হাইল্যান্ড পার্ক থেকে শ্যামবাজারের দিকে নাগরিক সমাজের মিছিল, যেখানে আইটি কর্মী ও চিকিৎসকরা প্রতিবাদ করেছেন, যেন গভীর প্রশ্নের সুর তোলেন; প্রশাসনের প্রতি অবিশ্বাসের কণ্ঠস্বর কি কেবল বাতাসে ভাসছে? রাত ১২টায় শেষ হলেও, এই রাজনৈতিক অঙ্গীকারের সুবাস নিশ্চয় দীর্ঘকাল আমাদের সঙ্গে থাকবে। সরকারের গণতন্ত্রের মুখোশের অন্তরালে, মানুষ আজ জেগে উঠেছে।
নাগরিক সমাজের মিছিল: আশা ও হতাশার মাঝে একটি সেতুবন্ধন
কলকাতার হাইল্যান্ড পার্ক থেকে শুরু হওয়া নাগরিক সমাজের মিছিল, যেখানে আইটি কর্মী, চিকিৎসক এবং বিজ্ঞানীসহ বিশিষ্টজনরা জড়ো হয়েছিলেন, আমাদের সংবিধানের অবমাননা ও গণতন্ত্রের দুর্বলতাকে প্রকাশ করে। রাত ১২ টায় মিছিলে সমাপ্তি হলেও, প্রশ্ন মনের গভীরে রয়ে গেছে।
শাসনের কাব্য ও জনতার গীত
শাসকদের বিশ্রামে কিংবা আলোচিত নীতির অব্যবহারে, নাগরিকদের তীব্র প্রতিবাদ প্রকৃতিই যেন বলছে ⎯ “শুণ্য থেকে উৎপন্ন হয়, আশা যন্ত্রণার গন্ধে!” কি সত্যিই এক দিন পরিবর্তন আসবে? কিংবা আসবে আলো-আঁধারির দ্বন্দ্বে নতুন অধ্যায়?
মিডিয়া ও জনমানসের প্রতিফলন
মাধ্যমের কণ্ঠস্বর বা জনমত ধারণকারী আলোকিত সভ্যতা, আজ কি গৃহীত হবে? মিছিলের প্রতিনিধি মাত্র কয়েকজনকে মিডিয়া প্রকাশ করে, কিন্তু জনতার শান্ত আওয়াজ কি আসন্ন বিপ্লবের প্রতীক নয়? প্রশ্নগুলি থেকে যায়, যেন রবীন্দ্রনাথের কবিতার সুরে বলছে, “দেখা হোক, দেখি!”