“ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সাহসী প্রতিরোধ: নেতা বলেন, ‘ভয় পাওয়ার বান্দা আমরা নই’, কিন্তু সমাজের প্রতিধ্বনি কোথায়?”

NewZclub

“ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সাহসী প্রতিরোধ: নেতা বলেন, ‘ভয় পাওয়ার বান্দা আমরা নই’, কিন্তু সমাজের প্রতিধ্বনি কোথায়?”

নেতার মুখোমুখি সংবাদ সম্মেলন আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, ফ্যাসিবাদের বিরোধিতা করতে হলে কেমন সঙ্কটের মুখোমুখি হতে হয়। তিনি বললেন, ভয়ের দোর্দণ্ড প্রতাপের মাঝে দাঁড়িয়ে আছি, অন্যদের মতো জেলের ভয়ে কাঁপছি না। এ কী রাজনীতি, যেখানে নীরবতা স্বীকৃতির চেয়ে বেশি ভয়াবহ! জনগণের চেতনা তাই আজও জাগ্রত।

“ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সাহসী প্রতিরোধ: নেতা বলেন, ‘ভয় পাওয়ার বান্দা আমরা নই’, কিন্তু সমাজের প্রতিধ্বনি কোথায়?”

রাজনীতির নাটকীয়তা: ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আওয়াজ

সাম্প্রতিক রাজনৈতিক উত্তাপে, এক জাতীয় নেতা সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেছেন, ‘ফ্যাসিবাদের বিরোধিতা করতে গেলে এসব সহ্য করতে হবেই।’ তিনি সরকারের কট্টর নীতির বিরুদ্ধে মধ্যম পথে দাঁড়িয়ে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক হয়ে উঠছেন।

ভয় ছড়ানোর চেষ্টা

নেতা আরও যোগ করেন, ‘ওরা ভেবেছে আমাকে জেলে ভরে ভয় দেখাবে। কিন্তু তা হবে না। ভয় পাওয়ার বান্দা আমরা নই।’ এই উদ্ধৃতি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, রাজনৈতিক আতঙ্ক এবং ভয়ের রাজনীতি যেন আমাদের সামাজিক জীবনে একটি ছায়ার মতো।

গণমানুষের মাঝে উদ্বেগের প্রতিফলন

দেশের প্রেক্ষাপটে, এমন বক্তব্য আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে সংঘাতময় রাজনৈতিক পরিবেশে সাহসী অবস্থানগ্রহণের প্রয়োজনীয়তা কতটা জরুরি। বর্তমান সমাজের সঙ্গে রাজনৈতিক প্রতিনিধিদের সম্পর্কের এই গূঢ় অনধিকার প্রবাহে আমরা কীভাবে নিজেদের পথনির্দেশ করব?

আত্মবিশ্বাসের প্রদীপ

অতীতে যেভাবে রাজনৈতিক নেতারা জনগণের আশা পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে, এখনও অনেকেই তাদের প্রতিশ্রুতির যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। রবীন্দ্রনাথের বিশ্লেষক দৃষ্টিভঙ্গির মতো, আমাদেরও জিজ্ঞাসা করা উচিত—‘সংবাদপত্রে লেখা কিংবা বাণীর মধ্যে কতটা সত্যি?’

মন্তব্য করুন