NewZclub
“তিনিই কি বরফের মতো জমে যাবে? পাকিস্তানি চলচ্চিত্রের সম্ভাবনা, আমাদের রাজনৈতিক নাটক আর সংস্কৃতির সীমানা!”
পাকিস্তানি ব্লকবাস্টার 'দ্য লিজেন্ড অফ মৌলা জাট' ভারতের মুক্তি আবারও অনিশ্চিত। ফাওয়াদ খান ও মাহিরা খানের এই সিনেমা, যা রাজনৈতিক চাপের কারণে বারবার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, দর্শকদের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি করেছিল। সংস্কৃতির এই বাধাবিপত্তির মধ্যে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের চলমান চ্যালেঞ্জগুলি স্পষ্ট হচ্ছে, যা ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের জটিলতার প্রভাব ফুটিয়ে তোলে। চলচ্চিত্রের এই ধরনের গণমাধ্যম প্রতিনিধিত্বের ফলে সমাজে ভিন্নতর চিন্তাভাবনাও দেখা দিতে পারে।
‘প্রবাহে ফিরুন’, মুখ্যমন্ত্রীর আহ্বানে আমজনতার প্রতিবাদ: উৎসব এবং অসন্তোষের মাঝে রাজনৈতিক খেলা!
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'পুজোয় ফিরুন' আহ্বানে যে সার্বিক অসন্তোষ উথ্থিত হলো, তা সমাজের চরম বিপন্নতার এক প্রতিচ্ছবি। উৎসবের জন্যে আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার ডাক উপেক্ষা করে, অসংগঠিত জনতার ক্ষোভ ধীরে ধীরে আন্দোলনের রূপ নিচ্ছে। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি যেন এক অদ্ভুত নাটক, যেখানে নেতারা উৎসবের রঙে গোলমাল খুঁজে বের করছেন, অথচ জনতার ক্ষোভের রং দিনের আলোতে ফুটে উঠছে।
“কৃতি সাননের ডাবল রোল ও প্রথম প্রযোজনা: নাটকের আড়ালে লুকিয়ে আছে সত্যের হাহাকার”
কৃতী সানন তার নতুন প্রযোজনা 'ডো পাটটি' দিয়ে বলিউডে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে চলেছেন, যেখানে তিনি ডাবল রোলে অভিনয় করছেন। কাহিনীতে যমজ বোনের রহস্য আর একটি তদন্তকারী পুলিশের গল্প, সত্য এবং মিথ্যার সীমারেখা ভেঙে নতুন মাত্রা যোগ করছে। এই চলচ্চিত্রটি প্রেম, বিশ্বাসঘাতকতা এবং প্রতিশোধের মেলবন্ধন।
“মমতার উত্তরবঙ্গ সফর: বন্যার মাঝে বনধের তর্ক, রাজনীতির জলে আরো অস্বস্তির ঢেউ!”
উত্তরবঙ্গে বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের টহল গতিশীল হলেও, রাজ্যে অনীতের অবস্থান নিয়ে রাজনৈতিক টানাপোড়েন যেন একটি নাটকের সূচনা। বনধের অভিঘাতে তৃণমূলের অস্বস্তি বাড়ছে, আর জনগণের উদ্বেগের মাঝে সঠিক শাসন ব্যবস্থা খুঁজে পাওয়ার সংকল্প নিয়ে দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এই সময়ে, নেতাদের কর্মকৌশল যেন নিকট ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তার সঙ্গে আমাদের মুখোমুখি করছে।
“তৃণমূল নেতা হুমায়ুনের চিকিৎসকদের ওপর হুমকি: রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্বে সংকটের সুরবন্দী সংলাপ!”
রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে, চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে তৃণমূলের নেতাদের হুমকি যেন নতুন এক নাটকের কাহিনী। হুমায়ুন কবীরের কথায়, সহানুভূতির আবরণে চাপা পড়ে গেছে মানবিকতা। সাম্প্রতিক আর জি কর মামলার শুনানির দিন, এই হুমকির কথা যেন সমাজের অসহনশীলতার এক উদাহরণ। এমনকি, গণতন্ত্রের দোদুল্যমান পথে, চিকিৎসকরা কি তাদের মানবিকতা রক্ষায় লড়াই করবেন, না রাজনৈতিক ব্যাঙ্গের শিকার হবেন?
