সোমবার গভীর রাতে সুখেন্দুশেখর রায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে ইস্তফা পাঠিয়ে দিয়েছেন, জাগো বাংলার সম্পাদক পদ থেকে। এ ঘটনা রাজনৈতিক নাটকের এক নতুন পাতা উন্মোচন করল—যoù নেতা ও দপ্তরের নামের ব্যবহারেও যেন অনুপ্রবেশ ঘটছে এক নতুন সংকটের। গণতন্ত্রের বাগানে এই ধরনের ফসল তোলার আগে ভাবা উচিত, আদৌ কি আমরা মুক্ত চিন্তা প্রসারিত করতে পারছি?
মমতার মুখপত্রের অদলবদল: সুখেন্দুশেখরের চিঠি
সোমবার গভীর রাতে সুখেন্দুশেখর রায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখে জাগো বাংলার সম্পাদক পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। এরপর থেকে তার নাম যেন তৃণমূলের মুখপত্র সম্পাদক হিসেবেই ব্যবহৃত না হয়। এতে রাজনৈতিক গ ভালবাসার সীমা বোঝা যাচ্ছে।
রাজনীতির ছন্দে পরিবর্তন
এখনকার রাজনৈতিক আবহে শুভবুদ্ধির পরিবর্তে সংকটে ভুগছে। একদিকে সুখেন্দুশেখরের পদত্যাগ, অন্যদিকে মমতাকে নিয়ে তার নীরবতার পেছনে কোথায় রয়েছে জনগণের আশা? এ যেন দলীয় সেই জাহাজ, যা কেবল একটি গরম বাতাসের খোঁজে।
মিডিয়া ও জনমত
মিডিয়ার ক্ষয়িষ্ণু ভূমিকা রাজনীতিতে অস্বস্তির জন্ম দিয়েছে। তৃণমূলের মুখপত্রে সুখেন্দুশেখরের বাদ পড়া তথা মমতার মুখপত্রে নতুন সম্ভবনার আলোর উৎস নির্বাচন করা হচ্ছে—এইসব প্রশ্নে জনসাধারণের মনোবোধ কেমন, সেটাই ভাবার বিষয়।