“২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষা আগেভাগে, বিদ্যালয় পর্ষদের বিপরীতে ছাত্র-ছাত্রীদের চিৎকারে গলদঘর্ম রাজনৈতিক নাটক!”

NewZclub

“২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষা আগেভাগে, বিদ্যালয় পর্ষদের বিপরীতে ছাত্র-ছাত্রীদের চিৎকারে গলদঘর্ম রাজনৈতিক নাটক!”

আগামী বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষা ১৪ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে, যা তারিখের অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরছে, যেন governance’র সঠিক পথ খোঁজার মরিয়া চেষ্টা। শিক্ষার এই চতুর খেলায়, কর্তৃপক্ষের কঠোর আচরণ সত্ত্বেও, সমাজের উৎকণ্ঠার মাঝে কি শিক্ষা কেবল পরীক্ষার খাতায় সীমাবদ্ধ? জ্ঞানের চাইতে সমালোচনার রাস্তা কি উন্মুক্ত?

“২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষা আগেভাগে, বিদ্যালয় পর্ষদের বিপরীতে ছাত্র-ছাত্রীদের চিৎকারে গলদঘর্ম রাজনৈতিক নাটক!”

  • এন্টালিতে গ্রেফতার; সমাজে সহিংসতার বিরুদ্ধে মহিলার সাহসিকতা, রাজনীতির নাটকীয়তার নতুন অধ্যায়! – Read more…
  • রাজনীতির মঞ্চে মৌজার সংখ্যা: সংখ্যার খেলা নাকি জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা? – Read more…
  • সৌমিত্র খাঁর জয়: ভাতা বন্ধের ক্ষমতা না দেখানো, রাজনীতির নাটক বা সমাজের সুর? জনতার মনে প্রশ্ন! – Read more…
  • বাঘা কাতলার দাম দেখেই কি রাজনীতিতে নতুন ঢেউ উঠবে? মানুষ জড়ো, কিন্তু নেতা কোথায়? – Read more…
  • দুর্গাপ্রসাদের গাফিলতির প্রতিবাদে স্থানীয়দের ক্রোধ: প্রাণহানির মূল্যহীনতা ও দায়িত্বের প্রশ্নবোধক – Read more…
  • মাধ্যমিক পরীক্ষার নতুন সূচি: রাজনৈতিক নাটকের একটি অধ্যায়

    আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে মাধ্যমিক পরীক্ষার সময়সূচির পরিবর্তন নিয়ে জনমনে অনেক প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। শিক্ষা বোর্ডের সদ্য ঘোষণার অনুযায়ী, ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষা ১৪ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে এবং ২৪ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে। তবে এই পরীক্ষার সময় পরিবর্তনের পেছনে সত্যিকার কারণগুলো কী, তা নিয়ে জনমনে উত্তেজনা রয়েছে।

    শিক্ষাব্যবস্থায় আসছে কি নতুন পরিবর্তন?

    এখন শিক্ষাবিদ ও অভিভাবকরা এই পরিবর্তন শিক্ষার্থীদের ওপর চাপ সৃষ্টি করবে কি না, নাকি শিক্ষার পরিবেশকে নতুন করে সংস্কার করবে, তা নিয়ে গম্ভীরভাবে আলোচনা করছেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নতুন পরিকল্পনা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে এবং তারা পরিবর্তনের ফলাফল সম্পর্কে চিন্তিত।

    অতিরিক্ত শৃঙ্খলা নাকি সদিচ্ছার অভাব?

    বোর্ডের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী আপডেট না করলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে, তবে এতে শিক্ষার্থীদের মাঝে কিছুটা উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। এই প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত কি শিক্ষার উন্নতি ঘটাবে, নাকি এটা হবে পুরনো ‘কমিটি’ রাজনীতির পুনরাবৃত্তি? এই প্রশ্নগুলো রাজনৈতিক কার্যকলাপের জটিলতাকে আরও স্পষ্ট করে।

    মিডিয়া এবং জনমত: সমাজের চিত্রে পরিবর্তন কিভাবে?

    মিডিয়ার একটি বড় অংশ পক্ষপাতিত্বের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে, বিশেষ করে শিক্ষায় সময়সীমা সংক্রান্ত আলোচনা শুরু হলে। তবে সেখানে আত্মসাৎ এবং বিভাজন দেখা যাচ্ছে, যা সমাজে অস্থির অবস্থা তৈরি করছে। সাধারণ আপামর জনগণ যখন হতাশা প্রকাশ করছে, তখন এই পরিবর্তনের ফলাফল কি সত্যিই শিক্ষার জন্য ভালো হবে? এ নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে।

    লিডারশীপের সফলতা অথবা ব্যর্থতা?

    বর্তমানে প্রশ্ন হল, বর্তমান নেতৃত্ব সমাজের এই দিকগুলো সঠিকভাবে বুঝতে পারছে কি না? শিক্ষায় বৈপ্লবিক পরিবর্তনের প্রয়োজন হলে, যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে কি না, তা নিয়েও ভিন্নমত প্রকাশ পাচ্ছে। যখন শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার প্রস্তুতির তাগিদে অস্থির, তখন সঠিক সময়সীমা পরিকল্পনার প্রত্যাশা জনগণের অধিকার।

    সমাজের পরিস্থিতি: পরিবর্তনার সময়

    আমাদের পরিস্থিতি বোঝার জন্য গভীরভাবে চিন্তা করা প্রয়োজন। পরীক্ষার সময়সূচির পরিবর্তন কি সত্যিই শিক্ষার জন্য উপকারে আসবে, নাকি এটা শুধুমাত্র এক ধরণের নাটক? জনগণ আশা করে যে পরিবর্তনগুলি ইতিবাচক হবে, কিন্তু রাজনৈতিক আলোচনা ও প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে বিরোধ আমাদের উদ্বেগিত করছে।

    নগরীর মধ্যে পুনরায় প্রশ্ন উঠছে, “তাহলে, আমরা কি সত্যিকার অর্থে উন্নতির পথে অগ্রসর হচ্ছি?” বাংলার শিক্ষার্থীরা তাদের প্রগতিশীল চিন্তাভাবনার মাধ্যমে নতুন দিগন্তে আলো ফেলবে, এই আশা নিয়েই আমরা आगे চলছি।

    মন্তব্য করুন