NewZclub
মমতার ‘দিদি’ অবতারে জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে আপাত অশান্তির অজানা নাচ: সরকার ও সমাজের নাটকীয় দ্বন্দ্ব!
রাজনৈতিক নাটকের মঞ্চে আবারও উঠে আসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, স্বাস্থ্যভবনের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে ‘দিদি’ হিসেবে অনুরোধ করতে গিয়ে। কিন্তু সরাসরি সমাধান নেই, কেবল অভিযোগের তিরে এখানকার শাসনের অকাল বৃষ্টি। আহা, জনগণের কান্নার মধ্যে যে রাজনৈতিক কূটনীতির রসিকতা, তার মিষ্টি তিক্ততা কি বোঝে কেউ?
মমতার ‘দিদি’ হয়ে ডাক্তারদের আন্দোলনে উপস্থিতি: আন্দোলনের রফাসূত্রের অভাবে সরকারের সদিচ্ছা প্রশ্নবিদ্ধ!
বঙ্গের রাজনৈতিক сценায় আবারও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাটকীয় প্রবেশ। জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে 'দিদি'র আবির্ভাব যেন এক অভিনব তীর্থের কাহিনী, যেখানে সমঝোতার ভিড়ে রফাসূত্রের দাবির উদাহরণে অন্তরবন্দী। কিন্তু এই আর্তস্বর যেন শ্রাদ্ধের নিমন্ত্রণ কার্ডের মতো, প্রতিবাদী অনুরোধে সমাজের অসন্তোষের ছবি ফুটিয়ে তোলে; পরিবর্তনের অঙ্গনে গুহ্যসত্তা চিৎকার করছে, অতীতের গান মন কেড়ে নিচ্ছে।
জুনিয়ার ডাক্তারদের আন্দোলনে ইন্দিরা জয়সিংয়ের নাম, সুপ্রিম কোর্টে নতুন আইনজীবীর আবির্ভাবে কি বদলাবে রাজনৈতিক পালা?
মঙ্গলে সুপ্রিম কোর্টে জুনিয়ার ডাক্তারদের আপত্তি নিয়ে নয়া আইনজীবীর আগমন, যেন এক নাটকের শুরুতে নতুন চরিত্রের অপূর্ণতা। অবস্থাদৃষ্টে ইন্দিরা জয়সিংয়ের নামও উঠছে, রাজনৈতিক শো-ঝটকা মনে হয়। চিকিৎসা ও মানবতার মাঝে যখন নয়ন প্রদীপের অভাব, তখন এ কুরুক্ষেত্রে সত্যিকারের ডাক্তারি কত দূর যেতে পারে? জনগণের উদ্বেগের গহীনে খোঁজার আসল কাহিনী।
“অমিতাভের বদহজম: ‘কাল্কি ২৮৯৮ এডি’র জন্য নাতির তীর্যক রসিকতা, চলচ্চিত্রের ভাঁড়ার কি খালাস?”
অমিতাভ বচ্চন সম্প্রতি বলেছেন যে তার নাতনীদের দ্বারা ট্রোলড হওয়া তার জন্য একটি নতুন অভিজ্ঞতা ছিল, কারণ তিনি 'কল্কি 2898 এডি' সিনেমার মাধ্যমে একটি হলিউডি সিনেমার অর্থ বুঝতে পারেননি। এই ঘটনার মাধ্যমে বোঝা যায়, বর্তমান চলচ্চিত্রের নিরীক্ষাধর্মী কাহিনীগুলো এবং দর্শকদের আশা বদলে যাচ্ছে, যা ভারতের চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রির গতিশীলতা ও অভিনেতাদের পারফরম্যান্সের উপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
মুম্বাইয়ের ভারতমাতা: চলচ্চিত্রের পুরনো কান্না, নতুন ঝলক নিয়ে আসবে নাকি?
মুম্বাইয়ের ঐতিহাসিক ভারতমাতা সিনেমা হলের রিভাম্পের মধ্য দিয়ে নতুন অধ্যায় শুরু হতে যাচ্ছে, যেখানে মুকতা এটু সিনেমাস হালনাগাদ কাজ শুরু করেছে। ১৯৪১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই একক পর্দার হলে মারাঠি চলচ্চিত্রের সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। শহরের চলচ্চিত্র প্রেমীদের জন্য এটি একটি আনন্দের খবর, কারণ পুরনোচিত্রের প্রতি ভালোবাসা এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটের জগৎ তুলে ধরার ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসছে।
যাদবপুরের ভগ্ন আর্থিক কাঠামো: শিক্ষার অভাবে সরকারী দায়িত্বের নতুন রূপ কি?
