NewZclub
“হিন্দুদের কথা বলতে নিষেধ, রাজনৈতিক দলের দ্বন্দ্বে দুর্গার মর্যাদা বিপন্ন: শুভেন্দুর মন্তব্যে নতুন বিতর্ক উজ্জীবিত”
সম্প্রতি শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব্যে নতুন করে জোরালো বিতর্ক দেখা দিয়েছে, যেখানে তিনি হিন্দুদের অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। হিন্দু সমাজের বিরুদ্ধে একটি মৌলিক চিন্তাধারা কি জাগ্রত হচ্ছে? ভাঙা দুর্গা ঠাকুরের প্রতীকী ভাষা সংস্কৃতি এবং রাজনীতির মুর্তি হয়ে উঠছে। এদিকে, ডক্টর ইউনুস এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম উল্লেখ করে, শুভেন্দুবাবু বুঝিয়ে দিতে চাচ্ছেন, রাজনীতির পচা গ্লানি থেকে মুক্তি পেতে হলে সমাজের সম্মান ও ভাবনার প্রতিফলন করা জরুরি। তবে এই সংলাপ কি সত্যিই সমাজের চিত্র প্রতিফলিত করছে, নাকি গোঁড়ামির নতুন অধ্যায়?
নাবালিকার ধর্ষণের ঘটনার রিপুকে ক্ষমতার রদবদল: সমাজের অন্ধকারে প্রহসনের নাটক!
রাজনৈতিক চিত্রে যখন মানবতার আশা ভঙ্গ হচ্ছে, তখন একটি নাবালিকার দুঃখগাথা আবারো উন্মোচন করেছে আমাদের সমাজের অন্ধকার দিক। মদ্যপানের প্ররোচনায় ধর্ষণের শিকার হয়ে সে যখন অচৈতন্য, প্রদীপের দম্ভগুণে তার মা ও নিজেকে রক্ষা করার তাগিদ খুঁজে পাওয়া দূরুহ। এই নির্মম ঘটনাটি প্রমাণ করছে, ক্ষমতার অপব্যবহারে এ সমাজ কতটা শূন্য হয়ে পড়েছে।
শাহজাহানের জামিনের চেষ্টায় বিপ্লবের সরব উপস্থিতি: রাজনীতির নাটক, সমাজের দমবন্ধ পরিস্থিতি!
জেলখানায় বন্দী শাহজাহানের কষ্ট বৃদ্ধির সাথে সাথে, বিচারব্যবস্থার সুরক্ষার বদলে নিরাপত্তাহীনতার চিত্র ফুটে উঠছে। তিনি আইনজীবী বদল করে বিপ্লব দাশগুপ্তকে নিয়োগ করছেন, যেন বন্দী জীবনের নৈমিত্তিক অন্ধকারে কিছু আলোর প্রবাহ ঘটাতে পারেন। তবে, নেতৃত্বের এই পালাবদল যে সমাজের মূল্যবোধকে কতটা বিচলিত করছে, তা ভাবতে হবে। রাজনীতির এই নাটকীয়তার পর্দায় জনগণের কণ্ঠস্বর কি আর শুনতে পাচ্ছে সমাজ?
আদালতের গলিতে আরও দুটি সাক্ষ্যের তেরি, রাজনৈতিক নাটকে নতুন মোড়: কর্তৃত্বের খেলা কি মিটে যাবে?
দেশের আদালতে আরও দুজনের সাক্ষ্য দেওয়ার ফলে বিচারপ্রক্রিয়া এগিয়ে চলেছে, যেন কেউ টেনে ধরেছে বলির পাঁঠা। নেতাদের কার্যকলাপের নেপথ্যে সমাজে অস্থিরতার ছায়া। বিচারের মাটি কি শেষ পর্যন্ত দৃঢ় হবে, নাকি নিছক নাটকীয়তার পর্দায় পড়ে যাবে? মানুষের ভাবনাগুলো প্রবাহিত হচ্ছে, তবে কোথায় যাবে, তা জানি না।
“অক্ষয় কুমারের হিউমার এবং পর্দার পেছনের খেলা: ‘হেরা ফেরি ৩’ আসবে, একসাথে এগিয়ে!”
আকshay কুমার হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিটে ‘হেরাপেরি ৩’র জন্য দীর্ঘ প্রতীক্ষার কথা উল্লেখ করে মজার ছলে জানান, এটি ২০২৫ সালে শুরু হবে। অজয় দেবগণও নতুন ছবির পরিচালনার প্রক্রিয়ায় আছেন, যা দুই সুপারস্টারের সহযোগিতার একটি নতুন অধ্যায়ে পরিণত হচ্ছে। এই যুগলবন্দীর মধ্যে চলচ্চিত্রের আধুনিক প্রেক্ষাপট ও দর্শকদের অগ্রাধিকারকে বিবেচনায় রেখে তারা নতুন গল্পের সন্ধান করছেন, যা আগের ক্লিশে থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছে।
“সরকারি বাবুর অদ্ভুত সংস্কৃতি: সই সেরে আড্ডা, তবে এবার কি লাগাম টানবে সরকার?”
