NewZclub
যাদবপুরে র্যাগিংয়ে ৩২ জনের শাস্তি: ক্ষমতার খেলায় বিদ্রুপ করে সমাজের আয়নায় নতুন সন্দেহের প্রতিফলন!
যাদবপুরের কキャンপাসে র্যাগিংয়ের ঘটনায় সরকার এখন কার্যকরী নীতির প্রলেপে সজ্জিত। ৩২ জন ছাত্রের শাস্তির মুখে পরা এক চিৎকার, যা সমাজের মুখোশ খুলে দিল। আমাদের শাসকগণের কার্যক্রম যেন সত্যি কথার আড়ালে, হেসে-খেলে, শিক্ষার নামেই প্রতারণার নিদর্শন। ছাত্রদের উপর বর্বরতার কালিমার মাঝে কেউ কি সত্যি শুনতে পাচ্ছে জনতার ক্ষোভের গूঢ়স্বর?
ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান: নেতাদের কথায় বিভ্রান্ত গৃহস্থ, কবে হবে উন্নয়ন, বা সবই কি নির্বাচনের খেলা?
ঘাটালবাসীর মতভেদের মাঝে, নেতা-নেত্রীর কথায় যেন বাতাসে ভাসছে বিভ্রান্তি। মাস্টারপ্ল্যানের অঙ্গীকারে নাগরিক জীবনের আশা-আকাঙ্ক্ষা, নেতাদের নির্বাচনী খেলার বলিতে পরিণত। রাজনীতির প্রহসনে, নাগরিকের দায় সাহায্যের সঙ্কট; শাসন কি আর बাচ্চাদের খেলার মতো? জনতার মনোভাবের এই অদলবদল, কেবল নাটকীয়তার আড়ালে, এক নতুন বোধের আহ্বান।
স্বপনবাবুর ১২০ কোটি টাকা তছরূপের অভিযোগে তোলপাড়, কি জবাব সরকারী সুশাসনের?
সর্বজনীন সেবার প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখা স্বপনবাবুর অবরোধে, ১৫ বছরের রাজনৈতিক সাফারির পর প্রবল তছরূপের অভিজ্ঞান উন্মোচিত। ১২০ কোটি টাকার অভিযোগের প্রেক্ষাপটে, জনগণের স্বার্থের চোখে আলো ফেলে যাচ্ছে শাসকদল—মাত্রায় কি হবে সৌন্দর্য? রাজনীতি আজ বাণিজ্যের সংস্কৃতিতে অবশেষে ধরতেই হবে 'মন্দিরে আলো নেই, তবুও তোলাবাজি চলছে!'
মমতার ‘বীর সম্মানের’ প্রতিশ্রুতি, কেষ্টকে দেখা করলেন না—রাজনীতির দুর্ভেদ্য দিগন্তে বিভ্রান্তির নতুন অধ্যায়!
বোলপুরের কেষ্টর প্রত্যাবর্তন এক নাটকীয় আয়োজন, কিন্তু মমতার সঙ্গ না থাকা যেন রাজনৈতিক নাটকের অভিনব কাহিনী। তাঁকে 'বীরের সম্মান' দিয়ে ফেরানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া, এখন সেই প্রতিশ্রুতির নিঃশ্বাসে কি কোনো অম্লভাব তৈরি হয়েছে? আমাদের সমাজের নেতাদের কথা বলার ছন্দ কি সত্যিই অসঙ্গত, নাকি বৈপরীত্যের নাটকীয়তা?
“আনন্দ ও অস্থিরতার যুগে, অনিল কপূরের ‘তাল’-এর ক্লাইম্যাক্সে পADMINI কোল্খাপূরের মায়াবী সহানুভূতি”
অনেকটা আবেগ নিয়ে 'তাল' ছবির ক্লাইম্যাক্স শুটিং করেছিলেন অনিল কাপূর। তার উদ্বেগ কাটাতে পাঠমিনি কলহাপুরের সাহায্য নিয়েছিলেন তিনি। এই ঘটনা যেন প্রমাণ করে, ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে সহযোগিতা কতটা জরুরি। অভিনেতাদের মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ এবং পরস্পরের সহায়তা চলচ্চিত্রের পরিবেশকে সমৃদ্ধ করে, যা আমাদের সমাজে মানুষের অভিজ্ঞতার প্রতিফলন ঘটায়।
“সোনু সুদ: অভিনয়ের পাশাপাশী মানবতার আর্শিবাদ, শিশুদের জীবন রক্ষা করতে গড়ে তুলেছেন এক নতুন আশা!”