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভগ্নপ্রায় ভবন, যেন সরকারের অদৃশ্য হাতে লেখা এক করুণ কবিতা। শিক্ষার সোনালি ভবিষ্যৎ আজ মাটির খুঁটি আর অভাবের শিকলে আবদ্ধ। ন্যাকের প্রতিনিধিরা যখন ক্ষয়িষ্ণু অবস্থার ছবি তুলছেন, তখন কি রাজনৈতিক নেতাদের চোখে দেশপ্রেমের দৃষ্টি স্বপ্নপ্রবণ? সমাজের সর্বস্তরে এই অবক্ষয়ের নেপথ্যে গভীর অন্তর্দৃষ্টি খুঁজে পাওয়া কি সম্ভব?
“ভিদ্যা বালান ও অনু পেরাথসারথীর শ্রদ্ধাঞ্জলি: ফোটোগ্রাফিক উৎকর্ষে চলচ্চিত্র জগতের সংস্কৃতি কতটা হারাচ্ছে?”
বিশ্বভারতী, এই যাত্রায় দেশের কিংবদন্তী গায়িকা এম.এস. সুব্বলক্ষ্মীর ১০৮তম জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানাতে সেলিব্রেটি অভিনেত্রী বিদ্যা বালান এবংcostume designer অনু পরথাসারথী একত্রিত হয়েছেন। এম.এস. সুব্বলক্ষ্মীর জনপ্রিয় রূপগুলো পুনঃসৃষ্টি করার জন্য তারা উন্মুখ হয়ে আছেন, যা শুধু তার গায়নই নয়, বরং তার সৌন্দর্য ও স্টাইলকেও আবার জীবিত করবে। এই উদ্যোগটি নতুন প্রজন্মের কাছে গায়িকার ঐতিহ্যকে পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি চলচ্চিত্র শিল্পে সাম্প্রতিক ধারাকে নতুন আলোয় অন্বেষণ করার সুযোগ।
অদিতির ন্যূনতম ব্রাডাল লুক: বলিউডের আধুনিক নায়িকাদের রহস্য ও রূপের প্রতি সমাজের অদ্ভুত ভালোবাসা
অদিতি রাও হায়দারি তার 최소 সাদাসিধে বিয়ের সাজে সবকিছুকে ছাপিয়ে গেছেন, যা আধুনিক ফ্যাশনের প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গিকে তুলে ধরছে। তার অর্ধচন্দ্রাকৃতির 'অলতা' ডিজাইন পরিস্কারভাবে শিল্প ও ঐতিহ্যের মিশ্রণ। এটি বায়োলোডের এক নতুন চিত্র উন্মোচন করে, যেখানে রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রভাবের ওপর চলচ্চিত্রের পরিবর্তিত ন্যারেটিভকে বোঝা যায়।
বলিউডের ‘অভিজাত’ জীবন: পৃথ্বীরাজের নতুন লাক্সারি আবাসনে বিনিয়োগ, চলচ্চিত্রের বাস্তবতার ক্ষুদ্র প্রতিফলন।
প্রখ্যাত অভিনেতা ও নির্মাতা পৃথ্বীরাজ সুকুমারনের সাম্প্রতিক বিলাসবহুল ডাক্সেপ্লেক্সের ক্রয় জানান দেয় যে বলিউডে অর্থের প্রভাবে শিল্পীরা কিভাবে নতুন ধরণের জীবনযাপন করতে শুরু করেছেন। এর মধ্যে অভিনেতাদের বিনিয়োগের ধারা ও প্রসঙ্গগুলো, বিশেষ করে মাস্তি ও বিনোদনের প্রশ্নে, একটি নতুন গল্প বলার সংস্কৃতিকে প্রতিফলিত করছে।
সুরক্ষার অভাবে নয়া বিভ্রান্তি: তনয় পালকে গ্রেফতার, রাজনীতির অন্ধকারে কি আমরাও অন্ধ?
তনয় পাল নামে এক ওয়ার্ড বয়ের গ্রেফতারি ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে নিরাপত্তা নিয়ে, যেন সভ্যতার উন্নতির সংকেতের বদলে ফিরে আসছে অন্ধকারের যুগ। সুভাষগ্রামের এই অশান্ত ঘটনার পেছনে রয়েছে এক গভীর প্রশাসনিক অস্বচ্ছতা, আর জনগণের মাঝে তৈরি হচ্ছে এক ভীতি, যা ক্রমাগত আমাদের সুরক্ষা নিয়ে করে তুলছে সংশয়। "আরজি কর" হাসপাতালে শিক্ষা নেওয়ার বদলে কি বরং আমরা আরও নিগৃহীত হব? যেন দার্শনিক গদ্যে ফুটে ওঠে, যতই হোক শাসকরা, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা যেন তাঁদের পক্ষে একটি অব্যক্ত অনুতাপ।