NewZclub
“শাসক এবং শিল্পী: ৯৭% পারিবারিক ছবির পেছনের রহস্য ও বলিউডের নতুন নাটকীয়তা”
ভিকি বিদ্যা কা Woh Wala ভিডিও-র হাস্যকর ট্রেলার বের হয়েছে এবং এটি ১৯৯৭ সালের পটভূমিতে নির্মিত। পরিচালক রাজ শাণ্ডিল্যা বলেছেন, চলচ্চিত্রটি ৯৭% পারিবারিক, যদিও এর মধ্যে ২.৫-৩% একটি বিছানার দৃশ্য রয়েছে। ডালার মেহেন্দির গানের সঙ্গীতও নস্টালজিক। শেহনাজ গিলের উপস্থিতি নতুনত্ব নিয়ে আসছে, দর্শকের প্রত্যাশাও বাড়ছে। চলচ্চিত্রের এই পরিবর্তনশীলতা এবং অভিনয়শিল্পীদের নতুন চরিত্রের অনুসন্ধান বর্তমান বলিউডের নতুন মাপকাঠির প্রতিফলন।
কাকদ্বীপ হাসপাতালের পাশে হবু মায়েদের ভরসা, সরকারে গাফেলতি নিয়ে জনতার ক্ষোভ বারবার প্রকাশ্যে আসে।
সমাজের অন্ধকারে যখন স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, তখন কাকদ্বীপ হাসপাতাল যেন এক টুকরো জ্যোতি হয়ে হাজির হয়েছে। ৮০০ হবু মায়ের আশ্রয়, যারা অন্যত্র মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে বাধ্য হচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে সরকারের অবহেলা এবং নেতাদের নির্বিকার মুখোশের মাঝে, কি কারবারে পাপ-বোধের নিত্য বৃত্ত অব্যাহত? বসুমতী নদীর মতো, জনতার আশা-নিরাশা এক বৈপরীত্যের নামকরণ— সৃষ্টির সুরে, রাজনৈতিক সুরভি খুঁজছে, কিন্তু কোন দিকে?
বলিউডে ‘মহাকাশের নাচ’ নয়, এবার উঠল শঙ্কার নৃত্য: জানি মাস্টারের বিরুদ্ধে যৌন অত্যাচারের অভিযোগ!
বোলlywoodের বিশ্বে আবারও উথাল পাতাল; জ্যানি মাস্টারের বিরুদ্ধে এক তরুণী গণধর্ষণের অভিযোগ তুলেছে। তার বিরুদ্ধে সমালোচনা এবং আইনগত পদক্ষেপের হুমকি একপাশে, অন্যদিকে তার জনপ্রিয়তার পাল্লা অপর দিকে ভারী হয়ে উঠছে। ছবির গানে তার অবদান, যেমন 'এআই নাই' আমাদের মনে করিয়ে দেয়, শিল্পীদের কাজের পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতা ও নিরাপত্তা কতটা জরুরি। চলচ্চিত্রের এই বিশাল জগতের পর্দার আড়ালে নারী নির্যাতনের বিষয়টি ভাবাতে বাধ্য করে, যা আমাদের দর্শকমহলের পছন্দ ও প্রত্যাশার সাথে একটি সংশয় তুলে ধরে।
“শাব্দিক তাল কাটায় সিপিএম কাউন্সিলরের সাফাই: অভিজিৎ মণ্ডলের পাশে দাঁড়িয়ে বোধের সেতুগড়ার নাটক!”
কলকাতার পুরনিগমের সিপিএম কাউন্সিলর নন্দিতা রায় টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের পাশে দাঁড়িয়ে বললেন, ইংরেজি বুঝতে অসুবিধা। কিন্তু রাজনীতির ভাষা তো সর্বদা বিদেশী—শক্তিশালীদের নাটক, দুর্নীতির অভিযোগ। জনগণের আশা-নিরাশার মাঝে, নেতাদের কণ্ডম অঙ্গভঙ্গিতে কি সত্যই পরিবর্তন আসবে?
বোলিউডের সুরে সুরে: শিল্পী, লেখক, ও সাহসী স্বর – সঠিক নামের খোঁজে কতোটা হারিয়ে যাচ্ছে কল্যাণ?
