রাজ্য সরকারের নতুন উদ্যোগ: সাইবার ক্রাইম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কার্টুন পুস্তিকা বিতরণ শুরু

NewZclub

রাজ্য সরকারের নতুন উদ্যোগ: সাইবার ক্রাইম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কার্টুন পুস্তিকা বিতরণ শুরু

রাজ্য সরকারের তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগ এবার সাইবার ক্রাইমের অশুভ ছায়া থেকে সমাজকে মুক্ত করতে আঁকছে কার্টুনের ক্যানভাস, যেন নিছক ব্যঙ্গই জাগাবে জনসচেতনতা। গিতের মতো, “আহা, এক জায়গায় জড়ো হলেন তারা, সচেতনতার প্রদীপ জ্বালাতে! তবে প্রশ্নের কেন্দ্রবিন্দুতে—টেকনোলজির যুগে এখনও কি জনগণের সচেতনতা হয়ে উঠল অনস্বীকার্য?”

রাজ্য সরকারের নতুন উদ্যোগ: সাইবার ক্রাইম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কার্টুন পুস্তিকা বিতরণ শুরু

  • মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলাদেশে রাষ্ট্রসংঘের বাহিনী পাঠানোর দাবি, ইঙ্গিত সংঘাতের এবং ইউনুসের সরকারের অক্ষমতার দিকে – Read more…
  • শিক্ষার্থীদের খাবারে ডিমের দাম বৃদ্ধি, সরকারের বরাদ্দে ঘাটতি ও শাসনের অক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে সমাজ – Read more…
  • বিচারপতি সূর্যকান্তের মন্তব্য: আদালতে কর্মসংস্কৃতি প্রয়োজন, রিপোর্ট জমা না হওয়ায় চাঞ্চল্য! – Read more…
  • ধর্না মঞ্চে বিধায়ক লাভলি মৈত্রের কুরুচিকর মন্তব্যে উত্তাল সোনারপুর, তৃণমূলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে – Read more…
  • পুলিশের হাতে গ্রেফতারি: জনগণের নিরাপত্তা বা শাসনের ফালতু ব্যবহার? – Read more…
  • বাংলার সাইবার জগতের সচেতনতা বৃদ্ধির নবতম উদ্যোগ: কার্টুন পুস্তিকা

    রাজ্য সরকারের তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগ সাম্প্রতিক কালে একটি অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে, যা সাইবার অপরাধের শিকার সাধারণ মানুষের জন্য মুক্তির পথ দেখানোর লক্ষ্যে কাজ করবে। সরকার জানিয়েছে যে, তাঁদের এই সচেতনতা বৃদ্ধির প্রক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হবে কার্টুন পুস্তিকা। এটি কি শুধুমাত্র একটি সৃজনশীল উদ্যোগ, নাকি রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের একটি পথ?

    নতুন মাধ্যম: কার্টুনের মাধ্যমে সাইবার সুরক্ষা বার্তা

    করোনা মহামারির সময়ে ভার্চুয়াল জগতের ব্যবহার ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে, যার সঙ্গে বেড়েছে সাইবার অপরাধের সংখ্যা। এই উদ্যোগের পেছনে যে উদ্দেশ্য রয়েছে, তা সম্ভবত সরকারের রাজনৈতিক দুর্বলতা ঢাকার প্রয়াস। কার্টুন পুস্তিকা প্রদান করবে সাইবার নিরাপত্তার বিষয়ে শিক্ষা, কিন্তু এর ফলে কি প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্থরা সরকারের কাছে আসবেন?

    রাজনৈতিক কৌশল: উদ্যোগের পেছনের কারণ

    এই উদ্যোগের আলোচনায় বিশেষ কূটনীতি কাজ করছে, যা প্রথমে বোঝা কঠিন। একটি সরকার যা গোপনে দায়িত্ব এড়াচ্ছে, তারা হঠাৎ করে জনগণের সুরক্ষা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়েছে এমনটি কি বিশ্বাসযোগ্য? এটি কি তাদের প্রশাসনিক ব্যার্থতার আড়ালে জনগণের ক্ষোভ ন্যাসের উদ্দেশ্যে?

    সাইবার সুরক্ষা: সংসদে রাজনৈতিক নাটক

    যখন সরকার সাইবার অপরাধের বাস্তব দিক মোকাবেলা করতে পারছে না, তখন জনগণের সামনে সচেতনতা সৃষ্টি করা শুধু একটি রাজনৈতিক কৌশল বলে মনে হচ্ছে। নেতৃবৃন্দ যদি নিজেদের ব্যর্থতা আড়াল করতে জনসাধারণের কাছে এমন প্রদর্শন করেন, তবে তাঁদের জন্য একটি বার্তা— জনগণের বিশ্বাস আরও দুর্বল হয়েছে, এবং নজরদারি বেড়েছে।

    মাধ্যম ও বার্তা: জনগণের মানসিকতার পরিবর্তন

    এখন এই উদ্যোগ কি সত্যিই ২০ শতকের পুনরাবৃত্তি, কিনা তা জনসাধারণের কাছে প্রশ্ন ওঠে। সাংবাদিকরা জানতে চাইছেন, যদি সরকার সত্যিই সাইবার সুরক্ষা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়, তবে কেন অতীতে এত সাইবার অপরাধ ঘটেছে? মিডিয়া কি শুধুমাত্র খবর প্রদান করে, নাকি রাজনৈতিক এজেন্ডার সাথে যুক্ত?

    বাজারে রাজনৈতিক মুখোশ: আমাদের প্রেক্ষাপট

    এই পরিস্থিতি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, আমরা একটি নাটকের মঞ্চে দাঁড়িয়ে আছি। সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই ঘোষণা করা হলেও কি তা বাস্তবে কার্যকর হবে, নাকি এগুলি রাজনৈতিক মুখোশ?

    মন্তব্য করুন