NewZclub
“উৎসবের মহালয়া: তৃণমূলের দেবাংশুর তীর্যক মন্তব্যে ‘বয়কট’ ডাকারদের উপর সমাজের ক্ষোভ প্রকাশ!”
মহালয়ার সুভাষিণী সন্ধ্যায় মণ্ডপে জনজোয়ার যেন উৎসবের কালোচ্ছবির বিপরীতে, দেবাংশু ভট্টাচার্য তৃণমূলের মুখপাত্র হয়ে ‘উৎসবে ফিরছি না’ স্লোগানকে বামপন্থার ছোঁয়া দিলেন। এমনকি, সাম্প্রতিক বয়কটের ডাক যেন রাজনীতির নাটকে এক অভিনব চরিত্র—যার দিকে সাধারণ মানুষের আবেদন নেই! আমাদের সমাজের এই দ্বন্দ্বপূর্ণ মোড় স্রোতস্বিনী বাঙালির চেতনা নিয়ে কি সংকটের ফসল, নাকি উৎসবের অন্তর্গত সৌন্দর্যের খোঁজ?
“স্থানীয় কাউন্সিলরের অদৃশ্যতা: অভিযুক্তদের পক্ষে রাজনৈতিক খাতির, জনগণের মাঝে উঠছে প্রশ্নবোধক চাঞ্চল্য!”
লোকাল কাউন্সিলর অনিতা কর মজুমদার mysteriously গায়েব, আর তার লোকজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠেছে এলাকায় নানা অস্বচ্ছতার। রূপার অভিযোগ, অভিযুক্তদের নিরাপদে বের করে নিয়ে যাচ্ছে তারই চক্র। কত নাটকের আড়ালে দলের নেতাদের এই আত্মগোছানো যেন রাজনৈতিক নাটকের কাহিনীকেই মনে করিয়ে দেয়। গবর্নেন্সের এই অদ্ভুত টানাপোড়েনে জনমানসে কি নতুন চেতনার উদয় হবে, নাকি সবই আগের মতোই থাকবে? কৌতূহল যেন গলাকাটা সোহরাওয়ার্দীতে, আর আমাদের রাজনৈতিক ব্যবস্থায় স্পষ্ট লগ্নের অন্ধকার।
মহালয়ার দিনে শ্রীভূমিতে দেবীর সোনালি আর্শিবাদ: ভিড়ের মাঝে রাজনীতির দুর্মূল্য স্রোত!
মহালয়ার সন্ধ্যায় শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবে মানুষের ঢল, যেন প্রত্যাশার মধ্যে মুডি মিনার নির্বাচন। তিরুপতি বালাজির থিমে মা দুর্গার সোনার গয়না শোভিত, অথচ সমাজের বহুমাত্রিক সংকটের বোধগম্যতা রয়ে গেছে অদৃশ্য। এত উল্লাসের মাঝে প্রশ্ন, সরকারী প্রতিশ্রুতির বিষয়টি কি শুধুই সজ্জার নয়?
মহালয়ার আলো নিভেছে: নির্যাতিতা চিকিৎসকের মায়ের হতাশা রাজনীতির আড়ালে সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের গল্প।
মহালয়ার আগে বাড়ির আলো ঝলমল করত, কিন্তু এবারের উৎসব যেন হতাশার আড়ালে। চিকিৎসকের মা বলেছেন, মেয়ের শোকের মধ্যে পুজোর আনন্দ খুঁজে পান, তবুও সমাজের এই নিষ্ঠুরতা প্রশ্ন তুলে, আমরা কতটুকু উন্নত? নেতাদের অঙ্গীকার কি শুধু কল্পনায়? রাজনীতির চিরকালীন নাটক কি সমাজকে সত্যিই আলোকিত করতে পারবে?
“রাস্তার বেহাল দশা: কাউন্সিলরের কথায় জনসমাজের অস্থিরতা, মেরামতির প্রতিশ্রুতি কি প্রকৃতিই অধরা?”
লোকাল কাউন্সিলরের বক্তৃতায় যদিও এলাকার সমস্যা অনুমোদন পেয়েছে, বাস্তবতা হল, রাস্তার বেহাল দশা প্রতি বছরেক বেড়ে চলেছে। জনগণের দুর্ভোগ শেষ করতে szybćen m가gandescent সেবা অব্যাহত, কিন্তু কি আশ্চর্য, কতৃপক্ষের কাজ শুধু শব্দে, কাজের জগত তো অতীতে ফেলে। বাস্তবতার বেদনা বোঝার যোগ্য, অথচ তাঁরাই আবার 'রাস্তায় যা চলেছে'— এক অদ্ভুত যাত্রা।
“রানাঘাটের মহা প্রতিমার উঁচু চাঁদোয়—রাজনৈতিক উচ্চাঙ্গে আঘাত, অভিজ্ঞানহীনতার দৃষ্টান্ত!”
