NewZclub
“শাহরুখের ছায়ায় ভুমির সপনের পুনর্জন্ম: বলিউডের মায়াজালে সমবায়ের নতুন অধ্যায়”
ভূমি পেডনেকার এবং পুলকিত আবার একসাথে কাজ করার জন্য প্রস্তুত, শাহরুখ খানের রেড চিলিজ এন্টারটেইনমেন্টের সহযোগিতায়। এর আগে যে 'ভক্ষক' সিনেমায় তারা কাজ করেছিলেন, সেই সমস্ত সাফল্যের মাঝে পেডনেকার তার শৈশবের স্বপ্ন পূরণের কথা জানালেন। হলিউডের স্রোতে, ভারতীয় সমাজের প্রেক্ষাপট নিয়ে সিনেমা তৈরির এই প্রচেষ্টায় নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হচ্ছে, যেখানে অভিনেতাদের চিত্রায়ণের দায়িত্ব খুব গুরুত্বপূর্ণ। দর্শকরা এখন গল্পের গভীরতা ও প্রাসঙ্গিকতা খুঁজছেন, এবং এই প্রকল্পগুলি সেভাবেই তাদের প্রত্যাশা পূরণ করছে।
হাসপাতাল–সংক্রান্ত ধর্ষণ–খুন: সন্দীপ ঘোষকে ঘিরে প্রশ্নবিভ্রান্তি ও রাজনৈতিক নাটক শুরু!
রাজনীতির সরণিতে আবার একটি কালো অধ্যায়, যেখানে আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের নাম ওঠে ধর্ষণ ও খুনের সাথে। সিবিআই তদন্তে জানা যায়, আততায়ীরা ঘটনার প্রাক্কালে মোবাইল ফোনে নিয়মিত যোগাযোগ করছিল, অথচ এমন অন্ধকারবার্তা সমাজের নিরাপত্তাকে কতটা প্রশ্নবিদ্ধ করে! জনগণের মনে সন্দেহ এবং অশান্তি, নেতৃত্বের ভ্রষ্টতা। সংস্কৃতি এবং নৈতিকতার পতন এক সাংঘাতিক রূপ নিয়েছে, যেন রবীন্দ্রনাথের কবিতায় শিল্পীর প্রতিটি রাজনৈতিক চিত্রণ।
“আলিয়া ভট্টের প্যারিস ফ্যাশন উইক ফিনিস, মুম্বাইতে স্বামী ও মা’র আনন্দ – বলিউডের উষ্ণতা ও কৌশলের নাটক!”
আলিয়া ভাট প্যারিস ফ্যাশন উইক ২০২৪ থেকে মুম্বাই ফিরেছেন এবং তার স্বামী রণবীর কাপূর ও শাশুড়ি নীতু কাপূরের মুখে দেখা গেছে আনন্দের ছাপ। এই ঘটনার মধ্যে একটি নতুন সিনেমার যুগে প্রবেশের আশা দেখা যাচ্ছে, যেখানে অভিনয় ও ট্রেন্ডের লড়াইয়ে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির ভবিষ্যৎ ক্ষণস্থায়ী কিন্তু উত্তেজনাপূর্ণ হতে পারে।
“বিনোদনের পটে নষ্টালজিয়া: ঐশ্বর্যের পর্দায় বিরুদ্ধতার সুর তোলেন উর্মিলা, সংসারের গল্পে নতুন অধ্যায়ের সূচনা”
বলিউড অভিনেত্রী Urmila Matondkar তার ব্যবসায়ী স্বামী Mohsin Akhtar Mir-এর সঙ্গে আট বছরের বিবাহিত জীবন শেষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। মুম্বাইয়ের আদালতে ডিভোর্সের জন্য অভিযোগ দায়ের করেছেন। যদিও বিচ্ছেদের কারণ এখনও জানা যায়নি, তবে এটি বহু নাগরিক সম্পর্কের মতো প্রভাব ফেলছে, যা সমাজে অভিনেত্রীদের বাস্তবতা ও প্রত্যাশার প্রতি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরছে। Urmila রাজনৈতিক কর্মক্ষেত্রেও প্রবেশ করেছেন, যে পরিবর্তনগুলি অভিনেত্রীদের জীবনে একটি নতুন অধ্যায় সূচনা করেছে।
সিবিআইয়ের স্পর্শে, আইএমএ অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিতর্কিত পদত্যাগে পিতামাতার পাশে বিধায়ক নির্মল ঘোষের মানবতাবাদী পদক্ষেপ!
সন্দীপ ঘোষ, আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ও আইএমএ’র কলকাতা শাখার সদস্য, সিবিআইয়ের হাত ধরিয়ে গ্রেফতার হলেন। আইএমএ তাকে পদ থেকে সরানোর সৎসাহস দেখালেও, রাজনৈতিক নাটকের পেছনে আদতে কারা অদৃশ্য মঞ্চনাট্যকার, তা কি জানেন নির্মল ঘোষ? কিন্তু সমাজের আত্মা কি এই কলঙ্কের মুখে মুখোশ পরে বসে থাকবে?
