শাসকের মঞ্চে যখন সমর্পণের নাটক, তখন একইসঙ্গে খোলসা হলো সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়ের সাথে অভিজিৎ মণ্ডলের ফোনের সংযোগ। শহরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে রাজনৈতিক সম্পর্কের দোলাচলে, প্রশ্ন জাগছে: কতখানি স্বচ্ছতা আর কতটা ছলনা ঐ আড্ডার কাহিনীতে। নাগরিক বোধের তলানিতে, জনগণের চোখে এখন সরকারী গসিপও রাজনৈতিক কৌশল—এটাই কি আজকের নাটকের নতুন চিত্র?
রাজনীতির ভুল নোঙর
ফোন নম্বরের সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে, সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায় ও অভিজিৎ মণ্ডল পূর্ব পরিচিত। তাঁদের কথোপকথন কি একটু বাস্তব জীবন থেকে মাততে চাইল? জনগণের দুর্ভাগ্য, এই সম্পর্কের ভিতরেই তো গোছানো ভাঙা রাজনীতির গলদ।
গভীর গোপনীয়তার আড়ালে
সঞ্জয় ও অভিজিৎয়ের আলোচনা কি সত্যিই সাধারণ মানুষের কল্যাণে? না, কি এক গভীর সুৎরতা, যেখানে রাজনীতির ছদ্মবেশে গোপন চক্রান্ত। কি দারুণ! জনগণের সমস্যা নিয়ে আলোচনা হলেও বাস্তবে তো তাঁদের সম্পর্কের দড়ির খেলা।
জনগণের চোখে বিভ্রান্তি
আজকাল রাজনীতিতে আস্থার অভাব, যেখানে নেতৃত্বের অনড়তা এবং বিব্রতকর অবস্থান। জনতাও কি অনুধাবন করতে পারছে না? নাকি এটাই আমাদের রাজনৈতিক নাটকের নতুন কাহিনী, যেখানে সকলেই নিজেদের খুঁজে পাবে?