মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অর্জন যেন এক নাটকের অভিনয়, যেখানে সদিচ্ছার পক্ষে গাওয়ার দক্ষতা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে চাচ্ছেন। কিন্তু সুকান্তবাবুর মতে, তা শুধু রাজনৈতিক স্টান্ট; সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালের আড়ালে লুকিয়ে আছে গভীর অসন্তোষ ও অবরুদ্ধ সমাজের সুর কেন?
মমতার নতুন নাটক: রাজনৈতিক অভিজ্ঞান কি?
সুকান্তবাবুর তীরে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সদিচ্ছার বন্দনা এখন একদলিয়ান সত্যের শারদীয় উত্সব। তিনি যে সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালের সদস্য নন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। দু’বারের সাংসদ হয়ে এই স্বভাবের পেছনে আজকের গণতন্ত্রের গভীর শূন্যতা ধরা পড়ে।
রাজনীতির আসল চেহারা
রাজনীতির এই সাম্প্রতিক নাটক কি শুধুই স্টান্টবাজি? বা এটি আমাদের সমাজের হৃৎপিণ্ডে মারাত্মক আঘাতের সূচনা? জনগণের মধ্যে তাহলে কি অসন্তোষের টনটন আওয়াজ? সুকান্তবাবুর কথায়, নেতাদের পারফরম্যান্সই জাতির অগ্রগতি নির্ধারণ করে।
সমাজের অবস্থা: একটি সতর্কবার্তা
বর্তমানের রাজনৈতিক পরিবেশে, মানুষের জীবন ও স্বাস্থ্যপরিষেবা লুকিয়ে রাজনৈতিক দাওয়াতে। এখানেই প্রশ্ন ওঠে, কে সত্যিই জনগণের সেবায় নিবেদিত? এমনকি জনগণের সেবা কি এখন শুধুই ভোটব্যাংকটিকে খুশি করার আবহ? বাংলার জনগণ কি এবার জেগে উঠবে?