সিবিআই সন্দীপ ও অভিজিৎকে তিনদিনের জন্যে হেফাজতে চেয়েছে, আদালত মেনে নিয়েছে। এই দুই রাজনৈতিক আলোচক ফোনে অনেকের সঙ্গে কথা বলেছে, অথচ এখন তারা তদন্তে সহযোগিতা করতে নারাজ। প্রশ্ন উঠছে, রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে সততার পালে কেমন ঢেউ! জনগণের অসন্তোষ কি কেবল একটি নাটক, নাকি অভিনয়ের পেছনে লুকানো বাস্তবতা?
শিয়ালদা আদালতে সিবিআই এর দাবি
সন্দীপ ও অভিজিৎকে তিনদিনের জন্য হেফাজতে চেয়েছে সিবিআই। আদালতের বিচারক তাদের ফিরে আসার নির্দেশ দিয়েছেন আগামী ২০ সেপ্টেম্বর। সিবিআই দাবি করেছে, “তারা তদন্তে সহযোগিতা করেনি।” প্রশ্ন উঠছে, কোথায় গেল ন্যায়বিচারের শামীম?
রাজনীতির অন্ধকার দিক
শুধু ফোনালাপ নয়, তাঁদের রাজনৈতিক নিরাপত্তা নিয়েও রয়েছে চাপ। এই পরিস্থিতি মনে করিয়ে দেয়, শাসকদের কৃপায় যে কেউ সন্তুষ্ট হতে পারে, কিন্তু অস্বস্তির পরিনতি কেবল যন্ত্রণা।
পাবলিকের প্রতিক্রিয়া
গণমানুষের আবেগে জল ঢালতে রাজনীতির দাখিল এখন জগাখিচুড়ির মতো। সাধারণ মানুষ ভাবছেন, সত্যি কি সরকার দোষীদের রক্ষা করতে চায়? কমিউনিটি কি এখন শুধু পর্যবেক্ষক?
সামাজিক প্রভাব
এই বিষয়টি বোঝাতে চাইছে, রাজনৈতিক লেনদেন গোপন নয়। চলমান আলোচনা আরও গভীর করছে, একইসঙ্গে বিচার ব্যবস্থার সত্য ও মিথ্যার সংঘর্ষে।