শুভেন্দুর চাঞ্চল্যকর অভিযোগে রাজ্য রাজনীতিতে সৃষ্ঠি, সুপ্রিম কোর্টের শুনানির আগে জনমনে তোলপাড়।
আজ সুপ্রিম কোর্টে শুনানি হওয়ার আগে শুভেন্দু অধিকারীর চাঞ্চল্যকর অভিযোগ রাজ্য রাজনীতিতে ঝড় তুলেছে। চিকিৎসকের ওপর অত্যাচারের অভিযোগে নাটকীয় পালাবদল এবং রাজনৈতিক হানাহানি যেন প্রদর্শনীর মঞ্চে পরিণত হয়েছে। সমাজের সাদা-কালো গণ্ডী পেরিয়ে রাজনীতির অন্ধকার কোণে যে যা ঘটছে, সেই বিবেকবোধের ত্রুটি যেন ঔপন্যাসিক জীবনের এক নতুন অধ্যায় রচনার প্রচেষ্টা।
কলকাতার মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসকদের ওপর হামলা: পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা ও সরকারের সদিচ্ছার অভাবের প্রশ্ন উঠছে!
কলকাতার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে জুনিয়র চিকিৎসকদের প্রতি হামলার অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরকারের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা আরো একবার প্রশ্নবিদ্ধ হল। পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা এবং চিকিৎসকদের নিরাপত্তাহীনতা এক অদ্ভুত নাটকের কাহিনি, যেখানে মানবতার ডাক শোনার বদলে প্রশাসন কেবল দর্শক। বেনিয়াপুকুর থানায় অভিযোগ দায়ের হলেও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, গদি দখলের খেলায় নাগরিক নিরাপত্তা যেন এক অনাকাঙ্ক্ষিত পরিণতি। সমাজের জরুরি সমস্যা নিয়ে গলদঘর্ম কর্তাব্যক্তিরা কি একবারও ভাববেন?
“বলিউডের হাসির রঙিন পর্দায় ‘সূর্য পে মঙ্গল ভরী’ ফিরে আসছে, কৌতুক-ভূমিকার নতুন অধ্যায়”
জী স্টুডিওস ১৮ অক্টোবর “সূর্য পে মঙ্গল ভরি” সিনেমাটি আবার মুক্তি দিতে যাচ্ছে, যা ২০২০ সালে প্রেক্ষাগৃহে এসেছে। অভিনয়ে মনোজ বাজপায়ি ও দিলজিৎ দোসাঞ্জের দুর্দান্ত প্রতিভার সমাহার দেখাবে এ কমেডি। মহামারীর পরে সিনেমা শিল্পের চ্যালেঞ্জগুলোকে অতিক্রম করে, এই সিনেমাটি দর্শকদের হৃদয় জয় করেছিল। পুনঃমুক্তি দর্শকদের হাসির আনন্দের নতুন সুযোগ দেবে।
“দুর্গাপুজোর আগে ডাক্তারদের আন্দোলন, মহালয়ার দিন হবে মহামিছিল—রাজনৈতিক নাটকের নতুন অধ্যায়!”
জুনিয়র ডাক্তারদের প্রতিবাদে দীপ্তি এবং সংকল্পের এমন এক মিছিলে, যেখানে দুর্গাপুজোর আগে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে, রাজনীতির থমথমে আবহে নতুন মাত্রা যোগ করে। সুপ্রিম কোর্টের শুনানি সামনে রেখে, মশাল মিছিল যেন সময়ের অস্তিত্বের দর্শন। মহালয়ার দিন মহামিছিলের ডাক, এ কি শুধুই চিকিৎসার দাবি, না সচেতন সমাজের কাছে রাজনৈতিক নেতাদের সাময়িক দৃষ্টি আকর্ষণের অঙ্গীকার? সরকার এবং নেতাদের প্রতি জনগণের ক্রুদ্ধ কণ্ঠস্বরের সঙ্গে বৈষম্যের উচ্চারণ, এই নাটকের পরিধিকে আরও সুস্পষ্ট করে তোলে।
নন্দীগ্রামের মহম্মদপুরে বিজেপির পূর্ণ আসনজয়: শাসনের নাট্যশালায় আদর্শের খেলা!
নন্দীগ্রামের মহম্মদপুরে বিজেপির সদগতি দেখে মনে হয়, গণতন্ত্রের লড়াইতে দইয়ের কাছে কাপড়ের মূল্যবান। ৯টি আসনে বিজেপির বিজয়, তৃণমূলের গলার স্বর গায়েব, যেন এক নাটকীয় পর্ব। রাজনৈতিক পাখিরা যে সুরে গান গায়, তা কি বাঙালির হৃদয়ে অনুরণিত হয়? জনগণের সচেতনতায় নতুন আলো, অথবা পুরোনো অন্ধকার?