দুর্বৃত্তদের হাতে ভাঙচুরের শিকার ১৪টি প্রতিমার মধ্যে ৮টি যেন জাতির মুখোমুখি এক নিত্যনতুন রাজনৈতিক নাটক। কারও হাতে শৃঙ্খলা, কারও পায়ে প্রতিবাদ, আবার মাথাহীনতার পরিচায়ক—এ কেমন শাসন? পুলিশ খবর পেয়ে পরিদর্শন করলেও, সমাজের বুকে শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে কার্যত কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে, সেটাই বড় প্রশ্ন।
ধর্মীয় প্রতিমার অবমাননা: সমাজের মেরুদণ্ডে আঘাত
রাজ্যের মাছের বাজারেও কলাহল। মোট ১৪টি প্রতিমার মধ্যে ৮টিতে ভাঙচুর ঘটেছে। পা, হাত ও মাথা বিচ্ছিন্ন। একজন গৃহকর্তার মত পুলিশ পরিদর্শন করেছে, তবুও বিচারের প্রতিশ্রুতি যেন একটি অদৃশ্য খেলনা।
শাসন ব্যবস্থার নগ্নতা
বৈশ্বিক রূপান্তরের মাঝে এখানেও চলছে ‘কিন্তু’ ও ‘যদি’ এর লড়ाई। সমাজের এগিয়ে চলার পথে এমন ভাঙ্গনের কাজ কি আমাদের শাসকদের চোখের সামনে? সন্দেহ নেই, তাঁরা দর্শক, নাটক結束-এর আগে।
প্রতিমার গল্প: আরও অনেক কিছু বলার আছে
একটি ভাঙা প্রতিমা চুপচাপ বিহ্বল, অথচ তা আমাদের প্রতিবিম্ব। রাজনীতির কমরেড দ্বারা কল্পিত সমাজে সত্য কি? সকলেই বলছে শাস্তি চাই, কিন্তু শাস্তির চেয়ে কি গুণগত পরিবর্তন প্রয়োজন নয়?
সংগীতের চিত্র ও সমাজের খবর
এই ঘটনার প্রেক্ষাপটে গণমাধ্যমের মূল্যায়নও প্রশ্নবিদ্ধ। স্বপ্ন এবং দুঃস্বপ্নের মাঝে পড়ে থাকা সাধারণ মানুষ কি তাদের কাছে আত্মপরিচয়ের সন্ধান পাবেন? এই নতুন রূপান্তর সমাজের মুখে এক বিপুল পরিবর্তনের ডাক!