NewZclub
রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্য নিয়োগে গোপন চক্রান্তের ছায়া, কি হচ্ছে শিক্ষার মুক্ত আকাশে?
রাজ্যের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে যখন সরকার ঢালাও বক্তব্যে ব্যস্ত, তখন শুধু দুটি বিশ্ববিদ্যালয় আটকে রইল, সেখানেও কি অদ্ভুত খেলা চলছে! মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে জমা হয়েছে নামের লিস্ট, কিন্তু সেখানেও কি নিয়মের নিপুণ অলঙ্কার। ভেদাভেদে, সৃষ্টির পরিধি সংকুচিত হচ্ছে, সংস্কৃতির স্রোতে আমাদের শুভবুদ্ধির বৃদ্ধিও কি অন্ধকারে?
“তৃণমূল কাউন্সিলরের নিখোঁজি: রাজনীতির নাটকে আত্মহত্যার নায়ক হয়ে উঠলেন? সমাজে কি এখনো আছে দায়িত্ববোধ?”
একজন তৃণমূল কাউন্সিলর ফিরে এলেন নিখোঁজ হওয়ার পর, কিন্তু ধূসর বাস্তবতার কাছে আত্মত্যাগের যে নাটক শুরু হয়েছিল, সেই নাটকটি শেষ হলো মিলনের পরই যেন। ঝুলন্ত দেহের পটভূমিতে লুকিয়ে রইল প্রশ্ন—গণতন্ত্রের এই গভীরে কি শুধুই শূন্যতার প্রলেপ? কিংবা মানুষের নিরাপত্তায় অবহেলা, যা আজকের রাজনীতির প্রতিচ্ছবি?
“মেয়রের ক্ষোভে কেঁপে উঠলো লালবাজার, সুশান্ত ঘটনার রাজনৈতিক নাটক: তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বর চিত্র প্রকাশ পেল!”
কলকাতার পুরসভায় সুশান্ত ঘোষের ওপর হামলাকে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব হিসেবে চিহ্নিত করার পেছনে গভীর রাজনৈতিক সদ্ভাবের অভাব ফুটে উঠছে। মেয়র ফিরহাদ হাকিমের তীব্র প্রতিক্রিয়া এখন লালবাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে, যেন ক্ষমতার এই খেলা বৈমাত্রেয়তা ও বিভেদকে নতুন রূপে হাজির করেছে। মমতার নিকটবর্তীরাও যখন ক্রমবর্ধমান দ্বন্দ্বে জর্জরিত, তখন জনগণের উদ্বেগ প্রকাশের সুযোগ হিসেবে এক নতুন আলোচনা জন্ম নিচ্ছে, যা রাজনৈতিক অঙ্গনের ক্ষয়ে যাওয়া আদর্শের জন্য একটি বিষণ্ন কবিতার মতো।
“পাহাড়ি পর্যটকরা জেগে উঠলেও, রাজনৈতিক সমীকরণে কি বদলাবে সুকনার মোমোর ভাগ্য?”
এখন পাহাড়ে পর্যটকদের ভিড় বেড়ে যাওয়ায় টয় ট্রেন চালুর উদ্যোগ যেন সুকনা ও রংটংয়ের দোকানিদের জন্য একটি সুসংবাদ। কিন্তু নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি আর বাস্তবতার মাঝে যে দূরত্ব, তা কি শুধুই পর্যটন কেন্দ্র রক্ষায় সীমাবদ্ধ? নেতাদের শাসনকৌশল ও জনমানসে সৃষ্ট খুশির উন্মাদনা কিভাবে স্থায়ী হবে, তা ভাবনার বিষয়।
“নতুন হেলমেট নিয়মে রাজ্যের শাসন ব্যবস্থার বাঁকা আয়নায় উঠে এল জনগণের নিরাপত্তা বনাম প্রশাসনিক গতিবিধির দ্বন্দ্ব!”
নতুন হেলমেট নিয়মে রাজ্যের পরিবহণ দফতরের আইন, যেন এক নাটকীয় দৃশ্য, যেখানে ট্রাফিক পুলিশের হাতে মহিলাদের সুরক্ষার প্রতীক হেলমেটও নিরাপদ নয়। রাজনীতির অলিতে গলিতে এ কান্ডে চলছে আলোচনা, সরকারী নীতির চৌহদ্দি থেকে কোথায় আমাদের স্বাধীনতা? জনগণ কি অভিনেতার সাজ-পোশাক, নাকি তাঁরা সত্যিকার অর্থে মানুষ?
