে পরিচালকেরা তো জনগণের কান্না শুনতেই পাচ্ছেন—নাকি সুরের সঙ্গেই সংবাদমাধ্যমের নৃশংস সুরের মেলা চলছে?
মমতার ডাক, জুনিয়র ডাক্তারদের অনড়তা: রাজনীতির নাটকে সমাজের স্বাস্থ্যের কি অবস্থান?
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শনিবার স্বাস্থ্যভবনের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের ধরনা মঞ্চে পৌঁছে আন্দোলন তুলে নেওয়ার আবেদন করেন, কিন্তু ডাক্তাররা দৃঢ়তর। মিডিয়া ও লাইভ স্ট্রিমিংয়ের প্রতি তাঁদের অনড় অবস্থান যেন বর্তমান রাজনীতির এক মায়া—চেহারার পরিবর্তন, অভ্যন্তরে সেই একই পুরনো অসন্তোষ। নেতাদের করুণ কণ্ঠস্বর এবং চিকিৎসকদের অবিচলতা, একদিকে শাসনের অদৃশ্য সহিংসতা, অন্যদিকে সাধারণ মানুষের অসহায় চাহনি, পুরো চিত্রটাই যেন সমাজের দ্বিচারিতা ফুটিয়ে তোলে।
“গর্ভধারণের নিষেধের বিরুদ্ধে প্রার্থনার জয়: বলিউডের ব্যর্থতা ও মানবিক আবেগের প্রসঙ্গ”
সম্প্রতি বলিউডের আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছেন রূপালী গাঙ্গুলি। তিনি উক্তি করেছেন, গাইনোকোলজিরা তাঁকে বলেছিলেন, কখনও গর্ভধারণ করবেন না, তবে ধারাবাহিকভাবে আল্লাহর প্রতি প্রার্থনা করে অবশেষে তাঁর পুত্রের জন্ম হয়। এটি শুধু ব্যক্তিগত গল্প নয়, বরং চলচ্চিত্র শিল্পের মধ্যে একটি শক্তি ও আশার বার্তা, যেখানে চোখে পড়ে যোগ্যতা ও প্রচেষ্টার গুরুত্ব। গাঙ্গুলির এই অভিজ্ঞতা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, নারীদের সময়ে সময়ে সমাজের প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে এগিয়ে যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা কতটা গুরত্বপূর্ণ। বর্তমান সময়ের চলচ্চিত্রগুলিতে এই ধরনের অনুপ্রেরণাদায়ক কাহিনীর আকাল কাটিয়ে উঠার জন্য দর্শকরা নতুন ধরনের গল্পের অপেক্ষায় রয়েছেন।
মালাইকা অরোরার চোখে পানি, পুরনো প্রেমের ছায়ায় বলিউডের নাটক ও গল্পের গভীরতা কি ম্লান হচ্ছে?
বলিউডের তারকা মালাইকা অरोরা সম্প্রতি ex-বয়ফ্রেন্ড অর্জুন কাপুরের সাথে একটি ব্যক্তিগত সাক্ষাতের পর অসুস্থ চোখ নিয়ে নিজের পিতামাতার বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছেন। তার হতাশা ইনস্টাগ্রামে আবারও প্রমাণ করে, ইন্ডাস্ট্রির ব্যক্তিত্বের চেয়েও সংবেদনশীলতা এবং মানবিক সম্পর্কগুলি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আজকের দিনেও মিডিয়া কেমন করে এই সম্পর্কগুলোর ওপর নজর রাখছে, সেটাই ভাবনার বিষয়।
মমতার ‘সদিচ্ছার’ আড়ালে সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালের অন্ধকার, সুকান্তবাবুর বিরোধী প্রশ্ন: আসল উদ্দেশ্যটা কী?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অর্জন যেন এক নাটকের অভিনয়, যেখানে সদিচ্ছার পক্ষে গাওয়ার দক্ষতা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে চাচ্ছেন। কিন্তু সুকান্তবাবুর মতে, তা শুধু রাজনৈতিক স্টান্ট; সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালের আড়ালে লুকিয়ে আছে গভীর অসন্তোষ ও অবরুদ্ধ সমাজের সুর কেন?
“মুখ্যমন্ত্রীদের ‘দিদি’ রূপ: জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে মমতার প্রতিশ্রুতি, রাজনীতির নতুন নাটক উন্মোচিত!”