সিবিআইয়ের গ্রেফতারে বিতর্কিত অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ, আইএমএর পদচ্যুতির নাটক—শাসনকালের খাদের দিকে জনগণের নজর!
সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতারি, একদিকে সন্দীপ ঘোষের ভবিষ্যৎ অন্ধকার, অপরদিকে আইএমএ কলকাতার মধ্যে এক অদৃশ্য সংগ্রাম। সংগঠনের পক্ষ থেকে কার্যত নিরবতা, কৌশিকবাবুর অভিযোগ যেন চোখে পড়া নিপীড়ন। সমাজের এই নাটকের পেছনে কি শুধুমাত্র ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, নাকি শাসনব্যবস্থার আধুনিক রঙ্গমঞ্চ?
ছাত্রীদের ওপর যৌন নিগ্রহ: নিরাপত্তাহীনতার মাঝে অভিভাবকদের উদ্বেগ ও সমাজের অন্ধকার দিকের দিকে নজর!
ছাত্রীদের প্রতি যৌন নিগ্রহের ঘটনার পর, যে আতঙ্ক তাদের মাঝে বিরাজ করছে, সেখানেই সমাজের নৈতিকতার প্রশ্ন উঠে এসেছে। অভিভাবকরা যখন সন্তানের সুরক্ষার খোঁজে উদ্বিগ্ন, তখন সেই পরিবেশে কি রাজনৈতিক নেতৃত্বের চেহারা সত্যি অবিশ্বাস্য নয়? শাসকদল কি অভিভাবকদের নিরাপত্তার আশ্বাস দিতে পারে, না কি স্রেফ নীরব দর্শক হয়ে থাকবে?
“রাজ্য সরকারের সবজি কেনার খেলা: কৃষকের কাছে দাম কমানোর অভিজ্ঞান আর জনতার মানসিকতার খোঁজে!”
রাজ্য সরকারের কৃষকদের দ্বারে গিয়ে সবজি কিনে বাজারে দাম কমানোর চেষ্টা করলেও, আলুর দাম কেজিতে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায় উঠলে, এখনো ৩২ থেকে ৩৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ যেন আমেরিকা খেলে ধরেছে, কিন্তু নিয়ন্ত্রণের হাত বন্দুকের মতো এলোমেলো। পালাবদলের জয়গানে লুপ্ত নেতৃত্বের শিহরণ জানিয়ে, সাধারণ মানুষের পাতে সত্যিই উঠবে কি, সেটাই প্রশ্ন!
“অনন্যার CTRL: ডিজিটাল প্রেমের গল্পে মনস্তাত্ত্বিক চেতনা এবং বলিউডের উদ্ভাবনী যাত্রা”
বলিউডের তরুণ তরণী অনন্যা পাণ্ডে তার নতুন ওয়েব সিরিজ 'কল মি বে'তে অসাধারণ অভিনয়ের জন্য প্রশংসিত হচ্ছে। তার পরবর্তী সিনেমা 'সিএমআরটি' আগামী মাসে মুক্তির অপেক্ষায়, যেখানে সমাজের এআই নির্ভরতার চিত্র তুলে ধরা হবে। ছবির ট্রেলার ২৪শে সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হবে। এই সিনেমা আমাদেরকে ডিজিটাল যুগের প্রভাব ও সম্পর্কের জটিলতা সম্পর্কে ভাবতে বাধ্য করবে।
শান্তনু সেনের বক্তব্য: “সাধারণ মানুষের স্বার্থে রাজনীতি থেকে দূরে থাকাই কাম্য!”
নানান বিতর্কের মাঝখানে শান্তনু সেনের এবারের বক্তব্যে যেনো প্রতিধ্বনিত হলো রাজনীতির এক অদ্ভুত নাট্যমঞ্চের কথা। তিনি বলেন, ‘আমার সেক্রেটারি হওয়া উচিত কিনা, এ নিয়ে আলোচনা চলছে, অথচ তিনি মনে করছেন, আইএমএ-এর অরাজনৈতিক অবস্থানটা বজায় রাখতে সরে যাওয়া ভালো। এ যেন আমাদের সমাজের উদাসীনতা, যেখানে নেতৃত্বের আসনে বসার লড়াইয়ে গুণগত পরিবর্তন সংকুচিত। রাজনীতির ভেতর隐藏 থাকা সদা পরিবর্তনশীল সমীকরণগুলো দেখেও জনতার দীর্ঘশ্বাসের কোনো শেষ নেই। মানুষ কি সত্যিই পরিবর্তনের অপেক্ষা করছে, নাকি সাংস্কৃতিক থিয়েটারে বেঁচে থাকা এক অতীতের সিঁড়িতেই দাঁড়িয়ে?