“☀️ ‘কারন অর্জুনের’ পুনঃপ্রকাশ: তারকাদের প্রতিরূপ বদল ও সিনেমার যুগান্তকারী পরিবর্তনের গল্প”
কারণ অরজুন পুনরায় মুক্তির সময়, নির্মাতা রাকেশ রোশন একটি আকর্ষণীয় স্মৃতি ভাগ করেছেন। শাহরুখ খান এবং সালমান খানের ভাইয়ের চরিত্রগুলি বিনিময় করার চেষ্টা করলেও, রোশন তাদের বাড়ি রেখেছিলেন তাঁদের পরিচিতি অনুযায়ী। অতীতে নতুন অভিনেতাদের নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং শতাব্দীর রোমান্টিক ছবির কাহিনীর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে, কিভাবে দর্শকদের নতুন স্বাদ দিতে সচেষ্ট ছিলেন, তা সিনেমা শিল্পে একটি নতুন দিগন্তের সূচনা করে।
কলকাতার কাউন্সিলর সুশান্ত ঘোষকে খুনের চেষ্টায় যুবরাজ গ্রেফতার, ষড়যন্ত্রকারী এখনও অধরায়—রাজনীতির অন্ধকারে নাগরিক জীবনের শঙ্কা!
কলকাতা পুরসভার সুশান্ত ঘোষকে গুলি করে খুন করার চেষ্টায় যুবরাজের গ্রেফতার, অথচ ষড়যন্ত্রের মূল চক্রী এখনও অজ্ঞাত। সিসিটিভি ফুটেজ ভাইরাল, কিন্তু রাজনীতির এই করুণ কাহিনিতে প্রশ্ন ওঠে—কিভাবে শাসকেরা ভয়ে নতজানু? সমাজের নিরাপত্তাহীনতা কি শুধুই রাজনীতির নাটকীয়তার আড়াল, না কি গভীর মানবিক সংকটের প্রতিফলন?
“রানভীর ব্রারের ব্যায়াম দুর্ঘটনায় স্পাইন ফ্র্যাকচার: অভিনয়ের জগতের খ্যাতির পাশে ভক্তদের ভালোবাসার উষ্ণতা!”
প্রখ্যাত শেফ ও অভিনেতা রনভীর ব্রার সম্প্রতি জিমে একটি দুর্ঘটনায় কেন্দ্রীয় মেরুদণ্ডে ফ্র্যাকচার করেছেন। তবে তিনি তার সুস্থতার প্রক্রিয়ার কথা জানিয়ে বলেছেন, “পাশে থাকা সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ। আমি দ্রুত সেরে উঠছি।” তার এই ঘটনার মাধ্যমে সামাজিক মিডিয়ায় তার প্রতি ভক্তদের ভালবাসার চাপে আবারও উদ্ভাসিত হলো বলিউডের মানুষের আবেগ ও সম্পর্কের নতুন দিক।
রনবীর সিংয়ের সুপারইউ: স্বাস্থ্যকর প্রোটিন বার নিয়ে নতুন বিনোদন যুগের সূচনা!
বলিউড সুপারস্টার রণবীর সিং সুপারইউ নামে একটি প্রোটিন খাবার ও সাপ্লিমেন্ট ব্র্যান্ডের মাধ্যমে স্বাস্থ্য এবং পুষ্টির দুনিয়ায় প্রবেশ করেছেন। এই ব্র্যান্ডের মূল আকর্ষণ ভারতীয় বাজারে প্রথম প্রোটিন ওয়েফার বার। রণবীর বলেছেন, সুপারইউ শুধু একটি স্ন্যাকস নয়, এটি এক নতুন শক্তির সংজ্ঞা। দীপিকা পাডুকোন স্বামীর সাফল্যে গর্বিত হয়ে সামাজিক মাধ্যমে সমর্থনের কথা জানিয়েছেন, যা বর্তমান চলচ্চিত্র জগতের পারিবারিক বন্ধন ও অভিনেতাদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সহযোগিতার প্রতিচ্ছবি।
অর্জুন সিংয়ের উদ্বেগ: শুভেন্দু ও বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে হত্যার ষড়যন্ত্র, রাজনীতি ও দুর্নীতির অন্ধকারে সমাজের সংকট!
অর্জুন সিংয়ের বিচিত্র আশঙ্কা যে পাঁচ বিজেপি নেতার জীবন নিয়ে ছায়া ফেলছে, তা আবারো প্রমাণ করে রাজনৈতিক নাটের গুরুদের চক্রান্তের কাহিনী। সিআইডির তলবের মুখে, যখন দুর্নীতির অভিযোগ সারাক্ষণ তাড়া করছে, তখন প্রশ্ন উঠছে বিভিন্ন ক্ষমতার খেলায় কে আসলে পুতুল? জনতার দৃষ্টি কি তখনও কর্তব্য, নাকি দৃশ্যের অন্তর্ধান? রাজনীতির এই অদ্ভুত মঞ্চে, যেন কবির গানে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে দুর্বলতার স্বরলিপি।