বলিউডের কাহিনীতে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছেন লেখক-গীতিকার নীলেশ মিশ্র। তিনি নেটফ্লিক্সের সিরিজ IC 814: The Kandahar Hijacking এর ভুয়ো সমালোচনা নিয়ে কথা বলেন, দাবী করে যে সন্ত্রাসীদের কোডনাম ব্যবহারে কিছু ভুল নেই। অন্যদিকে, অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত দেহের ইতিবাচকতা নিয়ে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন, যদিও মিশ্র তাঁর গানের অধিকারকে তুলে ধরতে চান। গীতিকারদের যথাযথ স্বীকৃতি না পাওয়ার প্রসঙ্গ তুলে তিনি নতুন সঙ্গীত উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেছেন, যা চলচ্চিত্রের গন্ডি ছাড়িয়ে সৃষ্টিশীলতাকে বাড়িয়ে তুলতে পারে।
“পুলিশের পক্ষপাতিত্বে বিতর্ক, ASI-এর উদ্ভট সেলিব্রেশন; মানসিকতার জোকারবৃত্তে মুর্শিদাবাদে রাজনীতির মুখোশ।”
মুর্শিদাবাদের রানিনগরে যেদিন পুলিশ ইউনিফর্ম পরে তৃণমূল নেতার জন্মদিনে হাজির, সেদিন তো সমাজের নিয়মের যে জোকারি মুখোশ উন্মোচিত হলো, তা আমাদের রাজনীতির অঙ্গনে কতটা অপ্রতিরোধ্য পক্ষপাতিত্বের বিস্তার সূচিত তা স্পষ্ট করেছে। সরকারি শৃঙ্খলার ব্যতিক্রম এই মিছিলে, সাধারণ মানুষের বিতৃষ্ণা ও কার্যবিমুখতার প্রতিবিম্ব ফুটে উঠছে। যারা আমাদের রক্ষক, তাদের দায়িত্বের প্রতি এই বিমুখতা, বাস্তবতার নাট্যমঞ্চে কি বড়োই হাস্যকর!
“অপহরণকারী ও আবেগ: বলিউডের কাহিনী, যেখানে বিরুদ্ধতার নাটকেও মানবতাকে খুঁজে পাওয়া যায়”
সাম্প্রতিক সময়ে বলিউডের আলোচনায় উঠে এসেছে দেবী শরণ, যিনি IC 814 এর পাইলট। তিনি সন্ত্রাসীদের সঙ্গে তাঁর অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন, যদিও চলচ্চিত্রের মাধ্যমে এই অদ্ভুত কাহিনীগুলো অনেকবার নানাভাবে তুলে ধরা হয়েছে। শরণ জানিয়েছেন, কিভাবে সন্ত্রাসীদের মধ্যে একটির স্তরের মানবিকতা খুঁজে পেলেন, যা আমাদের সিনেমার গাঢ়িক্তার দিকে নজর ফিরিয়ে দেয়। এসব কাহিনী শুধু চলচ্চিত্রেই নয়, সমাজে গভীর পরিবর্তন আনার শক্তি রাখে, যেখানে দর্শকদের সচেতনতা এবং অভিজ্ঞতার নতুন মাত্রা উন্মোচিত হয়।
রাজিব রাইয়ের নতুন ছবি ‘জোরা’: বাজেটের অভাবে কি হারিয়ে যাবে বলিউডের সোনালী দিনগুলি?
রাজীব রায়, ৮০ ও ৯০ দশকের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র নির্মাতা, নতুন চলচ্চিত্র "জোরা" নিয়ে ফিরছেন। তিনি নতুন প্রতিভাকে গুরুত্ব দেওয়ার পাশাপাশি বাজেটের সীমাবদ্ধতার মধ্যে থেকেও ধারাবাহিক বিনোদন তৈরির চেষ্টা করেছেন। প্রসঙ্গত, বড় তারকাদের ছাড়াই জনসাধারণের কাছে পৌঁছানোর এই উদ্যোগের মাধ্যমে তিনি বোঝাতে চেষ্টা করছেন যে চলচ্চিত্রের মূল দর্শকরা এখনও সাধারণ মানুষই।
“নতুন বন্যার আশঙ্কায় নিম্ন দামোদর উপত্যকায় সরকারী দৃষ্টি কি খুলে উঠবে, না আবার বৃষ্টির মতো ম্রিয়মাণ?”
গত কয়েকদিনের বৃষ্টিপাতে নিম্ন দামোদর উপত্যকায় নতুন বন্যার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, আর এদিকে ডিভিসির জল ছাড়ার সিদ্ধান্ত যেন সরকারের উদাসীনতার প্রতিফলন। প্রকৃতির কৃপায় মানুষ কাঁদে, অথচ নেতারা ছায়ায় ছায়ায় হাঁটে। সামাজিক অব্যবস্থাপনা আবারো শাশ্বত সত্য, সভ্যতার নানা রঙে রংিন এই নষ্ট তাদের চোখে পড়ে কি?
“দুর্বৃত্তের হামলায় ৮ প্রতিমার বিধ্বংস, প্রশাসনের নিশ্চুপতায় সমাজের নৈতিকতার যে প্রশ্ন উঠেছে!”
দুর্বৃত্তদের হাতে ভাঙচুরের শিকার ১৪টি প্রতিমার মধ্যে ৮টি যেন জাতির মুখোমুখি এক নিত্যনতুন রাজনৈতিক নাটক। কারও হাতে শৃঙ্খলা, কারও পায়ে প্রতিবাদ, আবার মাথাহীনতার পরিচায়ক—এ কেমন শাসন? পুলিশ খবর পেয়ে পরিদর্শন করলেও, সমাজের বুকে শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে কার্যত কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে, সেটাই বড় প্রশ্ন।