রাজ্যের তরফে মেডিক্যাল কলেজগুলিতে চিকিৎসকদের নিরাপত্তার জন্য সিভিক ভলান্টিয়ার ও চুক্তিভিত্তিক নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগের উদ্যোগ সত্যিই এক অভিনব চমক। যেন, নিরাপত্তার পরিচয়ে স্বরুপ এক অভিনব নাটক; যেখানে গোলকধাঁধার ভেতর জনসাধারণের নিরাপত্তা নিয়ে গদ মুগ্ধ করবার অভিনব দীক্ষা! রাজনৈতিক গল্পে শুভবুদ্ধির অভাব যেন একটি ধারাবাহিকতার রূপ, যেখানে আমলাতন্ত্র ও নেতৃবৃন্দ এক অবিরাম সভায় বসে তকমা লাগাচ্ছে সমাজের সমস্যা সমাধান করবার!
রাজ্যের নিরাপত্তা ব্যবস্থা: এক নতুন অধ্যায়
রাজ্যের তরফে আদালতে জানানো হয়েছে, মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সিভিক ভলান্টিয়ার ও চুক্তিভিত্তিক নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগ করবে সরকার। নতুন পদ্ধতি কি জনমনে নিরাপত্তার অনুভূতি বৃদ্ধি করবে, নাকি এ আবার একটি কমিশন-জালিয়াতির যাত্রা?
অবস্থার অন্ধকার ইঙ্গিত
বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসকেরা নিরাপত্তার অভাবে ভুগছেন; কিন্তু সরকার তাদের সুরক্ষার জন্য অর্থ ব্যয় করবেন, তবে সম্পূর্ণ নতুন প্রমাণিত উপায় না? নিশ্চয়, ‘অবস্থান’ বদলালেও মানুষের হৃদয়ে আতঙ্ক থাকবে একটাই।
সমাজের প্রতিফলন
এমনকি যখন রাজ্য সরকার পূর্বের ব্যবস্থা প্রতিস্থাপন করছে, তখন তারা কি এ বিষয়টি মনের কোণে রাখছে যে, হলো নামক জালের মাঝে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়? এই সময়ে নয় মাসের থেকেই চিকিৎসকেরা যে ‘প্রতারক রাষ্ট্রের’ শিকার।