শনিবার, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বাস্থ্যভবনের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের ধরনায় হাজির হয়ে 'দিদি'র ভূমিকা পৌঁছলেন, যেন সরকার নয়, মানবিকতার প্রতীক। ডাক্তারদের আন্দোলন তুলে নেওয়ার আবেদনের সঙ্গে দাবি পূরণের প্রতিশ্রুতিও যোগ করলেন। প্রশ্ন উঠছে, এই মানবতা কি সর্বদা রাজনৈতিক কলেজের পাঠ্যপুস্তকে সমৃদ্ধ হয়, নাকি কেবল বিরোধের ফলস্বরূপ? বাঙালির চেতনায় এমন নৈকট্য নতুন আলো ফেলে।
“বলিউডের মঞ্চে করের খেলা: এক কিপল শর্মার ট্যাক্স, আরেক সুনীল গ্রোভারের আয়, উভয়ই প্রশ্ন তোলে!”
কপিল শর্মার 'দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো' সিজন ২ আসতে চলেছে, আর নতুন এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কপিল শর্মা প্রথম সিজনের তুলনায় আট গুণ বেশি ট্যাক্স দিয়েছেন সুনীল গ্রোভারের মোট আয়ের। এই পরিসংখ্যান দেখায় যে বিনোদন দুনিয়ায় পারিশ্রমিকের বৈষম্য এবং শিল্পী-মধ্যস্থতায় আর্থিক টানাপোড়েনে নতুন মাত্রা এসেছে, যা আমাদের সমাজের মূল্যবোধ এবং বিনোদনের প্রতি প্রবণতাকে নতুনভাবে ভাবতে বাধ্য করে।
টালায় FIR গায়েব, ফরেন্সিকের তদন্তে রাজনীতির নতুন নাটক—জনতার চোখ খুলতে হবে!
টালা থানার নিখোঁজ FIR-কে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু করে ময়নাতদন্তের ঘটনা যেন নৈতিকতার বিপর্যয়ে রাজনীতির এক চিত্র। ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের আগমনের মধ্যে যে রহস্যের গন্ধ রয়েছে, তাতেই স্পষ্ট, সরকারের গোষ্ঠীগত দুর্বলতা ও সাধারণ মানুষের হতাশা যুক্ত। বর্তমানে স্বাধীনতার ইতিহাসের জন্য লোকালয়ের শান্তির প্রহরী হয়ে উঠা আন্দোলনের প্রতি জনতার আগ্রহ আর সামান্য বিশ্বাসের ভাঙন, সবকিছুই এলোমেলো। জনগণের প্রশ্ন, আইন কোথায়, নাকি ক্ষমতাধরদের সুরক্ষা রাজনীতির অঙ্গ?
“গোটা অপরাধ ঢাকার চেষ্টায় ‘বিচারের বাণী’ কি সত্যিই গলা টিপে ধরেছে, প্রশ্ন شديد মানুষের মনে?”
সিবিআইয়ের আইনজীবীর বাণী যেন এক মহৎ নাটক, যেখানে অপরাধের মহিমা লঘু করতে এক অপার দক্ষতা প্রকাশ। পুলিশের নতমুখী ভূমিকা, অভিজিৎ মণ্ডল নামের একজনের নিষ্কৃতি, সমস্তটাই যেন এক নাটুকে উপস্থাপনা। নেতাদের দায়িত্বহীনতায় সমাজের অন্ধকার উজ্জ্বল হয়, আর আমরা শুধুই দর্শক!
শুনানির পর উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে আইনজীবীদের মধ্যে সংঘর্ষ: আইনকানুন নাকি রাজনৈতিক নাট্যরচনা?
আদালতের কোনও শৃঙ্খলা নেই, প্রশাসনেরই সংকটকাল দাবি জানানোর পর, অভিজিৎ মণ্ডলের পক্ষে সওয়াল করা আইনজীবীকে ঘিরে ধরল সহকর্মীরা। একদিকে আইনের মৌলিক সত্যগুলি, অন্যদিকে ব্যক্তি স্বার্থ; রাজনীতির এই নাটকের পর্দা এখন কতটা উন্মোচন হবে, সেই প্রশ্নটাই উঠছে। সমাজের সব স্তরে চলছে বিতর্ক, লক্ষ্যণীয় পরিবর্তন হয়েছে জনগণের মনোভাবেও।