রানাঘাটের ১১২ ফুটের দুর্গা প্রতিমার উচ্চাকাঙ্ক্ষা দেখা দিলো আরেকটি সমাজের বাস্তবতার প্রতিফলন। উদ্যোক্তারাও বুঝলেন, উচ্চতার যত গান, প্রতিটি পাদদেশে আয়না বাওয়ার আবেগের ভাঙন। এখন প্রতিমা নয়, প্রয়োজন মানুষের ভিতরের মানবিক উঁচাইটুকু। রাজনীতি কি কেবল গথন? নাকি প্রকৃতিপ্রেমী মুখোশের অন্তীদর্শন!
দুর্গাপুজোর পর সুপ্রিম কোর্টে সিবিআইয়ের রিপোর্ট: রাজনৈতিক নাটকের নতুন অধ্যায় কি, নাকি পুরনো পাতা উল্টানো?
দূর্গাপুজোর পরে সুপ্রিম কোর্টে সিবিআইয়ের রিপোর্টের শুনানি আসন্ন, যেখানে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় তদন্তের গূড়িতল অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়, তথ্যপ্রমাণ কি আসলেই সত্য, না কি রাজনীতির এক বিচিত্র খেলার অংশ? সমাজের চোখে আর কতদিন থাকবে এই বিচারবুদ্ধির ছোট হাতের চক্র?
“সরকারি হাসপাতালে সিসিটিভি, তবে জুনিয়র ডাক্তারদের ‘থ্রেট কালচার’ নিয়ে কি হবে সুবিচারের বায়না?”
সরকারি হাসপাতালে সিসিটিভি বসানোর উদ্যোগ, কিন্তু শান্তির সংকটের সমাধানে কি এটি যথেষ্ট হবে? জুনিয়র ডাক্তারদের 'থ্রেট কালচার' নিয়ে উদ্বেগ, এবং নেওয়া হয়েছে তদন্তের উদ্যোগ। সুবিচারের অশফল প্রতিশ্রুতিতে কর্মবিরতি, কি রাজনীতির খেলা? জীবনদায়ী স্বাস্থ্যনীতি নাকি নেতাদের অদূরদর্শিতা? সমাজের বক্ষে এই প্রশ্নগুলো যেন অনাস্বাদিত ব্যঙ্গ।
“বলিউডের নতুন যাত্রা: ‘আলফা’র একক নেতৃত্বে নারীর ক্ষমতায়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচন”
বলিউডের প্রভাবশালী প্রযোজনা সংস্থা যশ রাজ ফিল্মস ঘোষণা করেছে তাদের ক্ষণচিহ্নিত মহিলা কেন্দ্রিক স্পাই চলচ্চিত্র 'অ্যালফা' ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫-এ মুক্তি পাবে। এই সিনেমায় প্রধান চরিত্রে শার্বরী ও আলিয়া ভাটের শিষ্যত্বের কথা তুলে ধরেছেন শার্বরী, যা তাকে নতুন করে শিখিয়ে দিয়েছে। শক্তিশালী নারীর প্রতিনিধি হিসেবে এই চলচ্চিত্রটি বর্তমান সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনে ভূমিকা রাখবে বলে মনে হচ্ছে।
“কুকুর ছানার নির্মম হত্যা: পশুপ্রেমী সংগঠনের প্রতিবাদের মধ্যে রাজনীতির অমানবিক চেহারা!”
সম্প্রতি পশুপ্রেমী সংস্থার অভিযোগে প্রকাশ্যে এসেছে এক উদ্বেগজনক দৃশ্য—একটি কুকুর ছানার নিধন, যার সঙ্গে কাটা পাও এবং রক্তাক্ত পরিবেশ। সামাজিক মাধ্যমের মাধ্যমে যখন এই ঘটনা জনসমক্ষে আসে, তখন যেন আমাদের মানবিকতাকে প্রশ্নের সম্মুখীন দাঁড় করায়। রাজনৈতিক ও সামাজিক মানসিকতার অন্ধকারে, আমরা কি কেবলly নিজেদেরকে আলোকিত ভাবতে পারি? কারণ, এখানেই তো প্রমাণিত হয়, যাদের ‘বাক্য’ নয়, ‘কপাল’ তাদের নেতা—অন্যের দুঃখের অস্তিত্ব যেন আমাদের রাজনীতির অন্যমনষ্কতায় শুধু আর এক সজাগ মন্তব্য।