আজ শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব্যে মৃগয়াবৃত্তির নাটকের নতুন পর্ব শুরু হলো। প্রধান বিচারপতির বিস্ময়কর রিপোর্টের ছায়া, যা সমাজের মেরুদণ্ডে ধাক্কা দেবে বলে শোনা যাচ্ছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনের নজিরবিহীন উৎফুল্লতা ও উদ্বেগের মধ্য দিয়ে জনগণের মনে প্রশ্ন উঁকিঝুকি দিচ্ছে—আসলে আমরা কোথায়?
প্রধান বিচারপতির বিস্ফোরক মন্তব্য
আজকের দিনে, শুভেন্দু অধিকারী মাতৃভাষার সভ্যতাকে কেন্দ্র করে যেভাবে প্রধান বিচারপতি মন্তব্য করেছেন, তা যেন কৌতুক ও বেদনাবোধের মিশ্রণ। “রিপোর্ট পড়ে আমরা স্তম্ভিত,” বলেছেন তিনি, কিন্তু প্রশ্ন হলো, কতটা স্তম্ভিত হতে হবে? রাষ্ট্রের নীতি কি আসলেই জনগণের কল্যাণে?
রাজনীতির অন্ধকার অধ্যায়
যেদিন সেই রিপোর্ট প্রকাশ হবে, বিপর্যয় ঘটবে, এই মন্তব্য একদিকে প্রণবলালবোধের্গতিকাল তথা একাধিক রাজনৈতিক নাটককে উন্মোচন করবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক শিরোপা আর থাকা বা না থাকা, দুইভাবে প্রচলিত জনমতের ওপর নির্ভর করবে। জনগণের মাঝে এই নিয়ে কথাবার্তা এবং উত্তপ্ত আলোচনা চলছে।
গভীর সমাজের প্রতিচ্ছবি
রাজনৈতিক নাটক এবং নিমেষের প্রলয়, এইসব ঘটনার মাঝে জনগণের সঙ্কট যেন কখনও শেষ হয় না। আজ আমরা যা দেখি, তা সমাজের সার্বিক আস্থা বিধ্বস্ত করছে। কোথায় গেল সেই উদার আন্দোলন? কোথায় গেল সেই গণতান্ত্রিক প্রফুল্লতা? টানাহেঁচড়া আর জল্পনা কল্পনায় আমরা যেন আবদ্ধ হয়ে আছি।
মূল্যায়নের সময় এসেছে
আজকের সভ্যতায় প্রয়োজন মন্তব্যের গভীর বিচার—রাজনীতি যেভাবে আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করছে, সেটাই ভাবায়। আদৌ কি আমরাই একদিন টলমল হবে এই রাজনীতির অরণ্যে? কি আছে আমাদের সার্বভৌমত্বের পেছনে? সেই প্রশ্নগুলি আজ আরও প্র Relevant হয়ে উঠছে।
