এখন তিস্তা নদীর ভাঙনে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক দুই দিন ধরে বন্ধ, আর পূর্ত দফতরের প্রকৌশলীরা কাজ চালাচ্ছেন বৃষ্টির স্বল্পকালীন শান্তিতে। দুর্ভাগা শ্বেতীঝোরা এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত, অথচ রাতের অন্ধকারে কাজ অসম্ভব। governance-এর এই ‘সৃজনশীল’ ব্যবস্থাপনা কি শুধুই কাগুজে খেলার প্রতিচ্ছবি, নাকি জনতার অশ্রুবেড়ে ওঠা প্রত্যাশার চিত্র?
তিস্তা নদীর ভাঙনে যাতায়াতের অসুবিধা
এখন তিস্তা নদীর ভাঙনে সিকিম ও কালিম্পং যাতায়াতের ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক দু’দিন ধরে বন্ধ রয়েছে। উদ্ভাবিত সঙ্কটের মাঝে জনতার নিস্তেজ চেহারা যেন সরকারের অক্ষমতার প্রতীক। পূর্ত দফতরের ইঞ্জিনিয়াররা জানান, বৃষ্টির বাড়বাড়ন্ত নেই, কিন্তু রাতের অন্ধকারে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না।
পূর্ত দফতরের অদূরদর্শিতা
শ্বেতীঝোরা অঞ্চলে সড়কের ক্ষতির চিত্র কিভাবে প্রশাসনের ব্যর্থতার সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তা দেখা যাচ্ছে। নেতাদের কেশব্রতী কথাবার্তা সমাজে শুধু হাসি ফোটায়। জনগণের ক্ষোভ বাড়ছে, কিন্তু দায় সাড়ছেন নেতারা। বৃষ্টি না হলেও, রাস্তার শোচনীয় অবস্থার জন্য বরাবরই একই কথা শোনা যাচ্ছে।
জনতার আশা ও ক্ষোভের সঙ্গে গতি
রাজনীতি ও সমাজের এই পরিবর্তনের মাঝে, তৈরী হচ্ছে নতুন একটি আলোচনা—আপনার নেতৃত্ব কেবল কথাতেই সীমাবদ্ধ থাকবে, নাকি পরিবর্তন আনতে পারবে? সদ্য ঘটে যাওয়া এই ঘটনার প্রেক্ষিতে, এক নতুন রাজনৈতিক সৃষ্টির আশা প্রতিটি মানুষের মনে দোলা দিচ্ছে।