রাজনৈতিক কূটকচালির আগে কখনও মৃত্যু নির্বাচনের মতো, এখন পাল্টা অভিযোগের বর্ষণে সংকটে জুনিয়র চিকিৎসকরা। কুণাল ঘোষের ফেসবুক পোস্টে উঠেছে নতুন দাবি, যেখানে বর্তমান তথাকথিত আন্দোলনকে একধরনের দ্বিচারিতা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সমাজের তীব্র গতি ও গবেটিপনার মাঝে, কি তবে নেতৃত্বের এই দ্বন্দ্ব সেতুর জোড়ে ব্যর্থতার পরিচায়ক?
নতুন দাবিতে কুণাল ঘোষ
জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলন সামনে এলে, তৃণমূল কংগ্রেসের কুণাল ঘোষ পাল্টা অভিযোগের তীর ছুঁড়ে বলেন, “কোনো আন্দোলনে দুষ্টের দোষারোপ করা সবসময়ই সহজ।” ফেসবুক পোস্টে তিনি এই অসন্তোষজনক পরিস্থিতির চিত্র তুলে ধরেছেন।
রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন
ঘোষের বক্তব্যে স্পষ্ট হলো, রাজনীতির এই অঙ্গণে অধিকাংশ সমস্যা আত্মমূল্যায়নের অভাবে। তিনি দাবি করেছেন, “কারও ভুলের জন্য অন্যদের বিপদের দায় নিতে হয়, এটা ঠিক নয়।” এই বক্তব্য কি সত্যিই রাজনৈতিক দায়বদ্ধতার এক নতুন স্তরকে তুলে ধরবে?
সামাজিক প্রভাব
সামাজিক আন্দোলন এমন এক অবস্থানে রয়েছে যে, যেখানে নেতাদের কথার মূল্যায়ন জনগণের মনে ক্ষত তৈরি করছে। কুণাল ঘোষের এই মন্তব্যে কি জনগণের মধ্যে আরো বিভ্রান্তি বাড়বে, নাকি এক নতুন রাজনৈতিক আলোচনার সূচনা করবে?