আহারে, সরকারি বাবুররা আবারও হেলেদুলে চলে গেলেন, সইয়ের পর আড্ডায়! আমাদের সংস্কৃতিতে এই ছেলের খেলা চলছেই। তবে এখন লাগাম টানার উদ্যোগ। ভেবে দেখুন, যখন নেতৃত্বের কার্যকলাপ এমন হররর রূপ নিচ্ছে, তখন সমাজের বিবেচনা যেন দুলতে দুলতে পা ফেলে। কৃষ্ণপদার্থের মতো রসায়ের ক্ষত ত্যাগে নতুন কিছু আশা, নাকি পুরনো আঁতাতের বৃত্তে আটকে থাকবে?
“অজয় এবং অক্ষয়ের নতুন চলচ্চিত্র: প্রাচীন বন্ধুত্বের আধুনিক পুনর্মিলন, সিনেমার জগতে নতুন উন্মাদনা!”
আজয় দেবগন ও অক্ষয় কুমারের বহু পুরনো বন্ধুত্ব এবার নতুন রূপ পেতে চলেছে। আসন্ন ছবিতে দেবগন নিজে পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন এবং অক্ষয় প্রধান চরিত্রে। সেই সাথে আকৃতির মধ্যে হাস্যরসে নিমগ্ন অক্ষয় 'হেরা ফেরি ৩' শুরু হতে যাচ্ছে আগামী বছর, যা দর্শকদের প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিচ্ছে। কিন্তু কোথায় আঁকড়ে ধরে রেখেছে বলিউডের গল্প বলার ধারা?
বিবাহের দুনিয়ায় ‘নভেক্স’ এর সুরক্ষায় সুর ভাঙার গান: বলিউড সংস্কৃতির নতুন চালচলন!
বিয়ের জন্য এখন থেকে নভেক্স মিউজিক্যাল কপিরাইট লাইসেন্স বাধ্যতামূলক, যা ভারতীয় বিয়ের আঙ্গিকে নতুন একটি বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিয়ের মতো সামাজিক অনুষ্ঠানগুলিতে কপিরাইটযুক্ত সঙ্গীত ব্যবহার করতে হলে নভেক্সের অনুমতি নিতে হবে। এই পরিবর্তনটি বলিউডের সঙ্গীত শিল্পের সুরক্ষার পাশাপাশি, শিল্পী ও উদ্যোক্তাদের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করেছে। আজকের লীগে, একদিকে আলেয়া মূলধন ও সৃজনশীলতাকে গুরুত্ব দিচ্ছে, অন্যদিকে এই নিয়মগুলি সঙ্গীতের অবাধ প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করছে।
কলকাতা-বাঁকুড়া দূরত্ব কমানোর খোঁজে ট্রেন বাতিল, শাসন ও গণমানুষের সম্পর্ক নিয়ে নতুন সংকটের সৃষ্টি!
মসাগ্রামে ইন্টারলকিংয়ের কাজের জন্য কলকাতা এবং বাঁকুড়ার দূরত্ব কমবে, কিন্তু মানুষের জীবনে চলাচলের অসুবিধা ঘটে ৫২টি লোকাল ট্রেন বাতিল হচ্ছে। সমাজে উন্নতির এই চাপা উচ্চারণে যেন রাজনৈতিক নেতাদের নীতি ও কর্মদক্ষতার বাস্তবতা প্রকাশ পায়, যখন জনসেবা ও সেবা সংকটের মাঝে ব্যাকুলতা ফুটে ওঠে। এসবের মাঝে জনগণের মাঝে চেপে থাকা নেতিবাচক অনুভূতিগুলো কি কোনদিন মুক্তি পাবে?
মমতার নতুন প্রস্থানের সঙ্গে দার্জিলিং পাহাড়ে ‘ক্রিকেট’ শুরু, বিমল বদলে অনীত থাপার বিদ্রুপ!
দার্জিলিং পাহাড়ের রাজনীতিতে এখন গুডবুকের রুটি-রুজি হলেও বিমল গুরুংয়ের জায়গায় মমতার ভরসা অনীত থাপা। ম্যাজিক দেখার মতো, একাত্তর ভোটের মঞ্চে নেতাদের করুণার লুকানো খেলা। পাহাড়ের নজরদারির দায়িত্বে যে মনিটরিং কমিটি গড়া হলো, তা শুধু পলিটিকাল নাটক নয়, বরং সমাজের কপালে ঝোলা জনগণের দীনতা ও ক্ষোভের সাগরে নৌকা ভাসানোর চেষ্টা। মুখেই হাসি, অন্তরে তিক্ততা, আর প্রশ্ন—কোথায় যাবে এই রাজনৈতিক ভেলা?