সোনু সুদ আবারো মানবতার কল্যাণে এগিয়ে এসেছেন, এইবার তিনি স্পাইনাল মাস্কুলার অ্যাট্রফি (এসএমএ) নিয়ে লড়াইরত সাত মাসের শিশু সেহরিশ ফাতিমার পাশে দাঁড়িয়েছেন। COVID-১৯-এর সময়ে তার মানবিক কাজ তাকে জনপ্রিয়তা এনে দিলেও, বর্তমানে তিনি ১১টি শিশুর জীবন বাঁচাতে ১৬ কোটি টাকার জন্য তহবিল সংগ্রহে নেমেছেন। "একটি ছোট অবদানও বদলে দিতে পারে," বলছেন সোনু। পাশাপাশি তিনি তার আসন্ন সিনেমা 'ফতেহ'-এও ব্যস্ত আছেন, যা সাইবার বুলিং নিয়ে সাজানো একটি থ্রিলার। চলচ্চিত্রের এই নতুন দিশারী সোনুর মানবতার খোঁজ সর্বদা, যে শিল্পী দর্শকদের মনে নতুন প্রশ্ন ফেলে দেয়।
জঙ্গিপুরে তৃণমূলের পুরপ্রধানের অস্বীকার: ‘লাউড স্পিকার নিয়েই ভিড় সরানোর চেষ্টা!’ – রাজনৈতিক নাটকের মধ্য দিয়ে বাস্তবের মুখাবেক্ষণ।
জঙ্গিপুরের পুরপ্রধান মফিজুলের দাবি, তিনি অ্যাম্বুল্যান্স পাস করানোর জন্য কারও আহ্বান পাননি, যদিও পরিস্থিতির কঠিনতা বিজ্ঞান ঘেঁষে। ভিড় সরানোর জন্য লাউড স্পিকার ব্যবহার করে আন্দোলনের নেতার মতোই ঘোষণার মধ্যে সফলতা নয়, বরং জনতার প্রতি নিষ্ক্রিয়তার এক অনুক্রমে সরকারের অপারগতা স্পষ্ট। রাজনীতির এই নাটকের পেছনে একটি প্রশ্নই বারবার ওঠে: গবর্নেন্স নাকি গায়ক?
“রণবীরের ইউটিউব হ্যাক; সিনেমার জগতে হারিয়ে যাওয়া নৈতিকতার খোঁজে!”
রানভীর আল্লাহবাদিয়ার ইউটিউব চ্যানেল হ্যাকের পর সব ভিডিও মুছে যাওয়ায় চলচ্চিত্র শিল্পের সংকট স্পষ্ট। এটি যেমন সোশ্যাল মিডিয়ার দুর্বলতার চিত্র তুলে ধরে, তেমনই প্রমাণ করে নতুন প্রজন্মের দর্শকদের চাহিদা কতটা দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। অভিনেতাদের জন্য এই সময় বড় একটা পরীক্ষা, কারণ তাদের সৃষ্টির মাধ্যম এখন আরো অস্থির।
বক্স অফিসে দীপাবলির দানবীয় সংঘাত: ‘ভুল ভুলাইয়া ৩’ এবং ‘সিংঘাম এগেন’-এর নবীন আনন্দের অপেক্ষায়!
দীপাবলির সময় বক্স অফিসে এক জমজমাট দ্বন্দ্ব চলছে। অজয় দেবগন ও অন্যান্য সেলিব্রিটিদের সঙ্গে সিংঘম এগেন এবং যথাক্রমে ভূল ভুলাইয়া ৩-এর teaser পোস্টার প্রকাশ পাওয়ার ফলে উত্তেজনা তুঙ্গে। এদিকে, মিডিয়ায় তথ্য প্রাপ্ত হয়েছে যে, ভূল ভুলাইয়া ৩-এর এক মিনিটের teaser আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাবে। পরিচালক অনীশ বাজমীর প্রতিশ্রুতি আছে যে, এই সিক্যুয়েল দর্শকদের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টি করবে। বিদ্যা বালান ও মাধুরী দীক্ষিতের মতো শক্তিশালী শিল্পীদের সংযোগ মুভির আকর্ষণ বাড়িয়েছে, তবে বর্তমান চলচ্চিত্রের গতিবিধিতে দর্শকদের রুচির পরিবর্তনই সবচেয়ে গভীর ভাবনার বিষয়।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক নাটক: পদোন্নতি আর আন্দোলনে বাংলার মানুষের কষ্টের প্রতিফলন!
বাংলার রাজনৈতিক মঞ্চে চলছে নাটকের অপেক্ষা, যেখানে যারা পদত্যাগ চেয়েছিলেন, তারা এখন প্রোমোশন পাচ্ছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সুরক্ষায় উন্নতির সকল নাটক যেন নিছক রাতের আলোড়ন—ক্যান্ডেল জ্বালানো বা ছবি তোলা নয়, বাস্তবে মানুষের কষ্টের প্রতি বোধহীনতার ছাপ। তবে, সত্যিই কি এ সবই?